f*Iss-sfoo লখুসমাগম প্রধান। তাহাব উৎসাহে প্রতাপচন্দ্র মজুমদার মহাশয় শুষ্টীয় ধৰ্ম্মশাস্ত্রের ইংরাজীতে, পণ্ডিত গৌরগোবিন্দ রায় হিন্দুশাস্ত্রেল “শ্ৰীম্ভাগবত C-비전b W3 :೪ বেদান্ত 4.ตเตห1ะ s) **************** শ্রীকৃষ্ণের জীবন ও ধৰ্ম্ম” প্রভূতি অনেক গুলি অতি উপাদেয় সংস্থত ও বাঙ্গালা ধৰ্ম্মবিষয়ক পুস্তক রচনা করিযাছেন। গিরিশচন্দ্র সেন ভজন লত-- কেশবচন্দ কোরাণ সরিক,তাপসমালা, মুহম্মদচবিত প্রভৃতি অনেক গ্ৰন্থ রচনা কবেন । ত্ৰৈলোক্যনাথ সাগুলি চিলঞ্জীব শৰ্ম্ম) সহস্ৰাধিক সঙ্গীত ও কবিতা, ঈশাচরিত প্রভৃতি রচনা করেন। তাই1র লিখিত ‘ভক্তি-চৈতন্য-চক্তি ক1’ শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনী অতি উৎকৃষ্ট প্রস্থ। কেশবচন্দ্র অভিনয়ের দ্বারাও ধৰ্ম্ম প্রচার করিয়াছেন। অভিনয়ের জন্স তাঙ্কার অভিমত অনুসারে ত্ৰৈলোকনাথ "নববৃন্দাবন নাটক"রচনা করিযtছিলেন। কেশবচন্দ্র সকল বিষয়ে অতিশয় পরিষ্কার পবিচ্ছন্ন থাকিতেন। তাহার হস্তলিপিও অতি সুন্দর ছিল । আমর পর পৃষ্ঠায় তাহার ইংবাজী ও বাঙ্গালা হাতের লেখা ছাপিলাম । ধৰ্ম্ম সাধনে ও প্রচার কাড়ো অপরিমিত পরিশ্রম করিয়া কেশবচন্দ্রের শরীব ভগ্ন হহয় পড়ে। শেষ কয়েক বৎসর যন্ত্রণাদায়ুক পীড়া ভোগ করিয়া কেবল মাত্র ৪৫ বৎসর বয়সে ১৮৮৭ থষ্টাব্দের ৮ই জানুয়ারী তারিখে তিনি পরলোক গমন করেন। তাহার অস্তোষ্টিক্রিয়ায় হিন্দু, মুসলমান, খৃষ্টান, ইংরাজ ও ভারতের অম্বাদ্য প্রদেশের বছ লোক যোগদান করিয়াছিলেন । भशद्रागैौ f७tछेifद्रग्न1 श्tठ वांद्र७ করিয়া অতি অতি সামান্য লোক পৰ্য্যস্ত তাছার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন। কেশবচন্দ্রের চরিত্র কিরূপ মহৎ ও উদার ছিল, তাহা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের দুই একটি পত্রের লিখিত ংশ হইতেই ৰেশ বুঝিতে পারা কেশবের শেষ দিন কেশবের যায় । তিনি লিগিয়াছেন— চরিত্র- “আমার জীবনে বঙ্গভূমি মধ্যে আলোচন। তোমাল অপেক্ষা বিশুদ্ধ, পবিত্র ও মহৎ ব্যক্তি আমি দেখি নাই । বিশুদ্ধতার সঙ্গে পুণাভাব কখনই থাকিতে পারে না। অতএব তোমাকে আমি কখনই ঘুণ করিতে পারি না। বিশেষত: তোমার হৃদয়ে যপন পবিত্রস্বকাপ বাস করিতেছেন।” মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ বলিয়াছেন—“কেশবের মধ্যে অtধ্যাত্মিক অস্তধৃষ্টি এত অধিক পরিমাণে বৰ্ত্তমাণ ছিল যে, তাহাব সঙ্কিত আলাপ করিয়া ধৰ্ম্মবিজ্ঞান ও ধৰ্ম্মশাস্ত্র সমুদায়ে স্বপণ্ডিত ব্যক্তিবও চমৎকার বোধ হইত। সে কোন প্রকারের যন্তই কঠিন হউক না কেন, ধন্ম ও আধাত্মিক বিষয়ে প্রশ্ন কবিবামাত্র অষ্টাদশবর্ষীয় যুবক কেশবচন্দ্র তদণ্ডে নিজ স্বভাবসুলভ সরলভাবে ও সরল ভাষায় প্রশ্নের উত্তর দিতে পারিতেন।” কেশবচন্দ্রের মাতৃভক্তি ছিল অসাধারণ–মাতৃআজ্ঞা ছিল তাহার শিবোধাযা। কেশবচন্দ্র একদিন রোগ যন্ত্রণায় খুব অস্থির হইয়াছিলেন ; তখন তাহার মা গুঃখ করিয়া বলিয়াছিলেন,—“কেশব, আমি কি পাপ করিযাছি জানি না, তাহাতেই বুঝি তুমি এত কষ্ট পাইতেছ।” এই কথা শুনিয়া সেই কষ্টের মধ্যেও তিনি বলিয়াছিলেন,—ন মা, তুমি আমার বড় ভাল মা, এ রকম মা কে পায়, আমার যা কিছু ভাল লব তোমার কাছ থেকে পেয়েছি।" এই ৰলিয়া মাতার পায়ের ধূলা মাৰtয় নিলেন। ভদ্রব্যবহার, বিনয় ও মহানুভবত। তাছার অঙ্গ ছিল। ক্ষম ছিল তাহার চরিত্রের ভূযণ। একবার কেশবচক্সের একজন ভৃত্য কোন জিনিস চুরি কবিয়া ধরা পড়লে সকলে তাহাকে পুলিশের হাতে দেওয়া কেশবের প্রতিভা እግ> •
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।