পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=विच्नञ्र उक्लब्८ञ्ता श्ध्रौहिणांभ । विr*षष्ठ: डtशांद्र भश्य् ७द१ অকপট ও অকৃত্রিম ভালবাসা আমাকে অত্যন্থ মুগ্ধ করিয়াছিল। পাচ ] নির্জন দ্বীপে বন্দী অবস্থায অবস্থান প্রায় সাতাশ বৎসর ধরিয়া আমি সেই নিৰ্জ্জন স্বীপটিতে বাস করিতেছিলাম। একদিন সকালে আমি ফ্রাইডেকে সমুদ্র তীরে পাঠাইয়া বলিয়া দিলাম, “দেখ তো একটা কাছিম ধরিয়া আনিতে পাব কি ন।" অল্পক্ষণ পরেই সে উঠি পণ্ডি করিয়া দৌড়াইয়া ফিবিয়া আসিয়া ইপিাইতে পাইতে আমাকে বলিতে লাগিল, “প্ৰভু ! আবার বিপদ । जैयन् ठूः५ !” আমি তাছার কথার কোনও অর্থ বুঝিতে না পাবিয়া তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, “কি হইয়াছে, ফষ্টিডে ?” সে বলিল, “ঐ যে, দূরে দেখুন না।" এই বলিয়া সে আমাকে কতকগুলো ডিঙি নৌকা দেখাইয়ু দিয়া গুণিতে আরম্ভ কবিল,—“এক, দুষ্ট, তিন..।” অামি তাছাকে থামাইস দিয়া বলিলাম, "ভয় কি ফ্রাইডে ।” আমি দেখিলাম, সে বেচা অত্যন্ত ভন পাইয়। বিচলিত ছষ্টয়া উঠিয়াছে। ফ্রাইড়ে বেশ বুঝিতে পারিয়াছিল যে, ঐ ডিঙি নৌকায় করিয়া অসভা বৰ্ব্বর জাতির। তাঁহারই শোজে বাহির হইথাছে এবং তাহাকে পাইলে কটিয়া খণ্ড খণ্ড করিয়া একেবারে খাইয়। ফেলিবে । আমি তাহাকে সাম্বন৷ দিয়া বলিলাম যে, তাছার বিপদে আমারও বিপদ । ইহা বলিয়া আমি তাড়াতাড়ি একটি ছোট পাঙ্গড়ের উপরে উঠিয়া আমার দূরবীণের সাহায্যে দেখিলাম যে, একুশজন বৰ্ব্বর আনন্দে এমন হল্লা কবিতেছে, যেন তাছাদের কোনও উৎসব আসন্ন। আমি পুনরায় নামিয়া আসিয়া ফ্রাইডেকে বলিলাম, “তুমি গিয়া দূর হইতে দেখিয়া আইস, উহার কি করিতেছে।” ফ্রাইডে ফিবিয়া আসিয়া বলিল যে, উছাবা উহাদের একজন বন্দীকে হত্যা করিয়া তাহার কাচা মাংস খাইতেছে আর একজন দাড়িওয়াল বৃদ্ধ লোককে বাধিয়া ফেলিয়া রাখিয়াছে। তাহাকেও ঐ বৰ্ব্বরেরা শীঘ্রই হত্যা করিবে । ফ্রাইডেৰ কাছে বৰ্ব্বরদের কথা শুনিয়া অামার मन Jभनई प्लtद्धछिङ झ्हेग्न छर्लिंग्राझिण ८ग, ञामि তখনই দৌড়াইয়া একটা উচু জমিতে গিয়া দাড়াইয় ফ্রাইডেকে বলিলাম, “দেখ ! আমি যেমন যেমনটি করি, তুমিও ঠিক সেইরূপ কর।” এই কথা বলিয়। আমি একটা বন্দুক তুলিয়া সেই অলভ্যদের প্রতি লক্ষ্য ঠিক করিলাম , ফ্রাইডেও সেইরূপ করিল , তারপর অমরা কুজনেই গুলি ছুড়িলাম। হাতে তিনটি অসভা লোক একেবারে মরিয়া গেল, আৰ পাচজন আহত হইল। উহার ভয়ে যখন অতান্ত বিচলিত, তখন আমরা একটুও অপেক্ষ না করিয়া আবার উচ্চাদের লক্ষ্য কবিযু গুলি চালাইলাম। ফাইডে সেই সব পলাতক মলভ্যদের পিছন পিছন বন্দুক উ“চাচয়। এমন তাড়া করিয়াছিল গে, মুত জন চারেক লোক ছাড়া আও সকলেই ভয়ে ডিঙি-নৌকায় চড়িয়া পলাইয়া তবে বাচিয়াছিল। ফ্রাইডেকে ঐ ভাবে তাড়া করিয়া দৌড়া ক্তে দেখিয়া আমার ও মনে পড়িয়া গেল যে, উহাদের তাড়া করিয়া খুব ভঘ দেখাইয়া তাড়াইয়া দেওয়া নিতান্ত প্রয়োজন। তাহা না চইলে উছারা আবার উহাদের অগণিত দলবল লইয়া ফিরিয়া আসিয়া আমাদেব একেবারে সব্বনাশ করিতে পাবে। দৌড়াইয়া যাইতে যাইতে একজন স্পেনদেশীয় বন্দীকে দেখিলাম। তাছাকে মুক্ত কলিয়। আমি দৌড়াইতেছিলাম। ফ্রাইড এবং সেই বন্দীটিও কৃতজ্ঞতায় অভিভূত হইয়। আমার কাছ হইতে একখানি তলোয়ার প্রহণ করিয়া অামারই অনুসরণ করিতেছিল। দৌড়াইতে দৌড়াইতে একটা নৌকার পাশ দিয়া যাইবাপ সমষ দেখিলাম যে, হাত-পা-বাধা অবস্থায় একজন লোক সেই নৌকার মধ্যে রহিয়াছে। অামি তাড়াতাড়ি তাহাব বাধন কাটিয়া দিয়া ফাইডেকে বলিয়াম যে, “তুমি উহাকে মুক্ত কর।” সেই বনীটির কাছে গিয়া ফ্রাইডে যখন তাহাব কথা শুনিয়া তাহার মুখের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়াছিল, তখন তাহার যে অবস্থা হইয়াছিল, তাহ দেখিলে যে কেহ নিশ্চয় আশ্রপাত করিত। তাহাকে চুম্বন করিয়া, আলিঙ্গন কবিয়। এবং .নাচিয়া কুদিয়া আদব করিয়া ফ্রাইডে আনন্দাশ্র বর্ষণ করিতে লাগিল । আনন্দের আতিশয্যে ফ্রাইডের মুখে কথাটি ছিল না। বছ কষ্টে এবং অনেকবার প্রশ্ন কবার পর আমি তাহাকে Ֆե-Փ (t