f_ளு கrதுகுரி ধৰ্ম্ম প্রচারের জন্ত কেশবচন্দ্র বারি fडfन भामा प्र, ८वrचाहे थप्ङ्गपि८ शtन ধৰ্ম্মসম্বন্ধে বকৃত করেন। প্রচার কার্য্যালয় ও প্রচারক দল গঠিত হইল এবং প্রচারকগণ নানাদেশে ভ্রমণ পূর্ববক বহুলোককে আপনাদের দলভুক্ত করেন । কেশবচন্দ্র তখন বৰু তার দ্বারা দেশকে উন্মত্ত কবিয়া তুলিয়াছিলেন। ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দের ২৮শে সেপ্টেম্বর তিনি টাউনহলে “মহাপুরুষ" (Great man) বিষয়ে এক বক্তৃতা করিয়া স্বদেশ ও বিদেশের যাবতীয় ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তক মহাজনগণের প্রতি শ্রদ্ধ। প্রকাশ করিয়াছিলেন। কেশবচন্দ্র যখন ঢাকা অঞ্চলে প্রচার করিতে এইবার झ ईcण+ I ५***थ5tब्र ভক্ত সঙ্গে কীৰ্ত্তনরত-কেশবচন্দ্র যান, তখন সাধু অঘোরনাথ ও পণ্ডিত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী তাহার সঙ্গী ছিলেন। পূৰ্ব্ববঙ্গের নান জেলায়ও তিনি বকু তা করিয়াছিলেন । তিনি নৌকাযোগে ময়মনসিংহও গমন করেন। পর বৎসরে তিনি হিন্দুস্থান এবং পাঞ্জাৰে গমন করেন। কেশবচন্দ্রের ২রাঙ্গী বক্তৃত। সব দেশের লোকের নিকটই এক স্বৰ্গীয় বস্ব বলিয়া মনে হইত। পাঞ্জাব ইহঁতে ফিরিয়া আসিয়া তিনি মাঘোৎসবের দিবস বিৰেক ও বৈরাগ' নামে একটি বাঙ্গালী বন্ধু জ্ঞ। পাঠ করেন, ইহাই তাকার প্রথম বাঙ্গাল। রচনা। কলিকাভাতে -ab-u لا . यशन ठिनि अत्र प्रनिद्र aडि♚ा कtद्रन, ठथम मानक শিক্ষিত যুবা তাহার নিকট আসিয়া ব্রাহ্মধৰ্ম্মে দীক্ষা লইয়াছিলেন । এইরূপে দেশে দেশে কার্যোর অম্বষ্ঠান করিয়া কেশৰচন্দ্র ১৮৭ খৃষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মালে ইংল্যাণ্ড গমন করেন । সেখানে যাইয়া কেশবচন্দ্র ষ্টংলাও এবং স্কটল্যাণ্ডের মধ্যে প্রধান প্রধান চতুৰ্দ্দশটি নগরে বক্তৃতা দিয়া ছিলেন । সকল শ্রেণীর লোকইংল্যাণ্ডে সমাজেই কেশবচন্দ্র সন্মানত হইয়াভ্রমণ ছিলেন। লণ্ডনে যত প্রধান প্রধান সভা আছে, প্রায় সমস্ত সভাতেই তিনি বক্তৃতা দিয়াছিলেন । সে সময়ে ইংল্যাণ্ডের প্রসিদ্ধ পণ্ডিতগণের সহিত তাছার আলাপ ও পরিচয় হয়। পরিশেষে স্বয়ং মহারাণী ভারতেশ্বরী কেশবচন্দ্রকে সাক্ষাৎ করিতে অনুমতি দিয়৷ অনুগুছীত করেন । কেশবচন্দ্র অসবরন নামক প্রাসাদে উপস্থিত ২ইলে রাজকুমারী লুইসের সহিত মহারাণী তাছাকে দেখা দিলেন। ভারতের উন্নতি সম্বন্ধে দুই চারিটি কথা কহিলেন । পরে তিনি আপনার ছবি এবং স্বামীর জীবনচরিত ছুইখও পুস্তক উপহার দেন। ঐ পুস্তকদ্বয় তাহার হস্তাক্ষরশোভিত ছিল। কেশবচন্দ্র ১৮৭- খ ষ্টাব্দের ১৬ই অক্টোবর স্বদেশে फिब्रिग्री श्रांप्नन ७ब५ ठांशद्र श्रघ्ननिन *tब्रहे *उiब्रपठসংস্কারক” সভা স্থাপিত হয় । সুলভ স্থলভ সমাচার সাহিতা, দাতব্য, শ্রমজীবীদের শিক্ষা, স্ত্রী বিদ্যালয় এবং মঞ্চপান নিবারণ এই পাচভাগে ইহা বিভক্ত। 'সুলভ সমাচার’ দ্বারা বঙ্গসমাজে সাহিত্য বিষয়ে এক অস্তুত পরিবর্তন ঘটয়াছিল। এক পয়লা মুল্যে সংবাদ-পত্র চলে, পূৰ্ব্বে কেছ জানিত না। নানা শ্রেণীর লোকের মধ্যে ইহা প্রচারিত হইল। --
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।