ञ्८िथ्e-चछान्द्रप्टो তার চেয়ে চল, আমরা এমন কোন নূতন দেশে চলে যাই – যেখানে কেউ আমাদের জ:নে না।” এই বুদ্ধি করে হজমে মিলে অল্প স্বল্প তাদের যাকিছু জিনিষ পত্র ছিল সব বেঁধে নিয়ে চুপি চুপি গ ছেড়ে বেধিয়ে পডল—অনেক দূর দেশের সন্ধানে— বেশনে তাদের কেউ জানবে না। আরেক বাব নুতন ক'রে ভাগ পরীক্ষণ ক’রে দেখতে হবে তো ! সাহাfদন হাড়-ভাঙ্গা খাটুনির °द्र १ झ८द*] झभूप्टे পেট ভবে খেতে জোটে না, এত কষ্ট কি আর যায় ! প্তাতি কাপড়েল বোঝ। মাপাধু ক'রে চলেছে কত দিনের পর রাত-বাতের পব দিন কেটে গেল ! চলতে সলুতে তাতে আর তাতি-বে। কত গ্রাম, নগর, নদী, বন পাব ক'য়ে এক অজানা রাজ্যে এসে পেীছল । সেখানে যে দেখে সে-ই তাদের জিজ্ঞাসা কবে "তোমর কে ? কোন দূর্বে দেশ পেকে এসেছ ?" কঁাতি র বাপ *েসু, “আমি নয়মর পালোগান, এক ঘায়ে নয়জনকে মেবে খেলতে পাবি। আমার উপযুক্ত কাজ খুঁজে দেশে দেশে ঘুবে বেড়াচ্ছি ।" শুনে .তা রাজা জুড়ে সাড়া প'rড় গেল। এত বড় জো স্থান এসেছে দেশে, তার ব থাকি ক’রে আর
- চাপা থাকে নয়-মায় পালোয়ানের কাহিনী লোকের মুগে মুখে চাবধারে ছড়িয়ে পড়ল । ক্রমে এ-কথা গিয়ে গি*হাসনে রাজার কালে উঠ,ল । এতবড় একজন যোদ্ধা—রাজা ভাবি খুশী হ’য়ে মন্ত্রীকে ডেকে বললেন, “একে পরম সমাদবে রাজসভায় ডেকে নিয়ে এল। এল উপর সমস্ত সৈনোর ভাব দিয়ে আমি নিশ্চিন্ত হঠ ।” সেই থেকে তঁাতি রাজার রাজ্যে সেনাপতি হ’য়ে মহাসুখে বাস করতে লাগল । দিন যায়। নয়-মারি পালোয়ানেব সম্মান অ্যর যশ:-ঐশ্বৰ্য্য ক্রামেই বেড়ে চলেছে । দেখে দেখে রাজার সব পুরাণে স চারীদের বডই হিংসে হ’ল । তারা দিনরাত কেবল স্তযোগ খুজতে লাগ ল—কি ক’রে একে জব্দ করা যায় । এদিকে হয়েছে কি – সেই রাজ্যে সাত ডাক তের ভয়ানক উপদল আরম্ভ হ’ল । তাদের সঙ্গে কেউ এ'টে উঠতে পালে না। সন্ধা বেলায় চাষ দেখে গেল তার ধানে ? মবাই পাকা ধানে ভরে উঠেছে , সকাল পেলায় ঘুম ভেঙে উঠে এসে দেখে বোথায় বা ধান অর্ণব কোথ’স বা কি সব শূণ্য পড়ে রয়েছে। রাত্ৰিতে ডাকাতরা এসে সব ধান লুটে নিয়ে পালয়েছে। আবার ঘোড়ার পিঠে বাণজ্যের জিনিযপত্ৰ চ পথে সওদাগর চলেছে বাণিজ্যে - হঠাৎ পোপ থেকে লা ত ডাকাত এসে সিলের মত ছে"। মেবে তার সব নিয়ে চলে গেল । অবস্থা ঘ*ন এমন দা রয়েছে, তখন সব কৰ্ম্মচারীরা মিলে বুদ্ধি ক’রে রাজার কাছে গিয়ে বললে, “মহারাজ, যে রাজ্যের সেনাপতি হ’চ্ছেন স্বয়ং নয়মার পালোয়ান, সেই রাজ্যে কি না সাত ডাকাতের এমন অত্যাচার ? এর বিহিত করন ।” রাজা ভাবুলেন "তাইতো, আমি মিথো এমন ভেবে মরছি ।” অমনি নয়-মারি পালোয়ানের ডাক পড়ল। আদেশ হ’ল, "তিন দিনের মধ্যে ড:কাত ধ’রে দিতে হ’বে।” নয়-মাির পালোয়ান রাজী হ’য়ে ভাবতে ভাবতে বাড়ী ফিরল। পথেই এক মতলব এটে বাড়ী এসে তাতি-বেীকে বলে, “সাতটা বিগ মাখানো রুটি ক’রে দাও তো ।” তাতি বেী রাটি তৈরী ক’রে দিলে। সেই কটি বেঁধে নিমে, বিজ্ঞন পাহাড়ে সাত ডাকাতের আডডা, সেই পাহাডের দিকে চলল। নিৰ্জ্জন পথে চলতে চলতে অন্ধকার হয়ে এল ; এমন সময় সাত ডাকাতের সঙ্গে দেথা । তাদের SJJ SAASAASAASAASAASAASAASAAAS