७eाष्ञ्जौब्पब्कोटव्सका •ान्छीन्द्व प्ञ्फ्री বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করিত। বালিকাদের মধ্যে পড়াশুনার কোনও ব্যবস্থা ছিল না। ঐ সব বিদ্যালয়ের একমাত্র উদেহ ছিল কনফুসিয়াসের ধন্মনীতি পড়ান। যে সব ছেলে স্থতি হইতে আগাগোড়। তাহ পুনরায় ग५ायण निथि८ड *ाट्रिड, ऊांश ब्राझे *प्रभ *खिंड ৰলিয়া গণ্য হইত। প্রতিযোগী পরীক্ষায় চীনদেশের সরকারী কন্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা ছিল । চীন জনগণের মধ্যে শারীরিক শিক্ষাবিধানের কোন ও সাধারণ ব্যবস্থাই ছিল না। ১৬০৯ খৃ: পূ: অব্দে একজন চীনধৰ্ম্মযাজক কোং ফু (Cong Fu) নামে এক প্রকার বায়ামের বিধান করিয়াছিলেন। উহা কতকটা হস্ত, পদ ইত্যাদি সঞ্চালন কবিয়া শ্বাস প্রশ্বাসেল ক্রিয়।--কতকটা আমাদের দেশের প্রাপীয়ামের মত । চীনদেশের সৈনিকের অবশু যুদ্ধ-বিস্ত শিক্ষা কহিবার সময়ে সামরিক বিধানমত শরীর-চর্চা করিত। কোন প্রকার ব্যায়ামজনিত জাতীয় খেলাধূলা চীনদেশে ছিল না। একমাত্র যুডি উড়ানই ছিল চীনাদের প্রধান আমোদজনক ক্রীড়া । তাহ এপনও আছে । ভারতবর্ষ ভারতবর্ষের সভ্যতার ইতিহাসও অতি-প্রাচীন। ভারতবাসী সাধারণতঃ ধৰ্ম্মামুরাগী। ভারতের ভায় গ্রীষ্ম প্রধান দেশে মানুষকে অলস করিয়া তুলিলেও ভারতবর্ষে নানা প্রকার ক্রীড়া-কৌতুক, খেলাধূলা ও শারীরিক বায়াম বিধানের সবিশেষ প্রচলন ছিল। বিদেশী পণ্ডিতেরা বলেন, ভারতবর্ষে निग्नगिङ ७ोप्य भौग्न-ध्फ्रा वा दाम्नाग निक्राइ ८रुान ব্যবস্থা ছিল না। একথা সম্পূর্ণ মিথ্যা। বেদে প্রাচীন ভারতের ক্রীড়া-কৌতুক ও ব্যাথাম সম্বন্ধে অনেক কথার উল্লেখ আছে। “রামায়ণ” ও “মহাভারত" পড়িলে এ বিষয়ে অনেক কথা জানা যায়। শ্রীরামচন্দ্র, লক্ষ্মণ প্রভৃতি অতি অল্প বয়সেই শারীরিক ব্যায়ামপটুতায় এবং ধনুৰ্ব্বিদ্যায় অসাধারণ কৃতী হইয়া উঠিয়াছিলেন। মহাভারতে অৰ্জ্জুনেব অস্ত্রশিক্ষার কথা তোমরা হয়ত পড়িয়াছ। সেকালে এই সব বায়াম-বিধি ও অস্ববিদ্যার কৌশল প্রভৃতি দেখিবার জন্ত লোকের কিরূপ আগ্রহ ছিল, তাহা "মহাভারত” হইতে নিম্নে যে অংশটুকু উদ্ধৃত করিয়া দিলাম, তাহা হইতেই বেশ বুঝিতে পরিবে। -"ज्वभाद्रश्न५ मश्नाशे अवाम्ब्राश्८१ मामाकप्ताडिठ वि१ि५ वागनकल लशुड, भूक्लक cग*म कब्रड लगा cडन क*ि** BBBBBS BBB ttt tStS DBBDDtStS DDSDDS DD DDBS হইলেন । মহাবল পরাrাস্ত পূম৷4গণ শরাসনে, রথচাপলে, গজপুষ্ঠে, অশ্ব পুষ্ঠে, वाछमू८क নান পকার পস্থা পুন: পুন: প্লকশন কণিষ্ঠ পরিশেষে খড়গbন্ম BBS SBBB BBBB LLLSBB BBB BBB BBtttHDD Bgg প্রকার অসি-সঞ্চালন প্রদর্শন কৰত সমস্ত রঙ্গ তুমি ত বিচরণ atप्रभ दिवtग्न झट६७ट ध्ट्र१७ *ि**\, प्रलेज नृs* ५ অপূৰ্ব্ব শাভা সম্প্রদর্শন করিতে লাগিলেন । তারপর একলবোল গুরু দক্ষিণ হইতে বুঝিতে পারা যায়, সেকালে সকল শ্রেণীর লোকের মধ্যেই শালীরিক শিক্ষা বিধানের ব্যবস্থা ছিল । বর্তমান সময়ের কুন্তী ছিল সেকালে বাহুযুদ্ধ । ভীম ও জরাসন্ধের পরস্পরে বাহুযুদ্ধ হইয়াছিল। ভীম বহুবিধ বদ্ধকৌশল দ্বারা জরাসন্ধকে আক্রমণ করেন। ভারতবর্ষের সেই প্রাচীন যুগেব গদাযুদ্ধ অর্থাৎ মুগুর ভাজা, তীর ছোড়া, দৌড়াদৌড়ি এইরূপ নানারূপ বায়াম বিধান এখনও প্রচলিত আছে। জাতকের অনেক গল্পেই ভারতবর্ষের নানা ক্রীড়া কৌতুকের ইতিহাস আছে। বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মগ্রন্থে সেকালের খেলা ধূলা ও ব্যায়াম শিক্ষাব অতি বিস্তাবিতভাবে বর্ণনা রঞ্জিয়াছে । পারস্য পাৱন্ত দেশে কুরুস (cyrus) যখন পারস্তের সম্রাট ছিলেন, তখন সেদেশে শারীরিক শিক্ষার প্রতি জনসাধারণের অত্যন্ত লক্ষ্য ছিল। তখন বিদ্যা শিক্ষণ অপেক্ষা শরীব চচ্চার দিকেই সাধারণ লোকের আগ্রহ ছিল। পরিস্ত দেশের বালকেরা তীবধস্থ ছুড়িতে, অশ্বারোহণে দক্ষতালাভ করিতে এবং সত্য কথা বলিতে শিক্ষালাভ করিত । সেকালের পারসিক বালক, কেবলমাত্র ছয় বৎসব বয়স হইতেই শারীরিক বাধাম এবং যুদ্ধবিদ্যা শিক্ষার জন্ত রাজসরকার হইতে শিক্ষা লাভ করিত। স্বর্গ্যোদয়ের পূৰ্ব্বে পাবলিক বালকের বায়াম শিক্ষার জন্য সহরের বাহিরের বিস্তুত সমতল ক্ষেত্রে যাইয়। সমবেত হইত। সেখানে তাহারা দৌড়াদৌড়ি করিত, তার উত্তোলন করিত, তীর ছুড়িত এবং বল্লম নিক্ষেপ করিতে শিক্ষা লাভ করিত। সাত বৎসব বয়স হইতে তাহাদিগকে ঘোড়াম চড়িতে শিক্ষা দেওয়া হইত। অশ্বারোহণে বিশেষ পটুত লাভ ۵ لاہدہ سہمممممم
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৫৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।