পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مصام امام جمعه x BHHHHBBSTBBSASBDDDDSeS कड़क श्राकांक्ष शग्र । श्राटलक्छन्नात्र কিরূপে একে একে বিপাশা নদী ( Beas) পৰ্য্যন্ত সকল দেশ জয় করেন, সে কথা পরে বলিব। কিন্তু নন্দগণ এত প্রবল ছিলেন যে, আলেকজান্দারের সেনা ৰিপাশ নদী পার হইতে সাহস করে নাই। উপরে যে কয়েকটি রাজ্যের নাম করিয়াছি, সেগুলি ছাড়া উত্তর-ভারতে আরও অনেকগুলি রাজ্য ছিল। যেমন চেদি, কুরু, পঞ্চাল, মৎস্য, শূরসেন, গান্ধার, কাম্বোজ প্রভৃতি। বিন্ধপৰ্ব্বত্তের দক্ষিণে ও গোদাবরীর তীরে भूलक e अश्रक नाट्भ श्हे िब्राछा श्शि । আরও দক্ষিণে কোনও রাজ্যের নাম জানা যায় না । এই রাজ্যগুলি ছাড়া আর একশ্রেণীর কতকগুলি রাজ্য ছিল, তাহার নাম ‘গণরাজ্য । এই সকল রাজ্যে একজন রাজার বদলে অনেকগুলি শাসক থাকিতেন। শাসকের কিরূপে নিৰ্ব্বাচিত হইতেন বলা যায় না, তবে এরূপ কোন প্রমাণ নাই যে, প্রজাগণ শাসকদিগকে নিৰ্ব্বাচিত করিত। বরং বোধ হয় যে, শাসকগণ বংশামুক্রমেই রাজ্যশাসন করিতেন। প্রধান শাসকের নাম ছিল ‘রাজা’। প্রত্যেক গণরাজ্যে একটি করিয়া প্রকাও সভাগৃহ থাকিত, তাহার নাম সংস্থাগার। এইখানে প্রজাগণ একত্র হইয়া রাজকাৰ্য্য আলোচনা করিত। বোধ হয় -o-o- +8& তাহাদের আলোচনার যে ফল হইজ, শাসকগণ তাহাই নিৰ্ব্বাহ করিতেন । এইরূপ গণরাজ্য হিমালয়ের দক্ষিণে ও পাঞ্জাবে অনেকগুলি ছিল। প্রধান কয়েকটির নাম করিলাম। কপিলাবস্তুর শাক্যগণ (ইহাদের রাজকুলে বুদ্ধের জন্ম হয়),পিপফলিবনের মৌর্য্যগণ, কুশীনগরের মল্পগণ ও বৈশালীর বুজিগণ। বুজিগণের মধ্যে একটি প্রধানভাগ ছিল লিচ্ছবিগণ। ইহাদের অবস্থান মানচিত্রে দেখ। কথিত আছে যে, কোসলরাজ প্রসেনজিতের পুত্র বিভুড দ্য শাক্যদিগকে নৃশংসভাবে বিনষ্ট করেন । অজাতশত্রুর বুজ্জিবিরোধের কথা পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে। পাঞ্জাবের সমস্ত গণরাজ্য আলেক্জান্দার কর্তৃক বিজিত হয়, পরে চন্দ্রগুপ্ত সেগুলি মগধসাম্রাজ্য-ভুক্ত করিয়া লন । এইরূপে গণরাজ্যগুলি ভারতবর্ষ হইতে লোপ পায়। বুদ্ধের কাল হইতে আলেকজান্দারের ভারত আক্রমণ পৰ্য্যস্ত ভারতবর্ষের ইতিহাসের মূলসূত্র মগধের অভু্যত্থান। কিরূপে ধীরে ধীরে অঙ্গ, বৈশালী, কাশী, অৰম্ভি ●थफूडि ब्रांखा «jiन कब्रिग्ना भ*ाथ निtछब्र অাকৃতি বৃদ্ধি বরিতেছিল, ইহাই এই সময়কার ইতিহাসের প্রধান কথা। আরও কিছুকাল পরে চন্দ্রগুপ্ত ও অশোকের রাজত্বকালে মগধসাম্রাজ্য সমস্ত ভারতবর্ষে বিস্তাও হইয় পড়ে।