h - "H" o t so *:- :"!" son :- **** to ** !" ; :- :* :w z" * - סהרמההתיבתחושתתפהצבאבה-מימי.
- -- - - -
শিশু মাত্রের কাছেই ইন্দ্ৰধনু একটা অতিশয় অদ্ভূত ব্যাপাব। নানা বর্ণে সজ্জিত হইয় যখন তাহা উন্মুক্ত আকাশে উজ্জল হইয়া নিজেকে প্রকাশ করে, তখন শিশুর মনে আপনা হইতেই নান। কৌতুহল জাগিয় উঠে। এই যে অদ্ভূত একটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ইহাব কারণটা যে কত সাধারণ, তাহ যখন তোমরা জানিতে পারিবে, তখনও আবার তোমরা বিস্মিত না হইয়া থাকিতে পরিবে না। তোমরা সৰ্ব্বত্রই লক্ষ্য করিয়াছ যে, পদার্থ হইতে পদার্থস্তিরে যাইতে হইলে আলোক রশ্মির পথ বাকিয়া যায় এবং সঙ্গে সঙ্গে তাঁহা নানা রঙে বিভক্ত হইয়া পড়ে। প্রিশ্বের মধ্য দিয়া আলোক-রশ্মিকে চলিয়া যাইতে দিয়া নিউটন এই ব্যাপারটি খুবই স্পষ্ট ভাবে দেখিবার সুযোগ করিয়া দিয়াছিলেন। প্রিন্ম লইয়। সাদা আলে ভাঙ্গিয়া নানা রঙ স্মৃষ্টি কবিবাব নিউটনের চমৎকাব পরীক্ষাটি তোমরা এই স্থানে স্মরণ করিয়া দেখ। ইন্দ্ৰধনু তৈয়ার হইতে প্রকৃতির এই নিয়ম দুইটিরই প্রধানত: হাত রহিয়াছে । কি ভাবে এই সামান্ত নিয়ম দুইটি এই বিরাট একটা দৃশ্ব স্বাক্ট করিল, তাহাই তোমাদের এইবার বুঝাইবাব চেষ্টা করিব। বহিঃপ্রকৃতির মধ্যে কিরূপ মবস্থা বিপৰ্য্যয় ঘটিলে ই ধনুর স্বষ্টি হয়,তাহ!তোমরা এইখানে ভাবিয়া দেপ। -- SSSSLSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSCS in-i-------------------- 闇 H"HoHo"HoHo"H":"I"; "i"H"Hot li - --it---------- _ S S S S S S S S S S S S SHC HSCSCSCSCSCCS -- ইন্দ্রপন্থ প্রকাশ পাইবার সময সাপাবণত: পুষ্টি থামিয় আসে এবং সূৰ্য্য যে-দিকে বর্তমান সেদিক্কার আকাশ পবিষ্কার হইয়া স্বর্যাকে উন্মুক্ত কবিয়া দেয়, অথচ তাহার উন্ট দিক্ বেশ মেঘাচ্ছন্ন থাকিয় এখনও অল্প অল্প বৃষ্টি দিতে থাকে। ইহাব অতিরিক্ত আবও একট ব্যাপার লক্ষ্য কলিবাব আছে। ইন্দ্রপচু প্ৰকাশ হইবার সময় স্বৰ্য্য কখনও খুব উচ্চ আকাশে থাকে না বেশ নীচু হইয়াই কিরণ ছড়াইতে থাকে। তোমবা দুপুর বেলা কেহ কথন ও ইন্দ্রধতু প্রকাশ পাইতে দেপিয়াছ কি ? সকাল বেলা অথবা অপরাহ সময় ইন্দ্ৰণঃ প্রকাশ পাইবাব প্রশস্ত সময়। অল্প কথায় বলিতে গেলে এই সময় স্বৰ্য্য নিম্নস্থ হইয অপব দিকের আকাশ হইতে বৃষ্টিরূপে যে জলবিন্দুগুলি ঝরিয়া পড়িতেছে, নিজের কিবণকে পুথিবীব সমাগুরাল ভাবে তাহাদের উপব পঠাইয়া দেয়। এই জলবিন্দুগুলি তখন সেই রশ্মির চলিয়া যাইবার পথকে যুৱাই ফিরাইয়। তাহাকে নানা রঙে বিভক্ত কবে এবং আমাদের কাছে এই রঙীন আলো পাঠাইয়া দেয়। জলবিন্দু কেমন করিম সাদা আলো-কে ভাঙিয়৷ রঙীন আলে৷ তৈধার কবে, তাহাএইবার তোমাদিগকে বলিতেছি। তোমব একটা গোল সাদ। কাচের শিশি জোগাড় কবিয়া লণ্ড এবং তাহাতে গুন-গোল জল - - - - - ------- டிங்டிர்பர்_க்ா H i i