.a3جة हेठाजिब्र भखि चांचांद्र नएल फणिग्रा यांच्च दणिबारे ঘুমন্ড মাস্কর কিছু দেখেও না, শোনেও না। তখনই चामब्रा • बणि ‘cनाकफै कि उौषन घूभाहे८ठtइ' । cषभन cयाiन ब्रांज1-भरुiब्रfय यथन ८कjथाe यांन, ठ५न टैंitनब्र गtत्र श्रधैौन दफ़ वफ़ कईsात्रैौब्रte যায়, তেমনি আত্মা যখন হৃৎপিণ্ডের ভিতর লুকাইয়া পড়ে, তখন ছোটর অর্থাৎ ইন্দ্রিয় সকলও নিক্রিয় হইয়া পড়ে। আবার, মাকড়সা যেমন নিজের জালের স্থতা ধরিয়া চারিদিকে চলিতে পারে, তেমনি এই আত্মাও নিজের চারিদিকে ইঞ্জিয় সকল বিস্তৃত করিয়া দেয় এবং এক বিরাট জগৎ স্বষ্টি করে । আগুন হইতে চারিদিকে যেমন ফুলিঙ্গ ছড়াইয়া পড়ে, তেমনি এই আত্মার চারিদিকে এই জগৎ ছড়াইয়। রহিয়াছে। এই জগতের মূল সেই আত্মা। সেই জন্তই তাছাকে "সত্যের সতা’ এই আথা দেওয়া হইয়া থাকে। এই আত্মার চেয়ে বড় আর কিছু নাই। এই জগতে নানাভাবে আত্মাই প্রকাশ লাভ করিয়াছে।” বেদ ও উপনিষদের যুগের দার্শনিক বেদ ও উপনিষদের যুগের যে কয়জন দার্শনিকের *द्रिकब्र श्रांभद्भ1 4 यांव१ *ांश्ब्राहि डैiशब्रl eiiग्न সকলেই ব্রাহ্মণ। মৰো মধ্যে ক্ষত্রিয় রাজারাও দর্শনশাস্ত্রে পারদর্শী হইতেন, যেমন পঞ্চাল দেশের রাজা প্রবাহণ জৈবলি, কাশীর রাজা অজাতশত্র আর সৰ্ব্বোপরি বিদেহ-রাজ জনক। মধ্যে মধ্যে এমনও হইত যে, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়ের নিকট বিদ্যা শিক্ষাও করিতেন। কিন্তু সাধারণ ভাবে শিক্ষণকাৰ্য্যটি ব্রাহ্মণেরই করণীয় ছিল ; এবং অজাতশত্র ৰালাকিকে যাহা বলিয়াছিলেন, তাহা হইতে মনে হয় যে, কোন ক্ষত্রিয় যদিও কোন কোন বিদ্যা কোন ব্রাহ্মণের চেয়ে বেশী জানিতেন, আর, যদিও কখনও কখনও ব্রাহ্মণও ক্ষত্রিয়ের নিকট উপদেশ লইতেন, তথাপি আচাৰ্য্য-পদবীটিতে ব্রাহ্মণদেরই একাধিপত্য ছিল। রাজারা সমস্ত ৰিস্কারই এবং বিশেষভাবে দর্শনশাস্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতা করিতেন। ইহা বোধ হয় জোর করিয়াই বলা যায় যে, জনক-রাজার মত বদান্ত ও উদার সহায়ক না পাইলে যাজ্ঞবল্কোর দার্শনিক চিন্তা যুক্তি লাভ করিতে পারিত না। সে সময়ে নানা প্রকার যজ্ঞের অম্বষ্ঠান হইত। थनैौ ब्रांजाब्रां श्रचंtभ५ दाणc"ब्र, ब्रांछन्रग्र थछूठि -cল-মাক্ষী নালাকি नांनांदिश रुरुवाब्रगाथा गरछब्र अशठांन कब्रिtडन, সম্পন্ন ত্রাক্ষণেরাও অনেক রকম যজ্ঞ করিতেন। यरखन्न श्रध्नईांड1 उवांक्रमहे रुडेन श्रांद्र ऋद्धिग्रहे रुसेन, লৰ যজ্ঞেতেই বহু পণ্ডিত ব্রাহ্মণ সমাহূত হইতেন। যজ্ঞাস্তে র্তাহার একত্র বলিয়া নানা প্রকার শাস্ত্র वि5iद्र कब्रिtङन I छांद्रtठ ७धथम wiलमिक फिखांद्र বিকাশ এই ভাবেই হইয়াছিল। এই সব বিচারে যিনি জয়ী হইতেন তার যশঃ চারিদিকে দ্রুত ছড়াইয়া পড়িত এবং বহু জিজ্ঞাস্থ ক্রমে তাহার উপদেশ শ্রবণের জন্ত সমবেত হইত। জনক রাজার সভায় বিজয়ী যাজ্ঞবল্কোর পদগৌরবের কিরূপ বৃদ্ধি *ाहेब्राक्लि, डfश श्रांभब्रt cमभिग्राहि । তা ছাড়া শাস্ত্রের পঠন-পাঠনওপ্রচুর চলিতেছিল, এরূপ প্রমাণও পাওয়া যায়। এক দিকে যজ্ঞের বিধির সূক্ষ্ম আলোচনা লইয়া যেমন এক শ্রেণীর ব্রাহ্মণ নিয়ত ব্যাপৃত থাকিতেন, তেমনি আর এ ক শ্রেণীর ব্রাহ্মণ ছিলেন, যারা ব্রহ্মবিদ্যা বা দর্শন শাস্ত্র লইয়াই দিন কাটাইতেন । ‘প্রশ্ন'-উপনিষদে বর্ণিত পিপ্পলাদ ঋষি এইরূপ একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন। ই-হারাই ছিলেন ভাবতের আদিম দার্শনিক। উপনিষদের যুগের দার্শনিকেরা কেহই একেবারে নিধনও ছিলেন না এবং কেহই বোধ হয় সন্ন্যাসীও ছিলেন না । ৰাজ্ঞবস্কোর প্রচুর সম্পত্তির কথা আমরা আগেই জানিয়াছি। তিনি গৃহী ছিলেন এবং তাছার দুই স্ত্রী ছিলেন। আরও অনেক দার্শনিকের কথা আমরা শুনি-র্যাদের বড় বড় ঘরবাড়ী ছিল এবং ইহারা যে অনেক সময় বড় বড় যজ্ঞ করিতেন তাতেও প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হইত। সত্যকাম জাবাল একজন বড় দার্শনিক ছিলেন ; তিনিও গৃহী ছিলেন এবং তার স্ত্রীর কথাও আমরা জানিয়াছি। সুতরাং দেখা যাইতেছে, উপনিষদের যুগে দার্শনিকের গৃহত্যাগী, বনবাসী সন্ন্যাসী ছিলেন না ; তবে তারা আধুনিক সম্বরের বড় বড় কোঠ-বাড়ীর মত বাড়ীতে বাস করিতেন বলিয়াও মনে হয় না। সাধারণত: তারা গ্রাম-বাসী সাধারণ গৃহস্থ ছিলেন ; মেয়েরাও সরল ও श्रनांक्लषव्र छौवन गां*ान कब्रिटऊन । প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে বাল্যকাল হইতেই সন্ন্যাসী হওয়ার ব্যবস্থা নাই। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশু এই তিন বর্ণের চারিটি আশ্রমের বিধি আছে। এই ৰিধি অনুসারে প্রথম বয়সে ব্রহ্মচারী থাকিয়া গুরুগৃহে ծ ( )
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪০২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।