পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

JeBMSJeBBBD MSJzM MDSDYJBB BBB MBBeBM S উত্তর মেরুটি একটি সমুদ্র আর দক্ষিণ মেরু একটি বেশ বড় স্থলভাগ। স্বর্গোর আলে। দু-যায়গাতেই नभांमडt८व ८ठब्रहl ९'cग्न °स्रांत अञ्च भू-षtग्र*ाग्न তাপের পরিমাণ সমান হওয়া সত্ত্বেও উত্তর মেরুর চেয়ে দক্ষিণ মেরুর তাপাংশ অনেক নীচে নেমে যায় ; কাজে কাজেই সেখানে শীত ও ছয় বেশি। এ ছাড়া দক্ষিণ মেরুল বেশি ঠাণ্ডা হওয়ার আরও কারণ আছে। হুর্যোর আলো পৃথিবীতে এসে পড়ে প্রথমে পৃথিবীকে গরম করে। এই গরম পুথিবী আস্তে আস্তে তার চতুর্দিকেৰ বায়ুমণ্ডলকে গরম ক’রে তোলে। এই কারণে বায়ুমণ্ডলের যে অংশ পৃথিবীর স্থল এবং জলভাগের সঙ্গে লেগে আছে, তা উত্তপ্ত হয় সৰ্ব্বপ্রথমে, আর তার যে অংশ পৃথিবীর থেকে যত উচুতে থাকে, তার উত্তপ্ত হ’তে তত দেরী হয়। শুধু যে দেরী হয়, তা নয়, সে ততটা উত্তপ্ত হ’তেও পারে না। এইজন্তেই বায়ুমণ্ডলের মধ্যে যতট উচুতে ওঠা যায়, শীত তত বাড়তে থাকে। সমতল যায়গার চেয়ে পাহাড় অনেক উচুতে থাকে, সেই জন্যে পাহাড়ে শীতও বেশি হ’য়ে থাকে। দক্ষিণ মেরু যে খুব বড় স্থলভাগ, তাই নয়, তার উচ্চতা ও উত্তর মেরুর তুলনায় অনেক বেশি। এই কারণে ৪ দক্ষিণ মেরুতে শীতের পরিমাণ উত্তর মেরুর চেয়ে অনেক বেশি। গ্লাসের জলে বরফ দিলে গ্লাসেৰ গ1 বেয়ে জল গ’লে আসে কেন ? মাসের জলে বরফ দিলে জল যেমন ঠাণ্ডা হ'য়ে যায়, গ্লাসের গা-ট। প্রথমে ভিজে ওঠে, তাব পর বিন্দু বিন্দু জল দেখা যায়, অবশেষে এত জল পড়াতে থাকে—মনে হয়, যেন গ্লাসটা ফুটে হ’ঘে গিয়েছে। বাস্তবিক পক্ষে গ্লাসট একটুও ফুটে হয় না। তবু এত জল যে এসে জমা হয়, তার কারণ কি ? বাতাসের মধ্যে অনেক জলকণা বাষ্প হ’য়ে লুকিয়ে থাকে । বাতাসের কণাকে যেমন আমরা দেখতে পাই না, তেমনি এই বাষ্পাকারের জলকণা ও আমাদের দৃষ্টির অগোচর থাকে। এই কারণে সাধারণতঃ বাতাসের মধো জলের কোন ও চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায় না। বাতাসের মধ্যে জল কণা এইভাবে বাষ্পীকারে অগোচর থাকলেও যত ইচ্ছে তত থাকতে পারে না। এর থাকার একটা সীমা আছে। বাতাস কত গরম, তার উপর এই সীমা নির্ভর করে । বাতাস মত গরম হয় তার মধ্যে জল কণা থাকবার ক্ষমতা তত বেড়ে যায়। অপর পক্ষে বাতাস যত ঠাও। হয় তার মধো জলকণা থাকবার ক্ষমতা ও তত কমে যায়। গরম বাতাস, पtद्र भ८था श्रtनक छणक•1 दा” ६'cग्न उ'tव्र वILछ, पनि ॐts ३'८ठ वांद्रष्ठ रुग्र, उtव किडूक५ नtद्र বাতাসটা যথেষ্ট ঠাণ্ড ক'লে পর সে আর তত পরিমাণ জলকণা ৰাপভাবে নিজের মধো ধ’রে রাখতে পারে না—খানিকট নিজের থেকে বাহিরে বা'র ক’রে দেয়। এই বেরিয়ে-আসা জলের কণাগুলো যেখানে সুবিধে পায় তার ওপর জমা হ’তে থাকে। তোমরা যখন গ্লাসে বরফ ছাড়, গ্লালের জলট ঠাগু হয়ে ওঠে আর সঙ্গে সঙ্গে গ্রাসের গা-টাওঠাও। হ’য়ে যায়। এই ঠাণ্ড যায়গায় বাতাস এসে লাগে আর ক্ষণকালের জন্য এই বাতাসের তাপাংশ ও অনেক ক’মে যায় । বাতাসের তাপাংশ ক’মে গেলেই তা’র ভিতরের জলকণাগুলো আর বাম্পভাবে থাকতে পারে না—বেরিয়ে পড়ে, আর গ্লাসের ঠাণ্ডা গায়ে গিয়ে জমা হ'তে থাকে। ক্রমে ক্রমে এত বেশি জমা হ'য়ে ওঠে যে, গা বেয়ে নীচে গড়িয়ে যায়। তাই যে জল গা বেয়ে গড়িয়ে পড়ে, তা গ্লাসের ভেতরের জল নয়। আর তা স্নাল ফুটো হ’য়েও বেরিয়ে আসে নি। গ্লাসের ভিতরের জল যদি কোন উপায়ে ৰাইরে চলে অলিত, তবে তার পরিমাণ কমে যেত। কিন্তু ভিতরের জলের পরিমাণ একটুও কমে কি ? মেঘ কেমন ক’রে বাতাসে ভেসে থাকে ? মেঘ জল-কণা দিয়ে তৈরী, তা বলতে কোনই বাংrজুরী নেই। কিন্তু এখন তার অৰস্থা ৰাম্পের অবস্থা নয়। তাই বাতাস তাকে নিজের রাজ্য থেকে বাইরে বা’র করে দেয়। এই ভাবে বাইরে বেরিয়েছে ব’লেই আমরা মেঘকে দেখতে পাই । বাতাসের মধ্যে যখন মিশে থাকে তখন তা আমাদের অগোচর থাকে, তা তোমাদের পূৰ্ব্বেই বলেছি। राiठftनप्र भ८५I c५८क मग कण1 गर्थन cधप र'tग्न বেরিয়ে আসে, তখন সে খুৰ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলবিন্দুভাবে থাকে। তোমরা কুয়ালা দেখেছ। কুয়ালার কণাগুলো যেমন অতিশয় ক্ষুদ্র কণা, এও তেমনিই । মেঘের মধ্যে গেলে কুয়ালার মধ্যে ঢোকবারই অনুভূতি হয়। অতএব মেঘ যে জলবিন্দু দিয়ে তৈরী, তা অসম্ভব রকমের ছোট। কত ছোট ף ba) o