-----শিশু-জ্ঞাঙ্কত। ব্ৰাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠা হইল। কিন্তু সে সময়ে লোকে এই সভ:কে ব্রহ্মসভা বলিত । পতি শনিবার সন্ধা। সাতটা হুঃ তে নয়টা পর্যান্ত সভার কাজ eচত । দুইজন তেলুগু ব্রাহ্মণ বেদ এবং উৎসবানন্দ বিদ্যাবাগীশ উপনিষদ পাঠ করিতেন। পবে রামচন্দ্র পিঙ্গাবাগীশ বৈদিক শ্লোকের ব্যাখ্যা করিলে সঙ্গীত চহয়া সভ"৩ঙ্গ হঠত। এই সঙ্গীত করিতেন বিষ্ণু চক্রবস্তী ও পাগোয়াঙ্গ বজাইতেন গোলাম মালবাস নামে একজন মুসলমান । প্রথমে এই বাহ্মসমাজ বা ব্রহ্মসভার কোন বাড়ি ছিল না। কিছুদিন অর্গ সংগ্ৰছ করিয়া জোড়াস'কোয় জমি কিনিয়া বাড়ি কণা হল । ১৮২৯ সনে ব ২৩শে জাঙ্ক ধাfর এক নুতন বাড়িতে সমাজেল BSK BB BB BB S BSBBSBSBB TSYS gg সমাজ আজও আদি ব্রাহ্মসমাজ নামে পলিচত । রামমোহনের স্থাপিত সভাস কি ভাবে কাচ র উপাসনা ইচ:ব, তাই তিনি একটি দলিলে লিখিয়। যান। তিনি নিৰ্দ্দেশ করিয়া যান যে, ব্রহ্মাণ্ডের শ্ৰষ্টা, পালনকৰ্ত্ত, অদিঅ স্তরহিত, অগম্য ও অপবিবস্থানীয় পরমেশ্বরই একমাত্র উপায় । কোন সাম্প্রদায়িক নামে তাহাব উপাসনা হইতে পরিবে না। যে কোন ব্যক্তি এদার সহিত, উপাসনা করিতে আসিবেন, তাং রহ জন্য জাতি, ধৰ্ম্ম, সম্প্রদাধ, সামাজিক পদ নিৰ্ব্বিশেষে মন্দিরের দ্বার উন্মুক্ত থাকিবে । কোন প্রকার চিত্র, প্রতিমূৰ্ত্তি বা খোদিত মুপ্তি এই মন্দিরে বাৰঙ্গ ত কহবে না । প্রাণিহিংসা হইবে না, পাণভোক্তন হইবে না, কোন জীব বা BBB BS BBB B BBDDB B BBBB BB SBBBBS ভাবে উল্লেখ করা হইবে না । যাহাতে পৰমেশ্বরের ধ্যান ধারণার প্রসার হয়, প্রেম, নীতি, ভক্তি, দয়া সাধুতার উন্নতি হয়, এবং সকল ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ভুক্ত লোকের মধ্যে ঐক্যবন্ধন দুটীভূত হয়, এখানে সেই প্রকার উপদেশ, বক্তৃতা, প্রার্থনা ও সঙ্গীত ছহবে , অন্য কোনরূপ হইতে পারিবে না । রামমোহন যখন ব্রহ্মসভাব প্রতিষ্ঠা করেন, তখন এদেশে সহমরণ-প্রথা লইয়া তুমুল আন্দোলন চলিতেছিল । রামমোeন সহমরণ-প্রথার বিরোধী ছিলেন ও যাহাতে এই নৃশংস প্রথা রহিত হয়, তাহার জন্য খুব চেষ্টা করিতেছিলেন। মুসলমান সমাট আকবর প্রথমে এই প্রথা রহিত করিবার চেষ্টা করেন । ইংরেজশাসন স্থাপন হওয়া অবধি ইংরেজরাও এই প্রথাকে নিয়ম্বিত করিতে চেষ্টা করিতেছিলেন । কিন্তু এদেশের লোকের ধৰ্ম্মবিশ্বাসে পাছে আঘাত লাগে এই ভয়ে তাহারা সহমরণ একেবারে নিষেধ কবিতে ভরস। পাহতেছিলেন না। ইংরেজ শাসকদের মধ্যে লর্ড ওয়েলেসলী প্রথমে এই প্রথা সংযমিত করিলার চেষ্টা করেন। তাছার পর হইতে গবৰ্ণমেণ্ট এই বিষয়ে নানা নিগম কবিতেছিলেন, কিন্তু একেবারে বন্ধ কবিয়া দিবেন কিনা, স্থির কবিতে পারিতেছিলেন ন । বামমোহন কলিকাতা আসার অল্পদিন পর হইতেই সতীদাহের বিরুদ্ধে আন্দোলন আৰম্ভ করেন । তিনি হিন্দুশাশ্ব eষ্টতে পমাণ করেন যে বিধলাদিগকে স্বামীর সহিত সহমরণে যাইতেই হস্তবে এমন কোন নি:দশ নাই গোড়া হিন্দুৰ সতীদাহ বন্ধ হইলে হিন্দুধৰ্ম্ম লোপ পাইলে, এই কথা বলিতে লাগিলেন ও BBBBB BB KBB BBBBB TTt EBBS ggBH একটি সভা করিলেন। এই সভাপ ধুপপত্র ছিল SBB0S00SJBS BB KBBSB BBS BB BSBBS S SBB BDLSSSB BSBBBBB BS BSS BBB S ১৮১৯ সনেৰ ডিসেঙ্গং মাসে গড় উঠলিয়ম বেণ্টিঙ্ক TD BBSS SBSBBSBBB BBBS SSSBBS KSBBB S সতীদাহ-প্রথা উচ্ছে পর চেষ্টাই দেশের নারীদের YB BSBBSDBB BBBSS 0 SS0 SS0 SS SBBSS S সম্বন্ধে রামমোহনের অতিশয় উচ্চ ধারণ ছিল । তাহারা যাহাতে সম্পত্তিব অধিকাৰিণী হয়, সে বিষয়েও রামমোহন আন্দোলন করিয়াছিলেন । রামমোহন সমাজ সংস্কার ও শিক্ষাবিস্তার সঙ্গন্ধে আরও যে সকল কাজ করেন, তাহা ও একখানে উল্লেশ করা উচিত । রামমোহন এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারের পক্ষপাতী ছিলেন। সেই সময়ে এদেশের লোকদের শিক্ষা সম্বন্ধে একটা তর্ক বিতর্ক চলিতেছিল ৷ এক পক্ষের মত ছিল যে, এদেশে ইংরাজী শিক্ষা না দিয়া সংগু ১ ও ফাসী পড়ানই সঙ্গত ; অপর পক্ষ ইংরেজী শিক্ষার পক্ষে ছিলেন। রামমোহন ইংরেজী শিক্ষা দেওয়াব সপক্ষে যুক্তি দেখাইয়া ১৮২৩ সনে লর্ড আমহাষ্টকৈ একটি দীর্ঘ পত্র লেখেন । এই পত্রে তিনি বলেন যে, এদেশের লোকদের কেবলমাত্র লংস্কৃত ও ফাপি শিক্ষায়ু কোন উপকার হইবার সম্ভাবন না, ইংবেজী শিক্ষা ভিন্ন তাছাদের কুসংস্কার দুর হইবে না -হিন্দুসমাজের শোচনীয় অবস্থাও ঘুচিবে না। রামমোহন
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।