পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৮১

১৮২১ খৃ: অব্দের ১৯শে মার্চ তারিখে হাটফোর্ড गाग्राप्लग्न बाब्रशभू शंखेग नामक शृप्रु छैश्ाग्न अग्न হয়। শৃঙ্খলা নিতান্ত অপছন না করিলেও তিনি थझयग्रtन बछवार निग्नम उत्र कब्रिग्रा गांछि नाम । সৰ্ব্বদাই তাকার সহিত অন্যান্ত বালকদের মারামারি লাগিয়াই থাকিত। তাছার নিজের ভাষায় ললিতে গেলে তিনি ছেলেৰেলায় একটি "শাস্ত সয়তান’ ছিলেন এবং যাহাঁদের পাছত তাeার ভাব অধিক থাকিত, তিনি তাহাদের উতাক্ত কবিয়া তুলিতেন। "*. - شفيع نتيمترينيين মক্কায় একটি মসজিদ—মুসল্লা আইনবি মাত্র চার বৎসব বয়সেই তিনি লাটিন ও গ্রীক পড়িতে আরম্ভ করেন। তাহার পিতা কিন্তু পুত্রের পাঠে অমুরাগের অভাব দেখিয়া নিতান্ত দুঃখিত ছিলেন । বার্টনের বাল্যকাল প্রধানত: ফ্রান্স ও ইটালীতেই কাটে। কাজেই, ফরালী ও ইটালীয়ান ভাষা তিনি খুবই ভাল জানিতেন। তিনি বহু বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন এবং তাছার একজন গৃহশিক্ষকও ছিলেন। কিন্তু এই গৃহশিক্ষক বাটনকে নূতন কিছুই শিখাইতে পারেম নাই। তাছার প্রধান ঝোক ছিল ভাষা শিক্ষার দিকে । ভাষা শিখিতে বাটনকে জীবনে cकानलिन क्लारु श्हेप्ड ८नथा गाग्र नाइँ । বাটন কিছুকাল অক্সফোর্ডের টিনিটি কলেজেও পড়িয়াছিলেন। কলেজে পড়া তাহার কিন্তু মোটেই ভাল লাগিত না। ক্লাশে বসিয়া বলিয়া দীর্ঘ নীরস বকৃত শোনা বাটনের বিরক্তি কব লাগিত। তাছাড়া কলেজের মত খুটিনাটি নিয়ম-কানুন মানিয়া চলাও র্তাহার পক্ষে অসম্ভব ছিল। কাজেই, তিনি একদিন কলেজ ছাড়িয়া পলাইয়া আসেন। অক্সফোর্ডে অধ্যয়ন করিতে গিয়া বাটনের অর্থ ও সময়ের f=खo-खत्रज्ञटिौ थनतावशद्र झाफ़ा भांद्र किङ्कई गाउ रुग्न नाहे। उtव তিনি আরবীয় ভাষা ও অসিবিস্তাটিও এখানে ভাগই শিখিয়াছিলেন । রিচার্ড বার্টনের এখন প্রধান চিন্তা হুইল জীবনে কোন পথ অবলম্বন করিলে তাঙ্কার অদম্য ভ্রমণপিপাসা মিটিতে পারে। অবশেষে তিনি ভারতীয় গৈভবিভাগেই চাকুরী লsয়া স্থির করিলেন এবং ১৮৪২ খ, অব্দে ভারতের উদ্দেশে রওনা হইলেন। বার্টমের জীবনে এই প্রধান স্মরণীয় ঘটনা। যদি বাটন সৈন্তবিভাগে প্রবিষ্ট হইয়া ভারতবর্ষে না আসিয়। ইংলণ্ডের কোন ব্যবসায়ীর কাজ লক্টয়া থাকিতেন, তাহ হইলে আবিষ্কাবের ইতিহাসে বাটনের নাম আজ অমর হইয়া থাকিত না এবং তাছার অসাধারণ ভ্রমণ-পিপাস ও প্রাচ্যদেশ সম্বন্ধে অতীন্দ্রিয় অন্তর্দৃষ্টিও সম্পূর্ণ বার্থ হইত। বিবিধ ভাষায় অসাধারণ জ্ঞানের জন্ত র্তাহাব কাজ জুটিল ভালই, কিন্তু বেশীদিন বাটনের একাজে মনটি-কিল না। একঘেয়ে নিয়ম মানিয়া চলা বাটনের প্রকৃতিতে ছিল না। কাজেই,তিনি ইপিাইয়া উঠিলেন। ভারতে ৰাস করিবার সময়ই বাটন বিবিধ ভারতীয় ভাষা ও ধৰ্ম্ম-রীতিনীতি মন দিয়া শিখিয়াছিলেন। দেশীয় ভাষা পরীক্ষায় বাটন সৰ্ব্বদা উচ্চ সম্মানের সহিত উত্তীর্ণ হইতেন। এসময় বাটন ভারতের বহুস্থানে সুবিধা পাইলেই ভ্রমণ করিতেন এবং ভ্রমণ-কাহিনীও লিথিয়াছিলেন । বাটনের এসময় কঠিন চক্ষুপীড়া হওয়াতে তিনি ইংল্যাণ্ডে ফিরিতে বাধ্য হইলেন। দেশে ফিরিয়া সুস্থ দেছ লাভ করিয়াই তিনি মক্কার উদ্ধেশে যাত্রা করিলেন। বাটনের চরিত্রের একটা বিশেষত্ব ছিল—তিনি সন্মান, খ্যাতি প্রভৃতির বাহিক আড়ম্বর প্রকাশ আন্তরিক ঘৃণা করিতেন। মক্কা ভ্রমণের কাহিনী দেশে প্রচারিত হইবার পরে যখন ইংল্যাণ্ডের জনসাধারণ বাটনকে দেখিবার জঙ্গ ও সন্মান প্রকাশের জন্ত ব্যাকুল হইয়াছিল, তখন সে সমাদর লাভ সম্পূর্ণ উপেক্ষা করিয়া বাটন ভারতে ফিরিয়া গেলেন। জীবনে চিরদিনই বাটন অসাধারণ আত্মমৰ্য্যাদাসম্পন্ন ছিলেন। যশের লোভ टैशिब ५डप्लेकू७ श्णि ना । .--