লেঞ্চৰ সাহিত্য লিখিয়াছেন,—সে-সব পদের নাম মাথুর। বাধা সখীকে মথুরায় কৃষ্ণের সঠিত দেখা করিতে পাঠাইতেছেন, তাই এই নাম । রাধ বলিতেছেন,— কহিও কামুরে সই কহিও কাহুবে। একবার পিয়া যেন আইলে ব্ৰজপুরে। cब्रांनिळू भहिक निज कtद्र । গাথিয়া ফুলের মালা পবাইও তাৰে ॥ নিকুঞ্জে রাখিচু এই মোর হিয়ার হার । পিয়া যেন গলায় পরয়ে একবার ॥ এই তরু শাখায় রহিল সারিগুকে । এই দশা পিয়া যেন শুনে ইতার মুখে ॥ এই বনে রহিল মোর রঙ্গিণী হরিণী । পিয়া যেন ইহারে পুছয়ে সব বাণী ॥ সখি, কানুকে বলিও, একবাব যেন সে ব্ৰজপুবে আসে । মল্লিকা নিজহাতে রুইয়াছি, ইহার ফুলের মালা তাহাব গলায পবাইও । আমার হৃদয়ের এই হার নিকুঞ্জে রাখিলাম, সে যেন একবীব গলায পৰে । শুকসারী এই গাছের ডালে রeিল ; অামাব এ অবস্থা যেন প্রিয়তম ইহাদের মুখে শুনে । এই বনে আমার নৃত্যশীল রঙ্গিণী হরিণী থাকিল,— প্রিযতম যেন ইsাকে সব কথা জিজ্ঞাসা করে। কৃষ্ণ-বিবতে রাধা প্রাণত্যাগ কৱিবেন, মুতু মলয় তাহার নিকটে আগুনের মত অসহ্য বোধ হইতেছে,—চারিদিক হইতে সখীরা আসিযা ঘেরিয়া বসিল, হরিলীলা গাহিতে লাগিল । ললিতা নামে এক সর্থীর কোলে রাধা, অম্বা এক সখী বিশাখা তাহাকে ধবিয়া আছে, কিন্তু কবি আর বলিতে পারিলেন না, তাহাব প্রাণ ফাটিয়া যাইতেছে,— श्रङि *ौडण भणग्नांमिण भनन भना वझन - কৃষ্ণ-বিরহ-বিধুর অঙ্গ বিরহামলে দহনা-- যাহা যাহা অরুণ চবণে চলি যাত । র্তাহ তাছা ধরণী হোই মকু গাত ॥ যো দরপণে পহু নিজ মুখ চাহ । মঝু অঙ্গ জ্যোতি ছোই তছু মাহ ॥ 24–F. 2 ՏԵ-8Տ ५ नथि विद्रह भन्न• भिग्नभमा । ॐ इtन भिलझे यदcशाङ्लsमा ' যো সরোবরে পহু নিতি নিতি নাহ। মঝু অঙ্গ সলিল ছোই তছু মাহ ॥ যোই বীজনে পহু বীজই গাত । মঝু অঙ্গ তাহে হোই মুহু বাত ॥ যাহা পহু ভবমই জলধর শ্যাম । মঝু অঙ্গ গগন হোই তছু ঠাম। মলয় বায়ু অতি শীতল, মৃদু মন্দ বহিতেছে, কিন্তু কৃষ্ণ-লিরতে কাতব যে অঙ্গ তাত উঠাতে জ্বলিযা পুড়িয়া মরিতেছে। প্ৰভু যেখান দিয়া অকণ-চৰণে চলিয়া যান সেখানকার মাটী আমার দেহ ; যে দর্পণে প্রভু নিজের মুখ দেখেন, আমার অঙ্গের জোতি তাহাব মধ্যে থাকুক। সখি, বিরহ আমার আর মুতুকে শক্ৰ মনে করে না, কারণ,মরিলে গোকুলচন্দ্রের সঙ্গিত দেখা হইবে। যে সরোবরে প্রভু নিত্য স্বান কবেন, আমার অঙ্গ সলিল হইয়। সেখানে থাকুক। প্ৰভু যে পাখাব হাওয়া খান, আমার অঙ্গ সেই পাখার মুছ হাওয হইযা থাকুক । প্রভু যেখানে শ্যামবর্ণ মেঘ হইয়। বিচরণ করেন, আমার অঙ্গ সেখানে গগন হইয। পাকুক। এই বাধাকৃষ্ণেব প্রেম-কথা নিতা নূতন, ইহার অপুৰ্ব্ব ভাবের কথা বলিতে গিয়া কবি গাহিয়াছেন,— পখি কি পুছলি অনুভব মোয় । সোহি পিরীতি অনুরাগ বখানিতে তিলে তিলে নুতন হোয় । সখি, আমাকে অনুভবের কথা কি জিজ্ঞাস। করিতেছ,—সেই প্ৰেম-অনুরাগ ভাষায় বলিতে গিয়াই একটু একটু করিখ নুং ন হইতেছে। আর এই অপূর্ণব ভাব কে বুঝিবে ? লেখাপড়া করিলে পণ্ডিত হইলেই যে বুঝিতে পাবিবে, তাত নহে,— কত বিদগধ জন রসে অষ্ট্রগমন অনুভব কাহু না পেথ । - কহে কৰিবল্লভ প্রাণ জুড়াইতে লাখে না মিলিল এক ৷ ---
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।