পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু-ভগৱতী ভাসিতে পারিত না । গণনা করিয়া দেখা গিয়াছে যে, কোনও কোনও সময় মেঘখণ্ড«नि मत्रzनब्र निॐ झ्झे८ऊ थाग्न २० भाईल উপরে উড়িয়া বেড়ায়। কখনও কখনও হলুদ রঙের মেঘও দেখিতে পাওয়া যায়। বৈজ্ঞানিকেরা মনে করেন যে,ইহা উডস্টীয়মান बाजूकाद्राभि झाज्जा श्रछ किङ्कहे नग्न । মঙ্গলে যে বায়ুমণ্ডল আছে, সম্প্রতি তাহার এক উৎকৃষ্ট প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দে মঙ্গল গ্রহকে ৰূপ দেখা গিয়াছিল —সে বিষয়ে এখন তোমাদিগকে কিছু বলিব । সম্প্রতি কয়েক বৎসর হইতে মঙ্গলের আলোকচিত্র (photograph)লওয়৷ হইতেছে। তোমরা আবশ্ব জান যে, মঙ্গলের নিজস্ব আলো নাই , সূৰ্য্যকিরণগুলি মঙ্গলের গায়ে প্রতিফলিত হইয়া যখন আমাদের কাছে পৌছায়, তখন আমরা মঙ্গলকে দেখিতে পাই। এক একটি আলোচিত্ৰ লইবার সময়, ক্যামেরার ( camera ) I(* পৌছাইবার আগে আলোকরশ্মিগুলিকে একরূপ পর্দার ভিতর দিয়া লইয়া যাওয়া হয়। এই পর্দাকে “Atsa sięfa” ( colourfilter ) " যাইতে পারে। নানারকম ছাকৃনি হয়। কোনও ছাকনি দিয়া কেবল মাত্র লাল --- ¢ጎ❖ রঙের রশ্মি যাইতে পারে বা কোনট দিয়া কেবল বেগুনি বা অঙ্ক কোনও রঙের আলো যাইতে পারে—এক একটার ভিতর দিয়া কেবল একপ্রকার রঙের আলোই প্রবেশ করিতে পারে । ১৯২৪ খৃঃ আমেরিকার লিক-মানমন্দিরের অধ্যাপক রাইটু (Wright) মঙ্গলের দুইটি আলোকচিত্র লইবার সময় স্থা প্রকার রঙের ছাকনি ব্যবহার করিয়াছিলেন। এই ছুইটির মধ্যে একটা লাল আলো যাইবার ছাকনি ও অক্ষটি বেগুনি আলো যাইবার ছাক্নি। লালরশ্মির আলোকচিত্রে মঙ্গলের গায়ের মলিন অংশ ও বেখাগুলি স্পষ্টই দেখা যায়। কিন্তু বেগুনি রশ্মির চিত্রে এগুলি কিছুই দেখিতে পাওয়া যায় না, কেবলমাত্র ভয় মেরুর বরফের টুপি ছুইটি দেখিতে পাওয়া যায়। ইহা ছাড়া বেগুনি রশ্মির ফটোগ্রাফে মঙ্গলের ছবি একটু বড় দেখায়। বৈজ্ঞানিকের বলেন যে, লালরশ্মির ও বেগুনিরশ্মির তুই আলোকচিত্রের মধ্যে এত প্রভেদ থাকাতেই বোঝা যায় যে, মঙ্গলে নিশ্চয় বায়ুমণ্ডল আছে। যে কিরণগুলি মঙ্গলের গায়ে পৃথিবীর দিকে প্রতিফলিত হয় তাহার মধ্যে লাল রশ্মিগুলি প্রায় সমস্তই মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলের ভিতর দিয়া আসিয়া আমাদিগের নিকটে পৌঁছায়, সে-জন্তই প্রথম আলোকচিত্রে মঙ্গলের গায়ের নানাবিধ দাগ ও মলিন ংশগুলি স্পষ্টই দেখা যায়। কিন্তু বেগুনি রশ্মিগুলির বেশীভাগ পুনরায় মঙ্গলের বায়ু