পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১১৯

=िखs-पछाङ्कप्टो হয়ে যাবে নেংটি ই দুর, কোচ ম্যান হবে ধেড়ে ইঁদুর আrর সহিস ছুটি হ’য়ে যালে একজোড়া টিকটিকি এবং তুমিও আগের মতো আবার ছিন্ন কাপড় চোপড়পরা মলিন হ’য়ে যাবে।” এই ব’লে সেই পরীটি ঘুটেকুড়,নীকে চুম্বন করে’ গাড়ীতে তুলে দিলে। গাড়ীখানা রাজার বাড়ীর দিকে রওন। হ’ল | o 参 تقنيتي 31 % 2′ްޞޭހޮ - - -_ங்கயபi_. - - | o - ייהרה" ♔ Յ2::: - - - ఢ á్య Wron সোনার কাঠির সোনাব পরশ ঘুটেকুড় নীকে ছয়' ঘোড়ার সেই রকম জমকালো গাড়ী করে আসতে দেখে, আর তাকে অপরূপ স্বন্দরী দেখে রাজবাড়ীর সকলে মনে কবলে যে, সে নিশ্চয় কোনো রাজকুমারী হবে । সেইজন্স রাজপুত্র নিজে এসে তাকে অভ্যর্থনা করে’ গাড়ী থেকে নামিয়ে যে ঘরে উৎসব হচ্ছিল এবং যেখানে সব অতিথি ও অভাগতেরা ছিলেন, সেখানে তাকে নিয়ে গেলেন । রাজপুত্র মনে মনে ভাব লেন যে, এত সুন্দরী মেয়ে তিনি পূৰ্ব্বে কখনো দেখেন নি । রাজপুত্র আর ও ভাবতে লাগলেন যে, “কে এই রাজকুমারী।” দুটেকুড় নীর * হিংসুটে বিমাতা ও বৈমাত্র বোনের অবশু তাকে চিনতে পারেনি, কিন্তু তার অভ্যর্থনা ও সমাদর দেগে তারা একেবারে রেগে আগুন হ'য়ে উঠেছিল। সেইদিনকার উৎসব রাত্রিতে - রাজপুত্র তার সঙ্গে সবচেয়ে বেশীক্ষণ কথাবার্তা বললেন । রাত্রি বারোটা ৰাজ তে যখন পনেরো মিনিট বাকী, তখন ধুটেকুড়,নীর মনে পড়ে গেল সেই পরীর কপী । সে তখনই রাজপুত্র প্রভৃতি সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে পরীর-দেওয়া সেই স্বধৃশু ছ’ঘোড়ার গাড়ী করে রাজবাড়ী থেকে বাড়ীব দিকে রওনা হ’ল। ঠিক বারোটার সময সে বাডী পৌছে গেল । সে বাড়ী ফিরে দেখলে যে, সেই পলীটি তার জন্য অপেক্ষ। কবছে । পরীটি তার হাতের সোনার কাঠি ছুইয়ে তাকে আবাপ ছিন্নভিন্ন পোষাক-পরিহিত স্নান ঘুটেকুড় নী কবে দিয়ে চাল গেলেন। টেকড়নী ঘরে গিয়ে তার খড়ের বিছানায় চুপ করে’ শুয়ে রইল। খুঁটেকড় মীর বোনেবা বাড়ীতে ফিরে এসে দেখলে যে, ঘুটেকুড,নী তার বিছানা থেকে চোখ মুছতে মুছতে উঠে এলো, যেন সে এতক্ষণ ঘুমোচ্ছিল। তার বোনের ঘুটেকুণ্ড,নীর কাছে রাজবাড়ীর ঐশ্বৰ্মা অার জাক-জমকের কথা অনগল বলতে পাগল আর সেই চমৎকাব পরিচ্ছদে ভূষিতা অপরূপ হুন্দরীব কথা ও তারা বলতে লাগল। তাদের কথা শুনে ঘুটেকুড়,নী মনে মনে বুঝতে পারলে যে, সেই সুন্দরীটি কে । পরের দিন রাত্রে বাজবাড়ীতে আবার উৎসব। দুটেকুড়,নী সেদিনও তার বোনদের সাজিয়ে দিলে। তারা যখন রাজবাড়ীতে চ’লে গেল, তখন সে বেচারী বিমর্ষ হ’য়ে তাব বিছানায় গিয়ে চুপ কবে’ ব’গে বইলো। অল্প কিছুক্ষণ পরেই সেই পরীটি অবাব তার কাছে এসে উপস্থিত হ’ল । সেদিন সেই পৰী তাকে আরও সুন্দব সুন্দর সব কাপড়-জামা ও অলঙ্কার দিয়ে সাজিয়ে আরও বেশী স্বন্দরী করে তুলল এবং সে আবার ছঘোড়াব গাড়ীতে কবে’ বাজবাড়ীতে গেল । রাজপুত্র সেদিন একমাত্র তার সঙ্গেই কথাবার্তা বলতে লাগলেন। নানান কথাবাৰ্ত্তায় ঘুটেকুড়,নী এত বিভোর হয়ে উঠেছিল যে, সময় যে কোথা দিয়ে কেটে যাচ্ছিল,তা টেরও পায়নি। হঠাৎ একবার যখন ঘড়ির উপর তার চোখ পড়ে গেল তখন সে দেখলে যে, বারোটা বাজতে মাত্র আব এক মিনিট বাকী। ঘুটেকুড়ুনী অত্যন্ত বাস্ত ও চঞ্চলভাবে তখনই সেখান থেকে রওনা হ’ল । তাড়াতাড়িতে সে রাজপুত্রের কাছ Ֆ ՖՏbr