-िणश्वs-पछोन्ह्वप्डौ مسمصممت محمت শুঙ্গবের নগরে উপস্থিত হইলেন । চণ্ডাল বাস করত । রামচন্দ্র সেই রাত্রি গুহকের বাড়ীতে কাটলেন । সকল চইলে গুছক নৌকা আনিম রাম-লক্ষণ সীতাকে গঙ্গা পার কবিয়া দিল । এদিকে রাম-লক্ষণ-সীতা অযোধ্যা পরিত্যাগ করিয়াছেন শুনিয়া বুদ্ধ রাজা দশরথ দারুণ শোকে মচ্চিত ৬হয়। পড়িয়াছিলেন। এ মৃচ্ছ1 আর তাঙ্গার ভাঙ্গে নাই। চারদিন পরে রাজার প্রাণ বিয়োগ হইল । পূৰ্ব্বেত বলিয়াছি, এই সময়ে ভরত মাতুলালয়ে ছিলেন। স্বতপাং রাজার অস্ত্যেষ্টি ক্রিয় কে কfরবে ? বশিষ্ঠের পরামশে বাজার মৃত দেহ তৈল-দ্রোণীর (তেলের গামলার) মধ্যে রাখা হইল এবং ভরতকে মাতুলালয় হইতে আনিবাল জন্য লোক পাঠান হইল। এইখানে গুছক ভরতাভিষেক-উৎসব নৃত্য-গীত সংবাদ পাইয়। ভরত আসিলেন। সকল অনর্থের গেtড়া এই কুজী জানিয়া ভরত কুঁজীব উপযুক্ত শাস্তি, }বধান করিয়া গভীর মনোবেদনায়ু মাকেও অনেক তিলদার করিলেন । বশিষ্ঠদেবের কথামত ভরত পিতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়। সমাপন করিলেন। রাজ-সিংহাসন শূন্ধ থাকা উচিত নহে, মনে করিধ। কুলগুরু বশিষ্টদেব ভরতকে রাজ্যে অভিষিক্ত কfরবার আয়োজন কবিলেন । এই উপলক্ষে চাবিদিকে নানা প্রকার উৎসব ও নৃত্য-গীত আরম্ভ হইল। কিন্তু ভরত সিংহাসনে আরোহণ না করিয়া রামচন্দ্রকে ফিরাইয়া আনিবার জন্য চলিলেন । b“ዓ• গঙ্গা পার হইয়া ভরত মহর্ষি ভরদ্বীজের আশ্রমে প্রবেশ করিয়া জানিতে পারিলেন, রামচন্দ্র এখন চিত্রকূট পৰ্ব্বতে বাস করিতেছেন। চিত্ৰকুট পৰ্ব্বতে চারিভ্রাতার মিলন হইল। রামচন্দ্র ভরতের মুখ হইতে পিতার মৃত্যুসংবাদ পাইয়া বিলাপ করিতে লাগিলেন এবং মন্দাকিনীর তীরে গিয়া পিতার উদ্দেশ্যে তপণ করিলেন । এই সময় ভবত রামচন্দ্রকে অযোধ্যায় ফিরিয়া যাইবার জন্য কত অনুনয় করিলেন । বাম বলিলেন, ভরত, তুমি জ্ঞানী, তুমি আমাকে অন্যায় অনুরোধ করিও না। বোধ হয় তুমি শুনিয়াছ যে, যে সময় অামার স্বগীয় পি তাতোমার মাতার পাণিগ্রহণ কবেন তখন তিনি কেকয় রাজের নিকট প্রতিজ্ঞা করিয়াছিলেন যে, এই কন্যার গর্ভে যে পুত্র জন্মিবে, আমি তাহাকেই সামাজ্য w1ન - fર ૧ I નાના જન્મ ठt*1ऊँ द प्लेग्रtcछ्। श्रट fद ভাই, তুমি আমাকে অযোধ্যাধ ফিরিয়া যাইবার জন্য অনুরোধ কবিয়ে1না । অামি অযোধ্যায় গেলে পিতাব সভ্য ভঙ্গ হইবে, আমি ও সত্য ভঙ্গের জন্য নরকগামী হইব । তাই বলি, তুমি অযোধ্যায় ফিরিয়া যাও । চোঁদ বৎসরের পল আমি নিশ্চয় অযোধ্যায় ফিরিয়া আসিব । জাবালি মুনি ও রামচন্দ্রকে কত বুঝাইলেন। বশিষ্ঠদেব, মাতা কৌশল্যা রামচন্দ্রকে অযোধ্যায় ফিবিয়া আলিতে কত অনুরোধ করিলেন কিন্তু পিতৃসত্য রক্ষার নিকটে সমস্ত উপরোপই ব্যর্থ হইয়া গেল । ভয়ত কঁাদিতে কাদিতে বলিলেন, যদি একান্তই অযোধ্যায় ফিরিবে না, তবে – পাছকা যুগল খুলি দাও মোরে মছাবলী এ পাছুক হবে মোর ইষ্টদেব সম । রামচন্দ্র ভরতকে পাদুকাযুগল ( খড়ম জোড়। ) দিলেন । ভরত সেই খড়ম মাথায় করিয়া লইয়া সজল নেত্রে বলিলেন, দাদা, আমি অযোধ্যার বাহিরে নন্দী
পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৮৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।