পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

---िा -s यछान्द्वपस्तो প্রচণ্ড রৌদ্র মাথায় ৰহিয়৷ ইহাদের ক্ষীণতঃ মলিন হইয়া গিয়াছে । ইহাদের ধৰ্ম্ম-পিপাসা ত পুরুলের চেয়ে কম নয়, তবে ইহাদের তিক্ষুণীর অধিকার দিলে ক্ষতি কি ? অনেক বাদাত বাদের পর বুদ্ধদেব বলিলেন— गनि ईश्{प्रl श्राप्ले*ि श्रन्थ*iण*ौग्न भिन्नम &l** করিতে স্বীকার করেন, তাই ইঠলে উকা সম্ভব হঠতে পারে। গেষ্ট আটটি অনুশাসন এইরূপ:- - ১ । ভিক্ষুদিগকে শ্রদ্ধা ও ভক্তি করিবে । ৩ । যে স্থানে ভিক্ষু নাই সেখানে ভিক্ষুণীরা ৭ম যপন করিবেন না । - ৩। ভিক্ষুসঙ্ঘের অঙ্কুমতি লইয়া প্রত্যেক পক্ষে ভিক্ষুণীর উপবাস এবং ধৰ্ম্মানুষ্ঠান করিবেন। ৪ । প্রত্যেক বৎসর পাপের প্রায়শ্চিত্তের জন্য বতপালন করি বেন। ৫ । উভয় গজঘ ইহঁতে “মানত” শাসন গ্রহণ করিবেন । ৬। দুই বৎসর অধায়ুনের পর উপসম্পদ উভয় সক্ষ ইহঁতে দীক্ষালাভ কfরবেন। ৭। শ্রমণদের নিন্দ ও তাছাদের প্রতি পরম্ব বাকা প্রয়োগ করিবেন না । ৮। ভিক্ষরা তাহীদের দোষ বলিয়া দিয়৷ তাহাদিগকে সৎপথে রক্ষা করিবেন, ভিক্ষণীরা ভিক্ষুদের সম্বন্ধে কোনরূপ আলোচনা করিতে পারিবেন না । মহাপ্রজাপতি এই ধৰ্ম্মশাসন গ্রহণ করিয়া বুদ্ধের প্রথম শিষ্যারূপে দীক্ষিত হইলেন এবং তাছার সহগামিনী পাচ শত শাক্যমহিলাকে লইয়া ভিক্ষুব্রত গ্রহণ করিয়া প্রথম ভিক্ষুণীসক্স প্রতিষ্ঠা করিলেন। এই ৬াবে স্ত্রীলোকের বৌদ্ধধৰ্ম্মে প্রবেশ লাভ করি - লেন। ভিক্ষুণী হইয়৷ মতাপ্রজাপতি ইছার প্রত্যেকটি নিয়ম পালন করিয়াছিলেন। বুদ্ধদেৰ মহাপ্রজাপতির প্রতি যে উপদেশ দিয়াছিলেন, তাহা হইতে বুঝিতে পারা যায়, কিরূপ কঠোরতার ভিতর দিয়া মহাপ্রজাপতির জীবন যাপন করিতে হইয়াছিল। তৃষ্ণা পরিহার, অল্পেতে সন্তুষ্ট থাকা, বৃথা আমোদ-প্রমোদ হইতে দূরে থাকিয়া নির্জনে ধ্যান-ধারণা, ဒွါို করা, আলস্ত ত্যাগ করিয়া শ্রমশীল হওয়া, অতি পরিত্যাগ করিয়া স্বশীলা, বিনয়ী ও নম্র হওয়া, সকলের সহিত সদ্ধাৰে সন্তোষের সঙ্কিত জীবনধারণ করা, বৌদ্ধ-তপস্বিনীর অবশ্য কৰ্ত্তবা। মহা প্রজাপতি এইরূপ ভাবে জীবন যাপন করিয়া আছ তেম মর্যাদা লাভ কবেন। মহা প্রজাপতির এইরূপ অসামান্ত শক্তির বিকাশ হইয়াছিল যে, ভিক্ষুগণ পৰ্য্যস্ত উছাতে বিস্মিত হইয়াছিলেন । ধীপে ধীরে তিক্ষুণীসঙ্ঘের সমস্ত ভার তাহার উপর ন্যস্ত হইয়াছিল। এমন কি, ভিক্ষুসঙ্ঘ ও তাহার নিকট হইতে উপদেশ গ্ৰহণ করিতে কুষ্ঠিত ইহঁতেন না। বিশাখা বিশাখা ছিলেন বুদ্ধদেবের সমসাময়িক । অঙ্গরাজ্যে ভদ্রানগরে ধনঞ্জয় নামক এক শ্রেষ্ঠাব ঘরে তাহার জন্ম। র্তাহার মাতার নাম সুমনা দেবী। বিশাখার বয়স যখন ষোল বৎসর, তখন একবার ভগবান বুদ্ধ তাহার ভিক্ষুলঙ্ঘ সঙ্গে লইয়া ভদ্রানগবে তারপর ধীরে ধীরে বৎসর কাটিয়া গেল। বিশাখা বড় হইলেন। শ্রাবস্তিপুরের এক সন্ধান্ত পরিবারে পূর্ণবদ্ধনের সঙ্গে তাছার বিবাহ হইয়া গেল। শ্বশুরগুহে আসিয়া বিশাখা দেখিলেন, তাছাদের পরিবার নাগা সন্ন্যাসীদের উপাসক। বুদ্ধের যাহারা শুভাগমন করিলেন। বিশাখার পিতামহ বুদ্ধের এক- উপাসক, তাহারা নাগা সন্ন্যাসীদের আচার-ব্যবহারকে জন পরম ভক্ত ছিলেন। তিনি বিশ্যখাকে ভগবান বুদ্ধের বন্মোপদেশ শুনিবার জন্স প্রেরণ কবিলেন। সেই অমৃতময়ী বাণী শুনিয়া অবধি পিশাখার প্রাণে ধৰ্ম্মামুরাগের সঞ্চার হইল । বড়ই অশ্রদ্ধার চক্ষে দেখিয়া থাকেন। কাজেই বিশাখার মন ক্ষুব্ধ হইয়া গেল । ৰধু যাহাতে শ্বশুরকুলের ধৰ্ম্মানুষ্ঠান মানিয়া লয়, বিশাখার স্বামী ও শ্বশুরশাশুড়ীর তাহাই ইচ্ছা । কিন্তু বিশাখ। তাছা


- 该”