“. . to oft ld Go"Hoo জাতীয়তার কথা আলোচনা করিতে গিয়া আমরা দেপিয়াছি যে, ঐ আদর্শ সভ্যতার ইতিহাস অতি নূতন। তবু, জাতীয় একত্ববোধ আজ মামুষের মনে এত প্রবল যে, হঠাৎ ভাবিলে মনে হয়—এই অনুভূতিটা না জানি কত সহস্ৰ বৎসর ধরিয়া দেশ-বিদেশকে তোলপাড় করিতেছে। ইতার প্রধান কারণ এই যে, জাতীয়তা কথাটার মধ্যেই এমন একটা সম্মোহন-শক্তি আছে, যাহার কাছে মানুষ স্বভাবতঃই মাথা নত করিতে বাধ্য হয়। পূর্বেই বলিয়াছি, নিজেদের পারিপার্থিক স্বাতন্ত্র্যেই জাতীয়তার উদ্ভব এবং স্বাভস্থ্য-রক্ষা ও তাতার উৎকর্ষ বিধান বিষয়ে মানুষের একাগ্রতা আদিম ও চিরন্তন। কিন্তু জাতীয়তার আদশই মানুষের সভ্যতার ইতিহাসে চরম আদর্শ নহে। তীব্র জাতীয়তাবোধ একদেশের লোককে অন্য দেশের লোক হইতে একেবারে পৃথক করিয়া রাখে। জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ به میدهد: 4. مماته وسلم- 8 Paris منهم
tললাপ * o * - wo à: t * * * প্রত্যেক জাতি য দি তাহাদের নিজেদের দাবীকেই বড় করিয়া দেখে, তাহা হইলে সকল দেশের মানুষের একতা একেবারে নষ্ট হইয়া যায় এবং ছোট-বড় নানাবিষয়ে বিভিন্ন দেশ বা জাতির মধ্যে কলহ ও সঙ্ঘর্ষ উপস্থিত হয়। তাহাতে ভবিষ্যতে কোন দেশেরই উপকার হয় না এবং পুথিবীর উন্নতির পথ আরও অবরুদ্ধ হইয়া যায়। গত পৃথিবীব্যাপি মহাযুদ্ধের পর জাতীয়তারূপ দাবীর এই শোচনীয় পরিশামের কথা খুব স্পষ্টভাবে মানুষের চোখের সম্মুখে দেখা দিয়াছিল। কতলোক যে এই মহাযুদ্ধে প্রাণবিসর্জন করিয়াছিল, তাহার ইয়ত্তা নাই এবং এই মহাযুদ্ধের ফলে প্রায় সকল দেশেই আর্থিক ও অর্থনৈতিক অনেক প্রকার ক্ষতি श्झश्लि। उ्रहॆ शूद्द् घथन '८-५ इदॆन। আসিল, তখন গুটিকয়েক দেশের নেতা এবং