--- শুনবে ? এই রকমের প্রায় এক কোট জলবিন্দু এক লঙ্গে হ’লে তবে এক ফোটা বৃষ্টি তৈরী হয়। এই এত ছোট আর কাজে কাজেই এত হালক। জলবিন্দু এও কিন্তু বা তাপে স্বাধীনভাবে ভেসে থাকতে পারে না। বাতাসের মধ্যে যদি একটুও শ্ৰোত বা একটুও গতি না থাকে তবে এরাও নীচে পড়তে আরম্ভ করে। তাই স্থির বাতাসের মধ্যে মেঘও ধীরে ধীরে নীচে নেমে আসে। এই নীচে নেমে আসবার গতি এক মিনিটে প্রাধ আট ফুট। কিন্তু বাতাসের স্থির হয়ে পাকা একটা অসম্ভৰ কথা । অস্থিরতার প্রতিযোগিতায় সে তোমাদের যে কোন ছেলেকে হার মানাতে পালে। বাতাল যখনি অস্থির হয়, মেঘ তখনি নিজের সুবিধা ক’বে নেয় । তপন সে বা তাসের কাধে চেপে মজা ক’রে আকাশে ভেসে বেড়ায় । fবড়্যং কত দূবে চমকাল, অ1ন্দাজ করতে পাব। মাঘ কি ? যখন বিদ্যুৎ চমকায়, তখন সঙ্গে সঙ্গে খুব জোবে শব্দও হয়। নিকটে কোথাও যদি ৰাজ পড়ে, তবে তাব আলোর চেয়ে তাব শব্দটাতেই আমরা বেশি অস্থির হয়ে উঠি আর একটু বড় হ’লে কানে চাত চাপা দিই, আর ছোট ছোট ছেলেমেয়ে বা ত মার কোলের মধ্যে গিয়ে লুকোয় । তোমরা জান যে, আলো প্রতি সেকেণ্ডে প্রায় ১,৮৬,• • • মাইল বেগে চতুদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আলোর এই অগস্তব গতির জন্তে যে মুহূৰ্ত্তে ৰিছাং চমকায়, প্রায় সেই মুহুর্তেই আমাদের চোখে তাব আলো এসে লাগে। কিন্তু বিচাং চম্কাবার সময় যে শব্দ তৈরী হয়, তা কিন্তু অত তাড়াতাড়ি আসতে পারে না। এই জগুই একটু দূরে যদি বিচাং চমূকায়, তার শব্দটা আমাদের কাছে আসতে বেশ কিছুক্ষণ সময় লাগে। বর্ষাকালে কিংবা ৰাম্পে ভরা বাতালের মধ্যে দিয়ে শঙ্কের ঢেউ চ'লে আলবার সময় এক সেকেণ্ডে ১১•• ফুট যেতে পারে। তাই বিদুৎ চমকাইবার সময় তার অালো দেখা, আর শব্দ শোনার মধ্যে সমক্ষের ৰাৰখানটা ধরতে পারলেই ৰ’লে দেওয়া সম্ভব, কতদূরে বিহাৎটা চমকে উঠল । অতএব কতদূরে বিদ্যুৎটা চমকাল যদি জানতে চাও, তবে হাতে একটা ঘড়ি নাও। যে মুচর্কে আলোটা দেখতে পেলে ঠিক সেই মুহূর্তে ঘড়িটার লেকে গুল টাটা কোথায় শিশু-ভানুন্নভী আছে দেখে নাও। মিনিটের কাটাটার থাকবার यtग्नशfül cन १८न क्झि 5गtव नl, भtन cब्रtथा । पछांद्र পর কড়াৎ ক’রে যখন ভয়ানক শব্দটা আরম্ভ হবে তখন আবার সেকেণ্ডেব কাটাটা কোথায় আছে, ভাল ক'বে দেখে নাও। মনে কর, যখন বিদ্যুৎ চম্কাল তখন সেকেণ্ডের কাটাটা ১৮-র ঘরে ছিল, তারপর যখন আওয়াজটা হ’ল তখন সেটা ছিল ৩২ এ ঘরে। অতএব শব্দ আর আলোর মধ্যে সময়ের বাবধান হয়েছে (৩২-১৮) = ১৪ সেকেণ্ড। শব্দের গতি পূৰ্ব্বে বলিয়াছি এক সেকেণ্ডে ১১ • • ফুট। অতএব SL JBBBS C KBBS TEYY BB CHHSSSS S00S ফুট দূর থেকে। এক মাইলে ৫২৮ ফুট হয় অত এৰ বিছাংটা কত মাইল দূরে চমকেছে, যদি বলতে চাও, ১৫s •০ ফুটকে ৫২৮• দিয়ে ভাগ কর । দেখতে পাৰে *৪৬ ফুট কম তিন মাইল দূর থেকে শৰটা আসছে মাকড়সা নিজের জালে কেন নিজেই জড়িযে যায় না ? মাকড়সা জাল তৈরী করবার সময় জাল টার স্থতোতে একরকম আঠা মাখিয়ে দেয়, তাই মাছি কিংবা ছোট ছোট পোকা এই eালে এসে লাগলে পর তাদেব পায়ে তাদের পাথায় এই আঠ লেগে যায়। তখন তারা যদি ঝটপট , ক’রে ছাড়িয়ে পালাবার চেষ্টা করে, তখন জালট। আর ও শক্ত ছ’xে চারিদিক দিযে তার গায়ে লেগে গিয়ে তাদের অবস্থা আরও সঙ্গীন ক’রে তোলে। কিন্তু মাকড়লাট যখন তার জালেব এধার থেকে ওধাবে যায় তখন তার গায়ে জালট। লেপটে যায় না কেন ? মাকড়াসার সব্বশরীরে—তাঁর পায়ে, তার গায়ে সব যযুগায় এক রকম চুলের মত কাটা থাকে। মাকড়লাটা তার শরীরের এই কাটাগুলোর গায়ে একরকম চবির মত জিনিগ লাগিয়ে নেয়। মানুষ যেমন ক্রীম আর পাউডার মাখে, এও তেমনি আর কি। এই তেলের মত জিনিসটাই মাকড়সাকে তার নিজের জালে নিজেই জড়িয়ে পড়া থেকে বাচায় । অনেক এমন মাকড়সা আছে যার জলে থাকে। তারা জলে পাকলেও তাদের গা একটুও ভিজে না। ডাঙ্গার মাকড়সার মত তারাও সৰ্ব্বাঙ্গে তেল মেখে জলে নামে ৰলেই তাদের শরীর জলের ভিতরে ও শুকনো থাকে।
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।