কাকড়া খেয়ে পেট ভবিয়ে শিয়াল এসে দেখে তাঁর বন্ধু তখন ও খুব আগ্ৰছে আথেব গাছ ভাঙ্গছে । সে এদিক ওদিক ছুটে খুব ডাকাডাকি আরম্ভ করিল। চাষীরা দুপুর বেল বিশ্রামের সময়ে এত চীৎকার শুনে ভাবল বাপারটা কি ? দিনেদুপুরে এমন শিয়ালের ডাক কেন, দেখেই আস যা । এই ভেবে দল বেঁধে ক্ষেতে এসে ত তাদের চক্ষুস্থির । দেখে KBS TK BB BBB BSK SKJ0 JE BJ0 আর ভেঙ্গে-চুরে নষ্ট ও কম করেনি । ভয়ানক রেগে তাবা উটকে লাঠি দিয়ে মারতে মারতে একেবারে আধমার ক'রে ক্ষেতের বাব ক’রে দিল । অতগুলি লোকের লাঠির ঘায়ে উটের সারা দেহ একেবারে ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেছে । ধীরে ধীরে সে নদীল দিকে চলণ। শিয়াল এতক্ষণ লুকিধে মজ । দেখছিল । এখন এসে কপট সহাঃ ভূতিতে গ'লে পড়ে বলল, “আছা বন্ধু, ওরা তোমায় কি মারটাই মেরেছে । সারাগায়ে মার জায়গা রাখেনি দেখছি।” উট বলল “সে কথায় আর কাজ কি । চল বাড়ী ७क झटे, অনেক দিন খেতে পায় নি। নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে অবশেষে এক নদীর ধারে এসে উপস্থিত হয়ে সে এদিক ওদিকে কাকড়ার গৰ্ত্ত খুঁজে ৰেড়াতে লাগল। সেই – নদীতে এক বুড়ো কুমীর থাকত , ফিরি।” শিয়াল একলাফে তার পিঠে উঠে বসল। উট জলে নামতে নামতে বলল, “কিন্তু তুমি অমন চেচামেচিটা করলে কেন ৰল দেখি । অত স্থাকড়াক যদি না লাগাতে, তবে ত ওরা টেরই পেত না ।" শিয়াল বলল, “ত কি করব। খাওয়ার পর একটু ডাকা আমার স্বভাব, তাইতেই অমনি করেছি।” উট ক্রমে গভীর জলে নামতে লাগল। নদীর মাঝামাঝি খুব স্রোত , উট সাতার কাটতে কাটতে বলল, “এবার আমি একটু জলে গড়াগড়ি করে নিই। জলে গড়ানই আমার স্বভাব। বিশেষ, সমস্ত গ1 এখন জলছে,—খুবই আরাম হবে।” শিয়াল ভয়ে চেচিযে বলল, “কি বলছ, তা হ’লে যে আমি ডুৰে যাব ।" উট বলল, “তাতে আর কি হয়েছে, তোমার য। স্বভাব, তুমি যখন তাই কর, তখন আমিও আমার স্বভাব মত কাজ করব না কেন । এষ্ট ব’লে যেই সে এক ডুব দিয়েছে, অমনি দুষ্ট, শিয়াল স্রোতের জলে পড়ে কোথায় ভেসে গেল” আর তাকে কেউ দেখতে পেল না। ८ग ५.८र्रबttन् च*िहेंद्र श्*८न উঠেছে । শিয়ালটাকে . দেখে সে ভাবল, “যাক এটাকে দিয়েই আপাতত: अtभांद्र थानिकफे यांब्रtभ «cव ।”
- िब्रtब एक चमrनकcचैiछ ক’রেও কিছু জোটাতে
a *ाiब्रण नl । cमचंitन श्रझלכי, " তার অবস্থাও সঙ্গীন, খাবারের অভাবে জলের মধ্যে নল খাগড়ার ঝোপের আড়ালে কুমীর 》 - 있