পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৯৫

--- কণার দ্বারা প্রতিফলিত হইয়া অস্ত্যদিকে চলিয়া যায় এবং মঙ্গলের ছবির আকারটা কিছু বাড়াইয়া দেয়। বেগুনি রশ্মিগুলির অতি অল্প অংশই পৃথিবীতে পৌছায়, সে জঙ্কই দ্বিতীয় ছবিতে মঙ্গলের পিঠের দাগগুলি দেখা যায় না। আমরা এখন নিঃসন্দেহে বলিতে পারি যে, মঙ্গলে বায়ুমণ্ডল আছে। রাইটু সাহেবের মতে মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল প্রায় ১• • মাইল উচু। পণ্ডিতের গণনা করিয়া দেখিয়াছেন যে, মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলের চাপ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের চাপের এক-চতুর্থাংশ কিংবা এক-পঞ্চমাংশ । ১৯২৫ খৃষ্টাব্দে য়্যাডামস (Adams ) ও cris wą (St. John) attx gÈ cwfffsẽn মঙ্গলের গায়ে প্রতিফলিত আলোক-রশ্মির বর্ণচ্ছটা ভালরূপে পরীক্ষা করিয়া বুঝিতে পারিলেন যে, মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলে আমজানও পাওয়া যায়। নাইট্রোজেন কিংবা কাৰ্ব্বনডাই-অক্সাইড গ্যাস এই বায়ুমণ্ডলে অাছে কি না, তাহার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ এখনও পাওয়া যায় নাই। আগেই বলিয়াছি যে, মঙ্গলের উপরিভাগের মলিন অংশগুলি ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বালাইয়া যায়। পণ্ডিতেরা এখন বিশ্বাস করেন যে, এই সকল স্থানে গাছ-পালা জন্মায় এবং সেইজন্যই ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই সকল অংশের রঙ ও আকার বদলায়। মেরুর বরফ यथन *ाणिग्रा कम झईग्रा शांग्र cनड़े नमग्न মেরুর নিকটবৰ্ত্তী ছায়াময় অংশগুলি আরও বেশী মলিন হইতে আরম্ভ করে। ক্রমশঃ দূরবর্তী ছায়াময় অংশগুলিও অধিক মলিন দেখায়। শরৎকাল শেষ হইয়া গেলে এবং শীত আরম্ভ হইলে এই সকল স্থান ফ্যাকাশে হইতে আরম্ভ করে এবং শীত ঋতুর মধ্যভাগে এই সকল জায়গা অনেকটা বিবর্ণ হইয়া যায়। লাওয়েল ¢ግ8 ÷÷÷÷ =ि*<०-ब्त्रांन्झडी সাহেব এই মলিন অংশগুলি অনেকদিন ধরিয়া খুব ভাল করিয়া পরীক্ষা করিয়া ছেন। তিনি লক্ষ্য করিয়াছেন যে, ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই মলিন অংশগুলি ছই তিন বার রঙ বদলায়। শীতকালে এই স্থানগুলি প্রথমে বাদামী রঙের হয়, পরে বিবর্ণ হইয়া যায়। বসন্তকাল আসিলে এই ক্ষেত্রগুলি ঈষৎ হরিৎবর্ণের হয়, এবং গ্রীষ্মের প্রারস্তে ইহাদের রঙ, গাঢ় সবুজবর্ণে পরিণত হয়। লাওয়েল সাহেব মঙ্গলের মলিন অংশগুলির রঙ, পরিবর্তনের এক সুন্দর কারণ দেখাইয়াছেন। তিনি বলেন যে, এই সকল স্থানে শীতকালে গাছের পাতা শুকাইয়া গিয়া বাদামী রঙের হইয়া যায়। যখন এই পাতাগুলি ঝরিয়া পড়ে, তখন গাছের শাখাগুলি বিৰণ হইয়া যায়। গ্রীষ্মকালে যখন মেরুর বরফ-গলা জল এই সকল ছায়াময় অংশে আসিয়া পৌছায়, তখন সেইখানকার গাছপালাগুলি সতেজ ও সবুজ হইয়া উঠে। সুইডেনের খ্যাতনামা বৈজ্ঞানিক অধ্যাপক আরহেনিয়াস ( Arrhenius ) মনে করিতেন যে, মঙ্গলের ছায়াময় অংশগুলি বৃক্ষলতাপরিপূর্ণ শ্যামল ক্ষেত্র নয়। র্তাহার মতে a fair oth oth woo (Soluble Salts) এই সকল স্থানের মাটির মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে অাছে। উপরকার বাতাসে যখন জলীয় বাম্পের পরিমাণ খুব বাড়িয়া যায়, उचन डांश श्रांर्ज शहेग्रा फेtॐ ॥ ५झे नद१গুলি তখন বাতাস হইতে জলের কণা কাড়িয়া লয় এবং সেজঙ্গই মাটি ভিজিয়া গিয়া আরও মলিন দেখায়। কিন্তু যখন উপরকার বাতাসে বাম্পের পরিমাণ খুব কম হইয়া যায়, তখন শুষ্ক বাতাস জলের कथंioलिटक श्रांवांद्र किब्राहेग्नां जग्न । cनहेछन्न भा ि७काहेग्रा भिग्रा भूनद्राग्र विदर्न 一一一一一一-来