चि-पes.पछाड्रं★रटौ প্রতিযোগীদের ক্রীড়াভ্যাস অতিপূৰ্ব্বে খেলোয়াড়দিগকে বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে স্পার্টানগণ ক্রীড়া শিক্ষা দিবার ব্যৰস্থ ছিল না। কঠোব সামরিক ধিষ্ঠ শিক্ষা লাভ করিয়া, যথেষ্ট পরিমাণে পারিতোষিক লাভ করিত। গ্ৰীসদেশের খেলোয়াড়গণকে ৰৈজ্ঞানিক প্রণালীতে শিক্ষালাভ করিতে দেখিয়াও স্পার্টার অধিবালীরা তাহাদের অনুকরণ করে নাই । তাeাদের নিকট সামরিক শিক্ষাছ শ্রেষ্ঠ শিক্ষণ বলিয়া পরিগণিত * श्ब्रां४ि० ।। এথেনিয়ান বালকগণ वIfग्नfमां*ीi८ब्र প্ৰাণ|ণী অনুযায়ী সকল রকম ক্রীড়া অভ্যাল করিত। শাহারা প্রতিযোগিতায় জয়ী ইহতে পারিত, তাছারাই পায়াম-শিক্ষকের কাগ্য কবিত। বালুপূর্ণ ব্যাগে ঘুলি মারা, কল্পিত প্রতিযোগীর সঙ্গে ঘুলির লড়াই করা, নৃত্য করা, মুষ্টিযুদ্ধ শিক্ষার্থীর নিকট মুষ্টিযুদ্ধ শিক্ষা করিবার ইহাই বৈজ্ঞানিক প্রণালী বলিয়া পরিগণিত ছিল। প্রাথমিক অবস্থায় কুস্তীগীরদের নিকট মাট খনন করা, লশন দেওয়া প্রভৃতি কুস্তী শিক্ষার আদর্শ প্রণালী বলিয়া বিবেচিত হইত। লম্ফ দিবার সময় তাহার হাতে কোন রী বস্তু, কিংবা ডাস্বেল লষ্টয়। লম্ফ প্রদান ছকি পেলা—প্রাচীন গ্রীলেব এথেন্সের চিত্রশালা করিত। দৌড়ৰাজরা বালুর উপরে দৌড়ান অভ্যাস কবিত। খাবার লম্বন্ধেও খেলোয়াড়দিগকে কিছু কিছু উপদেশ দেওয়া হইত। ওলিম্পিয়ার খেলায় বিজেতাগণকে পবিত্র কুঞ্জবন হইতে সংগৃহীত ওলিভ পত্রনিৰ্ম্মিত মুকুট পারিতোধিক দেওয়; হইত। বিজেতাং সমানের জন্ত তাংরি নামে ঘটা করিয়া ওলিম্পিয়াসু মষ্টীভোজ দে ওয়া ৯ হতে এবং বfofধগ সহকারে শোভাযাএ। করিয়া তাহাকে তাeার বাড়ীতে পেছাই। দেওয়া रहेष्ठ। ওলিম্পিক ক্রীড়ার বর্তমান কথা আহমানিক ১৮৮৪ খ্ৰীষ্টাব্দে ফরাসী দেশের Baron ওলিম্পিম্বার সাধারণ দৃশু Pierre de Couberten attx tawwa সম্রাস্ত ব্যক্তিক্ষ্ম প্রচেষ্টায় পুনরায় এই ক্রীড়াৰ প্রতিযোগিতাৰ প্ৰবৰ্ত্তন হইয়াছে। তাছার আন্দোলনেব ফলে ১৮৯৪ খ্ৰীষ্টাব্দে পারী নগরীতে উছার একটা আস্থঠানিক সভা হইয়াছিল। সেই সভায় পৃথিবীর নানা দেশ হইতে প্রায় ৭৫ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। )ふ》b"
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।