পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদ্ভিদের খাদ্য ও উহার গ্রহণ-প্রণালী cउठांमब्रा मान cग, श्राभद्रा চারিদিকে যে সকল গাছ-পালা, তরুলতা দেখি, উহাদিগকে উদ্ভিদ বলে। উহারা সাধারণতঃ भाcिउद्देश् छरना । देशe cठांभद्रा छान, श्रांभद्रा সচরাচর যে সকল উদ্ভিদ দেখিতে পাই, বীজ হইতেই উহাদের উৎপত্তি হয় এবং উহাদের চারিটি প্রধান অংশ থাকে। যথা—(১) শিকড়, (২) কাও, (৩) পাতা, (৪) ফুল। কুলই অবশেষে ফলে পরিণত হয় এবং ফলের মধ্যেই বীজ থাকে ; সেইজন্ম ফুল, ফল ও বীজকে একটি অংশ বলিয়া ধরা হইয়া থাকে। ইহাদের প্রথম তিনটি অংশকে উদ্ভিদের বৰ্দ্ধনশীল অংশ ও চতুর্থটিকে বংশবক্ষক অংশ বলে। বীজ উৎপন্ন করাই উদ্ভিদের প্রধান উদ্দেশু । কারণ, বীজ হইতেই উহাদের বংশ বাড়ে । ইহাও তোমরা জান যে, বীজ হইতে অঙ্কুর ; অস্কুরের ষে ংশ মাটির দিকে যায় তাহা হইতে শিকড় এবং ষে অংশ আকাশের দিকে উঠে, তাহা হইতে কাও ; ক্রমে কাও হইতে ডালপালা, পাতা ও ফুল বাহির হয়। অবশেষে ফুল হইতে ফল ও বীজ *ाeग्रां षांप्र । पनि९ स्थागै ७ फेढिन् शृङ्गे िविख्द्रि ८खगैङ्कख्, কিন্তু প্রাণীদিগের ন্যায় উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে। তোমরা জান, যাহাদের প্রাণ আছে, তাহাদিগকে প্রাণধারণের জন্য নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের কার্য্য ও খাদ্য গ্রহণ করিতেই হয়। শ্বাস-প্রশ্বাস আমাদের কত প্রয়োজনীয়, তাহা তোমরা দুই এক মিনিট কাল I নিঃশ্বাস বন্ধ করিয়া থাকিলেই অনায়াসে বুঝিতে পারিবে। আমরা না থাইয়া অল্প কিছুদিন বাচিয়া থাকিতে পারি ; কিন্তু শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যতিরেকে আমরা এক মুহূৰ্ত্তও বাচিয়া থাকিতে পারি না, বলিলেই চলে। এইজন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের আর একটি নাম জীবন। যতক্ষণ আমরা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ কবিতে পারি ততক্ষণই অমৰা বাচিয়া থাকি ও আমাদের শরীর গরম থাকে , উহা বন্ধ হইয় যাইবামাত্র আমাদের শরীর শীতল হইয়া ষায় e श्राभत्र भब्रिग्रा गा३ , ८नडेछक्क भूक्ला श्३८ल §tzfūlso on “Breathed his on her last" অর্থাৎ সে তাহার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করিয়াছে। নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের ক্রিয় কাহাকে বলে, তোমরা জান কি ? ইহা তোমব নিশ্চযই জান যে বাতাস না থাকিলে শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্য্য চলিতে পারে না। আমাদের চারিধাবেই সকল সময়ে প্রচুর পরিমাণে বাতাস রহিয়াছে , বলিতে গেলে আমরা বাতাসের মধ্যে ডুবিয়া আছি। এমন কি, একটি ছিপি বদ্ধ-করা খালি শিশির ভিতরকার সমস্ত অংশই বাতাস অধিকার করিয়া থাকে , তোমাদের মনে আছে ত যে, শক্ত মাটির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলির মাঝখানের ফাকের মধ্যেও বাতাস ঢুকিয়া আছে। ইহা হইতেই তোমরা বাতাসের ব্যাপ্তি বুঝিতে পরিবে। আমরা দিবারাত্র-কি জাগ্রত, কি নিদ্রিত, সকল অবস্থায় আমরা নাসিকার দ্বারা