পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

וefשווייף<f কোনোমতেই পারিলেন না। তিনি মনে মনে স্থির করিলেন, তাহার স্বামীর পরিবারকে তিনি বৌদ্ধধৰ্ম্মে অভূপ্রাণিত করিবেন। বাস্তবিক তাহাই হইল। তাহার একাত্ত চেষ্টার বলে তিনি ক্রমে ক্রমে ৰৌদ্ধভিক্ষুদের দ্বারা মহা१c*ब्र दानै छमाईग्रां वशग्न ७ वांभैौग्न झमम्रएकcबोकধৰ্ম্মের দিকে মাকঃ করাইলেন । অবশেষে সমস্ত পরিবারটিই বুদ্ধের উপাসক হইয়া পড়িল । একদিন স্বয়ং বুদ্ধদেব ও ভিক্ষুলঙ্ঘকে বিশাখ নিজ প্রাসাদে নিমন্ত্ৰণ করিলেন। মহাযত্নসহকারে তাহাঙ্গের অভ্যর্থন। শেষ করিয়া বিশাখ বুদ্ধদেবের নিকটে গিয়া প্রার্থনা করিলেন, “প্রভূ, যতদিন আমি বঁচিব, আমি যেন ভিক্ষুদিগকে বর্ষার শীতবস্ত্র যোগাইবার অধিকার পাই ; যাহার। আমার অতিথি হইবেন এবং যাহারা পরিব্রজনে বিদেশে যাইবেন, তঁহাদের সকলেরই খাস্ত আমি যোগাইব । পীড়িত ভিক্ষুদিগের এবং পীড়িতের সেখাকারীদের সকল ঔষধ পত্রের ব্যবস্থাও আমি করিব. ; এবং সমস্ত ভিক্ষুর প্রতিদিনের অন্নবক্সের ভার আমি লইতে চাই। আপনি আমার এই প্রার্থনা পূর্ণ করুন । এই দিন হইতে ভিক্ষুসঙ্ঘের পরিপালনের অধিকাংশ দায়িত্ব বিশাখার উপর ন্যস্ত হইল। ইহার পর বিশাখা একদিন ভিক্ষুদিগের বাসস্থান দেখিতে গেলেন । গিয়া দেখেন, সেখানে মামুষ বাস করিতে পারে না, একেবারে কাটাবনে পরিপূর্ণ। তিনি অমনি তাহীদের জন্য একটি সুন্দর অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দিলেন। বুদ্ধদেবের অমুমতি লইয়া ভিক্ষুগণ সেইখানে বাস করিতে লাগিলেন। বিশাখা অত্যন্ত ধনবর্তী ছিলেন । কিন্তু তাহার ধনরাশি তিনি এইভাবে পরের কল্যাণের জন্য বিলাইয়া দিতে লাগিলেন। তাহার একখানি অমূল্য अब्गकांद्र हिग, ठांशद्र नाभ प्रशगठ ।। ८न गभcप्र সমস্ত রাজ্যে তিনটি মহিলা ব্যতীত আর কাহারো -- ঐ অলঙ্কার ছিল না । কিন্তু বিশাখ মনে করিলেন, এ অলঙ্কার লইয়া তাহার কি হইবে ? তিনি ঐ মহালত বিক্রয় করিয়া নয়কোটি এক লক্ষ মুদ্রা পাইলেন ও সেই মুদ্রা বুদ্ধের চরণে অর্পণ করিলেন। ৰুদ্ধের নির্দেশ অনুসারে তারপর সেই টাকায় একটি সপ্ততল বৌদ্ধবিহার নিৰ্ম্মিত হইল। এইরূপ অসাধারণ দান ও বুদ্ধভক্তির সঙ্গে সঙ্গে বিশাখার চরিত্রে অার একটি গুণ ছিল – প্রতিভা । এই প্রতিভার কাছে ভিক্ষুগণ পৰ্য্যস্ত সলজমে শ্রদ্ধা*वन-न न' द्भिश्च श्रीरङ्गन नtं । खिश्रूश्र१ १५नं কোনও সমস্তার সন্মুখীন হইতেন, তখনই এই নারীর কাছে উপদেশ লইতেন । র্তাহীর জ্ঞান ও বিচার বুদ্ধির প্রতি তাছাদের এত অগাধ বিশ্বাস ছিল যে, তাহার ইচ্ছানুসারে ভিক্ষুসঙ্ঘের নিয়মাবলী পর্যন্ত সমস্থে সময়ে পরিবৰ্ত্তিত হইয়া গিয়াছে। কিন্তু একটি আশ্চর্যোর বিষয় এই যে, এমন ধৰ্ম্মপ্রাণ ও বুদ্ধদেবের একান্ত অনুরক্ত এবং ভিক্ষুসক্তেবর উপদেশদাত্রী হইয়াও বিশাখা নিজে ভিক্ষুণীত্রত গ্রহণ করেন নাই এবং স্বয়ং বুদ্ধদেবও কখনও র্তাহাকে ইহা গ্রহণ করিতে বলেন নাই। ইহার কারণও অবহু ছিল। ভগবান বুদ্ধ বুঝিয়াছিলেন, সকল নারীর স্থান এক ক্ষেত্রে হয় না। যাহার যেদিকে শক্তি ও প্রেরণা, তাহার স্থান সেইদিকেই। বিশাখা যদি পৃথিবীর সকল সম্পদ ছাড়িয়া ভিক্ষুণী হন, তাহা হইলে বিশাখার পক্ষে লাভ লোকসান বিশেষ কিছুই নাই, কারণ, তিনি সংসারে থাকিয়াও সন্ন্যাসিনী, অথচ পৃথিবীর পক্ষে অtহাতে ক্ষতি হইবে অনেকখানি, কারণ, পৃথিবীর জনসাধারণ র্তাহার অকাতর মুক্তহস্তের দান হইতে বঞ্চিত হইবে । তাই বুদ্ধদেব বিশাখার স্থান নির্দেশ করিলেন সংসারের মাঝখানে, এবং সেইখানে থাকিয়াই তিনি নিজের জীবন সার্থক ও অনোর জীবন কৃতাৰ্থ করিয়া পরলোকে গমন করিয়াছেন । а "с El