পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্বেতকেতু নামক দার্শনিক উপনিষদের যুগে অত্যন্ত *; сакра, н 4.

প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন । کنیز&۔ উপনিষদ ছাড়া মহাভারত প্রভৃতি গ্রন্থেও তাছার সম্বন্ধে অনেক কথা শোনা যায় । ছান্দোগা, বৃহদারণ্যক এবং কোষীতকি এই তিন উপনিষদে তাছার সম্বন্ধে একটি কাহিনী রহিয়াছে । তাছা হইতে তখনকাব দিনের দশন চচ্চবি একটা স্পষ্ট আভাষ পাওয়া যায । প্রবাহণ জৈবলি তখন পাঞ্চল দেশের লter) । তিনি একটি বড় যজ্ঞের অনুষ্ঠাণ করেন, তাতে বহু ব্রাহ্মণ নিমন্ত্রিত হন, শ্বেতকেতুর বাবা ও নিমন্ত্রিত হন । কিন্তু তার বোধ হয় তখন অন্ত জ্বাধগায়ও নিমন্ত্রণ ছিল ; অপবা অন্য কোন কারণে তিনি নিজে যাহতে অসমর্থ হইয়া পুত্র শ্বেতুকেতুকে প্রতিনিধি পাঠান। পাঞ্চাল-রাজ প্রবাঙ্কণ জৈবলি অতি পণ্ডিত ব্যক্তি ছিলেন। তার পাণ্ডিত্যেব কথ। একাধিক স্থানে বর্ণিত হইয়াছে। তাহার যজ্ঞে শ্বেতকেতুর পিতা নিজে না আসিয়া পুত্রকে প্রতিনিধি পাঠাইয়াছেন rদখিয়া হয়ত তিনি কিছু অসন্তুষ্ট হইয়া থাকিবেন। যেজন্যই হউক, তিনি শ্বেতকেতুকে দেখিয়াই জিজ্ঞাসা করিলেন,—“ঠাকুর, আপনি যে আমার যজ্ঞ করিতে আসিয়াছেন, আপনাকে আপনার বাব। সব শিখাইয়া দিয়াছেন ত ?" শ্বেতকেতু কছিলেন, “গ” । তখন রাজা কহিলেন, "আচ্ছা, • ঠাকুর, বলুন ত, মানুষ মরিয়া কোথায় যায়, কোন পথে যায় এবং কোন পথে আবার ফিরে ?” 22—F. 6 ১৫৫২ পৃষ্ঠার পর শ্বেতকেতু কহিলেন, ”এ সপ ত বাবা আমার শিথান নাই ।” 35 রাজা কছিলেন, “কিছুষ্ট না শিপিয়া আপনি কোন সাহসে বলিলেন, ‘শিখিয়াছি, আব। কোন সাহসেই ব৷ আপনি এ যজ্ঞে উপস্থিত হইলেন ?" লক্তিত হইয়া শ্বেতকেতু লাড়ী ফিরিয়া গেলেন এবং পি তাকে কহিচোন, “রাজা আমাকে যা করিলেন, আমি ত তার কোন উত্তরই দিতে পারিগাম না, আপনি এসব আমায়ু শিখাইয়া দেন নাই কেন ?" রাজা কি কি প্রশ্ন করিয়াছিলেন তাহা ছেলের নিকট শুনিয়া শ্বেতকেতুর পিতা কহিলেন, “এর উত্তর ত আমিও জানি না , জানিলে কি আর তোমাকে শিখাই নাই । চল, দুজনেই গিয়া রাজার নিকট উপদেশ নিযু। আসি ।" অত:পল পিতাপুত্র উভয়েই পাঞ্চাল বাজের নিকট গমন কবিলেন এবং তঁ}হাব নিকট বিদ্যা যাচঞ। করিলেন । বাজা কহিলেন, “১াকুর, এই বিদ্যা ত ক্ষত্রিয়দেরই বিশেষ সম্পত্তি, ইতঃপূৰ্ব্বে কোন उttभी*८* श्I c sद्म" शथ्र नां । उ.tद्र ८5८ञ्च আপনি ববং কিছু হিরণ্য, কিংবা গরু-ঘোড়া কিংবা দাস-দাসী বর গ্রহণ করুন না ।" ব্রাহ্মণ তাছাতে রাজী হইলেন না ; পক্ষান্তরে তিনি রাজার শিষ্ণুত্ব গ্রহণ কলিতেও প্রস্তুত হইলেন। অত:পর বাধা হইয়। রাজা এই গোপনীয় তত্ত্ব-কথা ব্রাহ্মণের নিকট বলিলেন । “মৃত্যুব পর আত্মাৰ গমনের দুইটি পন্থা আছে, একটির নাম দেবযান, আর একটির নাম পিতৃযান।