•ड>ाटा-iन्ज्ञ =घू> <> >ir=> ८न्ज्ञ =कन्झद्वत"1 I.ignite-কে কয়ল। বলা হয় বটে, কিন্তু Jet (জেট) বলে এক রকম খুব শক্ত কুচকুচে কালো 1ignite পাওয়া যায়, যাকে পালিশ করে চকচকে সুন্দর নানা রকম গহনা, হার, কোচ, কাণের চুল ইত্যাদি তৈরী হয়। IBittinen নামে অব এক বকম খনিজ কয়লা আছে । তার অঙ্গাবের ভাগ গ্যাস কয়লার চেয়েও বেশী। কিন্তু তাকে জালানি কাজে বড় একটা ব্যবহার করা হয় না। আগুনে দিলেই গলে ক্ষেপে ওঠে, আর তার ভেতর থেকে ফোস ফোস করে BB BBC BHB JJJBYT KSB S BBBBS আলকাতর। চেন, যা দিয়ে শহরের রাস্ত লৈ বঁী হয় ? সেই অrলকাতব বে:রোয় এ fবটুমেন কয়লা হতে। আলকাতরা লে শুধু রাস্তার কাজের জন্স উপযোগী, তা নয। ওর থেকে আমাদের প্রযোজনীয় কত জিনিস পাওযা যায় । সবগুলোর নাম এখানে করবার দরক্ষার নেই। তবে একটা কথা , তামবা BBB SBBS 00LL 00LL SLLS SK E BBB BBBB চমৎকার রঙ বাজাবে পাওয়া যায়, সবই বেরোয় এই ম{লকা - র থেকে । এই যে নানাজাতীয় খনিজ কয়লার নাম করলাম, এর মধ্যে অঙ্গীব ছাড়া আরও কত কি পদার্থ BBSB S SJSBSSBS BBBBBS BSBBBB BS আছেই । তা ছাড1, ফসফরাস, গন্ধক, লোহা, ই ত্যাদি অনেক পদাগ আছে। এ সব পাজে জিনিস যত কম থাকে, কমল তত উৎকৃষ্ট গন্ধক, ফসফরাস থাকলে সে কয়লা হস্পাত তেী করাব BBBB BSB BS BS BSBBS BSBBS BSBBS BSgg KS0 BB BBSS S BBB BBBBS BD TSTST aS0 S অামপ গ্যাসেল কারখান পেকে একটা খুব উপক পী দবা পীঠ । নাইট্ৰজেন ও হাইডে জেন মিলে এমোনিয়া তৈরী হয় । গালের সঙ্গে সেই এমোনিয়া צלף ני বেরিয়ে আসে । গ্যাসটাকে জলের ভেতল দিয়ে চালিয়ে দিলে, এমোনিয়াব ভাগট। জলে গলে যায় । এই এমোনিয়া সভ্যজগতে নানা কাজে লাগে । তোমরা যদি কখনও পশ্চিমে বেড়াতে য: , তাঙ্গ'লে দেখতে পালে, সারি সালি সব কয়লার খনির চিমনি দেখা যাচ্ছে । এই সব খনি থেকে কয়ল। তোলা হয় । কসুল। খনি ল ভিতর থাকে । খলিব ভিতব নেমে গিয়ে মজুরে বা সব কয়ল। তোলে। যদি কখনও কমুলার খনির নেমে দেখলার স্বযোগ হয়, তাহলে দেখবার সেই স্বযোগ ছেড় না। তাহ'লে পুঝতে পারবে, কেমন করে খনির ভিতব মজুবেরা স্তরেব পর স্তর কাটছে, কেমন করে সে সব কয়লা উপরে তোলা হয, কেমন কবে লোকজন চলাফের কবে –কি করে কয়লার শ্রেণীবিভাগ করে, চালান দেওয়া হয়— এই সব । অনেক সময় কয়লাব খনিতে ছঘটনা ঘটে। নানারূপ সতকতা সত্ত্বেও অনেক সময় অt গুন লেগে যায়,—পলসিয়া পড়ে, তাতে বহু লোক জন মার। পড়ে। বিজ্ঞানের সাহায্যে আজকাল কমলাব খাদ হ’তে কয়লা তুল বাব নানা স্ববাবস্থা হয়েছে। এ সব বিষয়ে তোমরা যত দেখবে, ততই শিখতে পারবে । অামার কমলাব গল্প শেষ হল। কত উপকারে লাগে এই পদার্থ, তা বুঝলে - ? প্ররতি দেধী তোমাদের জন্ত সুগ যুগ স্বর ধরে এই উপকারী জিনিস সঞ্চয় করে বেখেছেন । তবে মাহুষ সৃদি বিজ্ঞানের চচ্চ না করত, যেখানকার কয়লা, সেইখানেই পড়ে থাকত—তাকে খুড়ে বের কবে কাজে লাগান আর হত না । আর অঙ্গার যুগের ফাণ-জঙ্গলের প্রতিও তোমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত, কেন না, তারা বাতাস পরিস্কাপ ন করে দিলে জগতে মানুষের জন্মহ ত না ।
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৩২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।