পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মগধের অভু্যদয় আমরা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি যে, বুদ্ধের সময়েব কিছু পূৰ্ব্বে উত্তৰ-ভারতে ষোলটি বড় বড় রাজ্য বা ‘মহাজনপদ ছিল । মানচিত্রে এই দেশগুলির অবস্থান দেখ। দেশগুলিব পৰিচয়ও এখানে দেওয়া গেল। এই গুলির মধ্যে চাৰটি রাজ্য ধীরে ধীরে খুব প্রভাবশালী ইয়া উঠে । অবস্তি, কংস, কোসল ও মগধ। বুদ্ধেব মৃত্যুর তু'তিন শত বৎসরের মধ্যে মগধ ক্ষমতায় অন্ত দেশগুলিকে ছাড়াইয়া উঠে এবং মগধের রাজগণ ক্রমে ক্রমে সমস্ত ভারতবষের সম্রাট হইয় পড়েন। এই সময় মুদূর দক্ষিণের হাবস্থা কিরূপ ছিল বলা যায় না। বাঙ্গলাদেশের নামও বিশেষ কোনও প্রাচীন গ্রস্থে দেখিতে পাওয়া যায় না । প্রাচীনকালে এলাহাবাদের নিকটবৰ্ত্তী দেশের নাম ছিল বৎস, রাজধানী কৌশাম্বী। এই নগরে পাণ্ডবদের বংশধবগণ বাজখ করিতেন। বুদ্ধের সময়ে এই নগরে রাজা ছিলেন উদয়ন । উদয়ন বড় আরামপ্রিয় রাজা ছিলেন। তিনি সৰ্ব্বদা নিজের সুখের জঙ্গ ব্যক্ত থাকিতেন, বাজকাৰ্য বড় একটা 8 * * পুষ্ঠার পর 盛 *S. -ఉ=== - 窓次 দেখিতেন না । যৌগন্ধরায়ণ নামে তাহার এক বুদ্ধিমান মন্ত্রী ছিলেন, তিনি রাজ্যের সব কাজ גר দেখিতেন। আজকাল আমরা যে দেশকে মধ্যভারত (Central India) x1 xtzrtal xfa, “falকালে তাহার নাম ছিল অবস্তি, রাজধানী ছিল উজ্জয়িনী। কৌশাম্বীতে যখন উদয়ন রাজা ছিলেন, তখন উজ্জয়িনীতে প্রভোতমহাসেন নামে এক পরাক্রান্ত রাজা ছিলেন। শুনা যায়, প্রষ্ঠোত নাকি বড় রাগী ও নিষ্ঠুর লোক ছিলেন, সেইজস্য লোকে তঁাহাকে চণ্ড প্রষ্ঠোত বলিত। তাহার গোপালক ও পালক নামে হুই পুত্র ও বাসবদত্ত নামে এক কন্যা ছিল। প্রভোতের ইচ্ছা ছিল যে, বৎসরাজ উদয়নের সহিত বাসবদত্তার বিবাহ দেন। এই প্রস্তাব করিয়া তিনি উদয়নের নিকট লোক পাঠান, কিন্তু যৌগন্ধরায়ণ এই প্রস্তাবে সম্মত না হওয়ায় সম্বন্ধ ভাঙ্গিয়৷ | הווה প্রষ্ঠোত কিন্তু সহজে ছাড়িবার লোক ছিলেন না। তিনি উদয়নকে ধরিবার জঙ্ক