পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু ভাঙ্গ ভী --- ৩াব1 অাস্তে অাস্তে সেখান থেকে সরে” গেলো। সে রাত্রে তারা সাত জন ছয় বিছানায় ঘে"সাঘে সি কবে, শুয়ে কোনরকমে রাত কাটিয়ে দিলে । স কালবেল তুষার কণার যখন ঘুণ ভাঙলো, তখন সেই ছোট ছোট পেটে মানুষ গুলোকে দেখে তার ভয়ানক ভয় হ’ল কিন্তু তারা যপন খুব আদরের সঙ্গে কপী আস্থ কলে’ তাৰ নাম জি জ্ঞাস কবলে তখন তার ভয় কেটে গেলো। সে বললে,— আমার নাম তুষারকণা। বামন এ জিজ্ঞাসা করলে, – কি করে’ তুমি এখানে এলে ? তখন তুষার কণা তার হিংস্কটে বিমাতার কথা সব বললে এবং কি করে” সে সেই চাকরের কাছ থেকে তার প্রাণ ভিক্ষ 1 চেয়ে নিয়ে ঘু৩ে খু৭তে সেই কুটারে এসেছিলো, তাও সব বলে গেলে । o كهلال o سلام سال كانتا সবাই বলে উঠলো, কি সুন্দরী ! সেই বামন গুলি তপন তাকে অ ভধ দিয়ে বললে —তুমি আমাদের এখানে নিশ্চিস্থ হ’ধে থাকে ; আমাদের জন্ত তুমি রান্না করবে, কাপড় কাচৰে, ছেড়া গোড়া কাপড় সেলাই কববে আর আমাদের এই ছোট্ট ঘরটিকে বেশ পরিস্কাপ পরিচ্ছন্ন কলে’ Տ ԵՏ Հ গুছিয়ে রাখবে, কেমন ? তুষারকণা খুব জানন্দের সঙ্গে বামনদের প্রস্তাবে রাজী হলো । বেলা হ’লে বামনরা বেরুলো সোনার থলির পোজে। যাবার আগে তারা তুষারকণাকে সাবধান করে দিয়ে গেলে যে, গে যেনো বাড়ীর ভিতর কাউকে ঢুকতে না দেয় কারণ তাছার বিমাতা নিশ্চয়ই তাকে খুজে বার করে তার অনিষ্ট করবার চেষ্টা করবেন । ওদিকে চাকরটা যখন রাণীকে গিয়ে খবর দিলে যে, সে তুষার কণাকে মেরে ফেলেছে, তখন রাণী খুব গুলী হ’য়ে ভালেন যে, তিনি সকলের চেয়ে সুন্দরী । কিছুদিন পরে একদিন তার হঠাৎ খেয়াল হলে, তিনি তার আয়নাটকে বের করে’ জিজ্ঞাস। করলেন,-- বলতে আয়না, আমি কি সব চেয়ে স্বন্দরী ? আমুনা উত্তর দিলে,— আপনি এখানে সকলের চেযে সুন্দরী, কিন্তু তুষার কণা এখনও বেঁচে আছে, আর সে থাকে পাহাড়ের গায়ে একটি ছোট কুটীলে । সে আপনাব চেয়ে অনেক বেশী স্ব ন্দরী । আয়নাব এই উত্তর শুনে বাণী রাগে পাগলের মতো হ'য়ে উঠলেন আবে পতিজ্ঞা করলেন যে' যেমন কলে'ইহোক তিনি তুষারকণাকে বধ করবেন । কিন্তু কি করে মেরে ফেলবেন, তার উপায় চিন্তা করতে লাগলেন। অনেক ভাব বাব পর রাণী ঠিক কবলেন যে, দেরিওয়াল৷ সেজে তিনি তুষাব কণার কাছে যাবেন। একদিন বাণী পুকষের বেশ পরে মাথায় পাগড়ী বেঁধে, অনেক চেষ্টা করে’ রং টং মেখে তাব চেষ্টার। একেবারে বদলে ফেললেন। তিনি একটি ঝুড়ির ভিতর নানারকমের খেলনা ও ফিতে নিয়ে তুষারকণার কুটীরের দরজায় গিয়ে হাক দিলেন-খেলনা চা-ই-ই। ফিত চা-ই-ই T ফেরিওয়ালার ডাকে তুষারকণা জানালা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে দেখলে যে, ফেরিওয়ালার ঝুড়িতে রং-বেরঙের নানান রকমের স্বন্দর ফিতা রয়েছে। তাই দেখে তার ভারী লোভ হলো । সে ভাবলে—ও আর আমার কি ক্ষতি করবে, ডাকিই না ওকে। এই ভেবে সে এগিয়ে গিয়ে দরজা খুলে দিয়ে বললে,—আমাকে কিছু নীল রঙেব ফিতে দাও না !