পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু-জগঙ্গভী কার্য্যের তীব্র সমালোচনা করেন এবং অকারণে श्रयन ८रुक्ने मभूणा औक्न दिन¥न रुद्रा श्रेग्राप्झ বলিয়া অত্যন্ত দুঃখিত হন। পূৰ্ব্বের ভ্রমণ-পিপাসা বেকারের আবার ফিরিয়া আসিল । ১৮৭৯ খু: অব্দে তিনি সাইপ্রাসে বেড়াইতে গেলেন । ইহার পর তিনি সমগ্ৰ পৃথিবীভ্রমণে যাত্রা করেন। জীবনের শেষ কয় বৎসব বেকার শীতের সময় মিশর-ইহাকে তিনি “আমার দেবালয়” ৰলিয়। অভিহিত করিতেন, সেখানে থাকিতেন অথবা ভাবতবর্ষে থাকিতেন । জীবনের শেষ দিন পৰ্য্যন্ত বেকারের অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, শিকার-প্রিয়তা, আনন্দময় নি:স্বার্থ উদার স্বভাৰ অক্ষুণ্ণ ছিল। একদিন অত্যন্ত বুদ্ধ বয়সে বেকার দুষ্ট জন রাস্তার গায়ক ভিখারীকে নিজের সঙ্গে চী খাইবার জন্য ধরিয়া লইয়া আসেন। ১৮৯৩ খৃ: অব্দের ৩০শে ডিসেম্বর তাছার মৃত্যু হয়। র্তাগার দেহ দাহ করা হয় এবং ওরচেষ্টার (worchester)மி? নিকটবৰ্ত্তী গ্রিমলীন (Grimleen) Rf RAF EtUR চিত্তা-ভস্মের উপর সমাধি নিৰ্ম্মিত হয়। এখানে বেকারের স্ত্রীর সম্বন্ধে দুই একটি কথা বলা আবশ্যক। স্তাযুয়েল হোয়াইট বেকার যখন বিপত্নীক ছটা ভগ্ন মন ও স্বাস্থ্য লইয়া ভবঘুরের মতন সার। ইউরোপের নানাদেশে ঘুধিয়া বেড়াইতেছিলেন, সে সময়ে হাঙ্গেরীতে র্তাহার সঙ্গে কুমাৰীফ্লোরেন্স ফন্‌ সালের সহিত পরিচয় হয় ও এই পরিচয়ের ফলে ১৮৬৯ খৃষ্টাব্দে উভয়ের বিবাহ হয় । বিবাহের পব র্তাহ বা আফ্রিকার মধ্যেপ্রদেশে, নীলনদের উৎস আবিষ্কার করিবার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। চাবি বৎসর নীলনদের ধারা ধরিয়া অগ্রসর হইয়া বল্প ও অসভ্য আফ্রিকার হিংস্র জন্তু ও মানুষের Уь"Ф - (थङिदृष्णड1७ दह विप्र श्रठिकध कब्रिग्न छैiशब्रl cग নীলনদের উৎপত্তি স্থান আবিষ্কার করেন, সে-কথা, তোমরা জান। লেডি বেকারই প্রথম শ্বেতাঙ্গ মহিল—যিনি আফ্রিকার অন্ধকার দেশে পদার্পণ করিয়াছিলেন। সেই হিসাবেও ইহার নাম স্মরণীয়। নীলনদের উৎস সম্বন্ধে বিবিধ তথ্য দেওয়ায় ८गकfग्न विप्नबडां८व *ाद्रौग्न रुहेग्रा ब्रश्झिां८इन । বেকারকে দেখিলেই সন্ত্রম হইত। দীর্থ মণৰক্ষলম্বিত শ্মশ্র ও গাম্ভীৰ্য্যমণ্ডিত মুখে তাহাকে নৃপতির মত भश्भिभग्न टल९tशेड । टैtश्tग्न डेब्रुष्ठ1 न्हांडानिक ছিল কিন্তু প্রশস্ত স্কন্ধ ও অসাধারণ বলিষ্ঠ দেহ তাহার ছিল । এত দৈহিক কষ্ট সহ করা সত্ত্বেও অসাধারণ শারীরিক স্বাস্থ্যের জচ্চ তিনি দীর্ঘ জীবনলাভ করিতে পারিয়াছিলেন। প্রৌঢ় বয়সে তিনি লিখিয়ছিলেন—“দেশ ভ্রমণে বাদ্ধকা সহজে আসিতে পারে না।” দীর্ঘজীবন লাভের উপায় সম্বন্ধে তিনি বলিতেন—“অতিরিক্ত শীতপ্রধান দেশে বাস করি ও না, গরম জামা সৰ্ব্বদা ব্যবহার কবিবে, ডাক্তার ও অাইন-ব্যবসায়ীদেন হাত এড়াইয়। চলিবে ।” বেকার নিজে সত্তরেরও অধিক বৎসর পরমায়ু লাভ করিয়াছিলেন। শেষ কয়েক বৎসব তিনি বাত বোগে ভুগিয়াছিলেন। এজন্ত তিনি ইংল্যাণ্ডেব দারুণ শীতকে দোষারোপ করিতেন । সে সময়ে শিকাবে সমসাময়িক ব্যক্তিদের মধ্যে র্তাহাব সমকক্ষ কেহই ছিল না । বুদ্ধ ৰয়স পর্য্যন্ত তিনি শিকার করিতে ভালবাসিতেন। স্তার স্তামুয়েল ৰেকার সম্বন্ধে, ষ্টানলীর ভাষায় বলিতে গেলে বলিতে হয় “বেকার অতি চমৎকার লোক ছিলেন।”