পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:! মেঘেৰু পাড় রূপালী কেন্ন হজ্জ P না ক'রে ও শুধু বাতাল আর মাটীৰ সাহায্যে নিজেকে বাচিয়ে রাখতে পারে। এ থেকে বলা যেতে পাবে যে, উদ্ভিদের জন্ম পৃথিবীতে প্রাণীদের পূৰ্ব্বে হয়েছিল। আর যখন প্রথম প্রাণী সৃষ্টি হ’ল তখন তা নিশ্চয়ই উদ্ভিদ যুগত প্রাণীই ছিল। তোমাদের মনে একট প্রশ্ন হ’তে পারে যে, উদ্ভিদতুগত প্রাণী আবার কি ? উদ্ভিদের স* থেকে বড় লক্ষণ এই যে তার মাটী অব বাতাস থেকে খাদ্য সংগ্রহ কবতে পারে, আর তাদের সঞ্চবণ করার কোন ৭ শক্তি থাকে না। উদ্ভিদগুগ' প্রাণী সেই প্রাণী, যারা সঞ্চবণ করতে পাবে, অথচ তাদের আহারের জন্য বাতাস - মাট ছাড়া আব অন্য কিছুর আবশ্যক হয় না। তাদের জীবন ধাবণ করা সবল হলে বলে তার জলেই জন্মাত আর গাছের মত জল, বাতাসের অঙ্গারন্ধান (carbon dioxide) HIPI 8 RIRs: M*:H4 nas নিজেদের শরীব দিয়ে শুষে নিষে পরিপাক ক’রে নিত। এই যে প্রথম প্রাণী এদেব আব একটা গুণ ছিল —ম্বা উদ্ভিদের মধ্যে নেই। এদের মধ্যে নিজেদের ফুটিয়ে তোলবাব প্রবৃত্তিও সুপ্তভাবে বর্তমান ছিল--তা নইলে মাহুযেৰ মত এমন একটা অতিশয় জটিল জীব তৈরী হ ,স্থা সম্ভব হত না। যবক্ষার জান যে সন লবণেব উপাদান সেই সেই লবণই এই প্রাণীদের বোধ হয় বেশী প্রিয় খাদ্য ছিল । যখন মেঘ ক'বে খুব বিদ্যুৎ চমকাত আব তাৰ ফলে বাতাসের যবক্ষাবজনি (introgen) আর অম্লজান (oxygen) মিলে নতুন লবণ (salt) তৈরী হযে বৃষ্টিৰ জলেৰ সহিত পৃথিবীতে আসত, তখন বোধ হয় এদের আনন্দের দিন ছিল । তখন এরা বোধ হয়, নিজেদেব পাড়া প্রতিবেশীদেব নিয়ে মহা ধুমধামে ভোজে লেগে যেত। আর সে আমলে ত পৃথিবী আজকালকাব মত শাস্ত ছিল ন—তখন পৃখিবীব বয়স ছিল কম-ছোট ছেলেমেয়েদেব মত ভাব হৈচৈ ত সব সময়েই লেগেই ছিল । মেঘের পাড় রূপালী কেন হয় ? এজন্য তোমাদের মেঘ কি, তা একটু জানাতে হয়। তোমরা খুব ঘন কোয়াস দেখেছ । মেশ এই রকম একটা কোয়াসা বই আর কিছু নয় । আকাশে যখন আমরা মেঘ দেখি তখন এই কোয়ালার তলাটা মাত্র দেখিতে পাই । বাস্তৰিক পক্ষে ঐ তলাটা থেকে আরম্ভ ক’রে মেঘ অনেক উচু পৰ্য্যস্ত উপরে উঠে গিয়েছে। এখন তোমরা বলতে পার যে, মেঘ ত কালো, কোয়াসা ত অত কালো নয় । তার উত্তর এই । কোনও পুকুর থেকে একটা কাচেব মাসে ক’রে জল লও। দেখবে, তা কেমন পরিষ্কার-খেন স্ফটিকের মত ঢল ঢল করছে। কিন্তু পুকুরের তলার দিকে চাও দেখবে অন্ধকারময়। এর কারণ কি ? জল বর্ণহীন হলেও একেবারে এণঃীন নয় । যখন কম বা অল্প পরিমাণে থাকে, তখন বর্ণঙ্গীন দেখায় আর যখন পরিমাণে মেঘের রূপালী পাড় বেশী হয় তখন তার নিজেব বর্ণটা প্রকাশ হ'য়ে পড়ে । তাই জলের মধ্যে আলো ঘাবার সময় অল্পপরিমাণ জল থাকলে ভেদ ক'বে চলে যায় আব জলের পরিমাণ বেশী থাকলে কিছু দুব গিযে আর যেতে পারে না, নিজেকে হাবিয়ে ফেলে। মেঘেব বেলাতেও তাই । মেঘ যে কোয়ালার মত একটা জিনিস আব তারই মত অনেকটা স্থান বোপে ছড়িয়ে থাকে, তা তোমাদিগকে বলেছি। এর মপা দিয়ে আলো চলবার সময় জলের মধ্য দিযে যাবার সময় যেমন হয়, কিছুদূর গিয়ে আব চলতে পারে না, নিজেকে হারিয়ে ফেলে। ফলে হয় কি, মেঘের নীচের তল-অর্থাৎ যে তল আমরা দেখতে পাই-সে তল পৰ্য্যস্ত আলো ভেদ কবে আসতে পাবে না—আর সবটা অন্ধকারময় অর্থাং কালে ८नथांश् । क्रूि *ाफ़?t ऊ श्र७ धूल झग्रन। ऊाहे - 8 Պծ - - .