পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লণক্ষিণাত্যেঙ্ক উপকer গ, ঢাকা দিয়ে ওৎ পেতে আছে, সেক্ট দিকটায় এসে জলের দিকে তাকিয়েই শিয়াল দেখে একটা কাকড়। তার আট-আটটা পা ৰেজাস তাড়াতাড়ি চালিয়ে পালাচ্ছে। শিয়াল পা টিপে টিপে জলে নেমে যেই থা বা বাড়িয়েছে, অমনি খপ করে কুমীর তার থাবা টেনে ধরল। শিয়াল খুব চালাক । কুমীরের গ্রাসে পড়েছে বুঝে ও লে ভাবল, কি করা যায়। এখনই ত আমায় টেনে নিয়ে যাবে। দেখি যদি কোন মতে ওকে ঠকিয়ে উদ্ধার পেতে পারি। এই রকম ভেবে সে খুব হেসে হেসে বলল, “বাঁহবা । বন্ধু, তুমি ত ভারী বুদ্ধিমান ! আমার থাবাটা ধরতে গিয়ে শেষে নল-খাড়ার শিকডের গোছাটি ধবলে ? বেশ নরম নরম লাগছে ত ?” কুমীর জলে ডুবে আছে, সে ভাবল, "ছায় হায় এত তাক্ ক’রেও অবশেষে গাছের শিকড়ই পরলাম। আর তাই দেখে হতভাগাটার মজা দেখ। দূর চাই ।” এই ব’লে সে শিয়ালের প। ছেড়ে দিল । ছাড়া পাওয়া মাত্র শিয়াল বলল, "এই তোমাব বুদ্ধি" । আমনি কপাট বিশ্বাস ক’রে ফেললে । বেশ । বেশ !” এই ব’লেই এক দৌডে সে পালাল। কুমীর নিজের নিক,দ্বিতায় ভারী বিরক্ত ইয়ে গেল কিন্তু মুখ তুলে দেখে শিয়াল ততক্ষণ নাগালের লাইরে চ'লে গেছে । পরদিন মালার ও শিয়াল এল খাবার জোগাড়ের চেঙ্গায় । কুমীরের কথ। সে ভোলেনি। কিন্তু কুমীব ওখানে উপস্থিত আছে কিনা, জ্ঞানলার জন্ম সে এক ফন্দী বার করত। হঠাৎ এক দীঘ নিশ্বাস ছেড়ে সে বলতে আরম্ভ করল, যখনই আমি থালার খুজি, দেপি কাকডা গুলো জলের মধ্যে উfক বু"fক মারে। আজ সব গুলোই এক সঙ্গে লুকোল ? যে ক্ষিদে পেয়েছে—একটা কাকড়া পেলেও বেঁচে যেতাম।” কুমীর নদীর মধা পেকে সব শুনতে পেল। সে ভাৰল, আমার নাকের ডগাটি একটু থানি ভাসিয়ে দিই, শিয়াল কাকড়া ভেবে যেই ধরতে আসবে, অমনি আমি ওকে টেনে নেৰ। কিন্তু শিয়াল কুমীরের নাকের ডগাটি দেখেই বলল, “ও হরি, তুমি এখানে ? তবে আমার এখানে *ादाइ*ाGप्राद्र श्रt=1 इtफू८डझे ९'ण cमथछ् ि॥” 4झे ব’লেই সে দৌড়ে পালাল। আবার এমনিভাৰে শিকারটি হাত-ছাড়া হ’য়ে গেল দেখে কুমীর ভয়ামক রেগে গেল। ঠিক করল আর এমন বোকামি সে কিছুতেই করবে না। - м., е 5 ७द*द्र *िप्राण श्रावांद्र ८यनिन ननैौद्र थttद्र 4ण কুমীর ধীরে ধীরে একেবারে পাড়ের কাছাকাছি এলে ওৎ পেতে রইল—যাতে কিছুতেই শিকার না ফস্কায় । শিয়ালের মনেও খুব ভয়, হয় ত এখনই কুমীর তাকে তাড়া করবে কিন্তু খাবার লোভও ত কম নয়। যা হোক অবস্থাটি কেমন, বোঝবার জন্য সে অার একটা উপায় ঠাওরাল । থানি কক্ষণ ঘোবা-ফেরা ক’রে ক’রে সে ব’লে উঠল, “কাকড়াগুলো কোথায় যে সব পালিয়েছে দেখতেই পাচ্ছি না। যখন তাবা জলের মধ্যেও থাকে বুদবুদ উঠিযে তাদের থাকৰাল জায়গাটি অামায় বেশ ব'লে দেয়, এখানে ত সে রকম দেখছি না। তবে বোধ হয় এখানে আর কাঁকড়াই নেই । কুমীব ভাৰ ল, আমি কঁকড়াদের ভাণ ক’রে একটু বুদবুদ উঠিয়ে দিষ্ট তবে ওকে হাতে পাব । এই ভেবে জলে খুব ফু দিতে লাগল। তার সেই দুয়েব জোরে প্রকাও প্রকাণ্ড বুদবুদ ফেন নিয়ে ভেসে উঠে জলটাকে নাচিয়ে তুলল। এসব দেখেই শিয়াল বুঝল বা পারখানা কি । দৌড়াতে দোড়াতে বলল, “ধন্যবাদ, কুমীৰ মশাই ! আপনি এখানে আছেন জানলে আমি এর ত্রিসীমানায় আসতাম না— কুমীপ ত রাগে নিজেব হাত-পা কামড়াতে লাগল। প্রত্যেকবারই সে লোক ব’ছন যায়- দুষ্ট, শেয়ালটাকে আর বাগে আনতে গারে না । না:, এবার ওটাকে মজা টের পাওয়াতেই হবে । এমনি আশায় আশায় অনেক দিন কেটে গেল কিন্তু শিয়াল আর এদিকে আলেক্ট না। সে এপন বনের মধ্যে গিয়ে ডুমুল গাছের ফল খায়। কুমীরের ভয়ে লে কাঁকড়াব লোভ ছেড়েছে । ক্রমে ক্রমে কুমীর ব্যাপারটা জানতে পারল । সে ভাবল, জলে ত কিছু করতেই পারলাম না, এবার ডাঙ্গায় উঠেই দেখ ৰ ওকে জব্দ করতে পারি কি না। এক রকম ঠিক ক'রে কুমীর একদিন লুকিয়ে লুকিয়ে ৰনেক্স মধ্যে চলল। সেই ডুমুর গাছের তলায় গিয়ে দেখে অনেক পাক। ফল পড়ে আছে । সব ফলগুলি একত্রে জড় ক’রে সেই স্ত,পের নীচে প্রকাও দেছখানি লুকিয়ে সে চুপ ক’রে বলে রইল। শিয়াল এসে দেখে অদ্ভূত কাও ৷ সব ফলগুলি গাছের उठणtग्न ७क ब्रांनि रु८ग्र जtभ श्रtcछ् ।