পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वनिडाज्ञ हूँहे8 সব দেশের ছেলেমেয়েদের কাছেই এই গল্পট অতাওঁ প্রিয় । তোমাদের কাছেও এই গল্পটী বেশ ভাল লাগিবে বলিয়া সংক্ষেপে ইহার আখ্যান-ভাগ বলা হইল। ১৮৭• খ্ৰীষ্টাব্দে রেচষ্টারের (Rochester ) কাছাকাছি Gad's Full নানক বাডিতে ডিকেঙ্গের মৃত্যু হয় । so foota afiz (west Minister Abbey) Poet's Coruer ntx* z tca štzstof *xtf{3 कदा श्ग्राtफ़ । ] অলিভারের জন্মকাহিনী অলিভাব টুইষ্টের জন্ম হয় এক অনাথআশ্রমে। যে রাত্রে সে বেচার জন্মাম, সেই রাত্রেই তাহাব মা মারা যান। সুতরাং সেই অনাথ-আশ্রমের কর্তাব প্রথমটায় মহা মুস্কিলে পড়িলেন। কাবণ তাহাব বাবা বা মাসেব নাম না জানিলে তাহাবা তাহলে পদল ঠিক কলেন কি করিষা ? দশ পাউণ্ড পুরস্কাব ঘোষণ। কবিধাও যখন অনাথ-আশ্রমেল কৰ্ত্তার ছেলেটল মা-বাপেব নামের কোনও সন্ধান পাইলেন না, তখন তাহাব। নিজেবাই উচ্চার নামকরণ কপিলেন। ইংবেজা বর্ণমালাল অক্ষর অনুসারে সেখানে ছেলেদের নামকরণ হইত। উছাল আগেল ছেলেটৗব নামকরণ করা হইয়াছিল "এস" অক্ষৰ দিধা। স্বতবাং তাহারা অলিভারের পদবী দিলেন ‘টি’ দিযা-টুইষ্ট । মিসেস ম্যান্‌ নামে একটা স্ত্রীলোক বড় না হওয়া পৰ্য্যস্ত অনাথ-আশ্রমের ছোট ছোট শিশুদের লালন-পালন কবিতেন। সুতরাং শিশু অলিভার টুইষ্টের লালন-পালনের ভার পণ্ডিল সেই মিসেস ম্যানের উপরে। র্তাহার প্রাণে একটুও মায়া-মমত ছিল না। অনাথ-আশ্রম হইতে মিসেস ম্যানকে কিছু কিছু টাকাকড়ি দেওয হইত। কিন্তু মিসেস ম্যান ঐ সব ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের খাওয়ার জন্ত বরাদ্ধ টাকা হইতে যথেষ্ট চুরি করিয়া নিজের পুজি বাড়াইতেন। তাছাতে ছেলে-মেয়েদের একরকম ন খাইয়াই দিন কাটাইতে হইত। ইহা ছাড়া ছেলে-মেয়েদেব উপর তাহার অত্যাচারের মাত্রাটাও বড় কম ছিল না । ছেলে-মেঘেরা একদিনের জন্তও তাছার মুখে কোনও স্নেহের কথা শোনে নাই, অথবা তাহার মুখে হাসি দেখে নাই। যাহা হউক, দীর্ঘ নয় বৎসর পবে অলিভাব এই মিসেস ম্যানের অত্যাচারের ছাত হইতে উদ্ধাব পাইয়। অনাথ-অাশ্রমে গিয়া আশ্রয পাইল । কিন্তু অলিভার টুইষ্ট সেখানে গিয়াও অবস্থগতিক বড় বিশেষ ভাল দেখে নাই। অনাথ আশ্রমের কৰ্ত্তবা ছেলেগুলিকে না থাইতে দিয়া মাবিধ ফেলিবাব বেশ সুন্দর একটা উপায় বাছিব কবিয়া সেই কৌশল অনুসারে ছেলেদের খাওয়াদাওয চালাইতেছিলেন। ছেলের মাত্র তিন বেলা তিন বাটি খুব গাঢ় সাগুর পায়েস ছাড়া আর কিছুই থাইতে পাইত না। আবাব সেই সাগুতে দুদের চেসে জলেব মাত্রাটাই থাকিত বেশি। ক্ষুধায় পেট জুলিয়া যাওয়া সত্ত্বেও এক বাটির বেশি আর এক ক্টোটা সাগুও কোন ছেলেকে দেওয়া ৮ইত না। পায় মাস ছয়েক ধরিয়া এইরূপ অল্প খাইয়া খাইমা বেচারীর ক্ষুধার জালায় এমনি অস্থির হইয়া উঠিল যে, রাত্রে তাহদের ঘুম পর্য্যস্ত ફફે૭ ના ক্ষুধার জালা আর সহ করিতে না পারিয়া একদিন একটা বড়-সড় ছেলে অন্ত সব ছেলেদের ডাকিয়া বলিল যে, অনাথ-আশ্রমের ঐ রকম খাওয়া-দাওয়াব একটা প্রতিবাদ করিতেই হইবে। সে যদি প্রতি বাবে দুই বাটি করিয়া সাগু না পায, তাহা হইলে রাত্রিবেলা সে তাহার পাশের বিছানাব ছেলেটাকে নিশ্চয়ই থাষ্টয়া ফেলিয়া তাঙ্গাল ক্ষুধা দূর করিবে। ক্ষুধাব জালায় সেই ছেলেটার মুখ-চোখ এমনই ভীষণ দেখাইতেছিল যে, সব ছেলেরা তাহার প্রতিজ্ঞাটাকে সত্য বলিয়া বিশ্বাস করিম লইল এবং সকলেই মত দিল যে, খাওয়া-দাওয়াব একটা প্রতিবাদ করা নিতাস্ত প্রয়োজন। কিন্তু কে প্রতিবাদ করিবে ? যাহা হউক তাহাবা ঠিক করিল—লটারি করিয়া ঠিক করা হউক কে প্রতিবাদ করিবে । লটারিতে নাম উঠিল অলিভার টুইষ্টের। সন্ধ্যাবেলা সকলকে খাবার দেওয়া হইয়া গেল । তখন অন্ত সব ছেলেরা ইসারা করিয়া করিয়া অলিভাবকে আবার খাবার চাহিবার জন্য পাঠাইয়া দিল। যে লোকটা খাবার দিয়ছিল অলিভার তো भग्निम इहेग्ना उiझांद्र कttछ् शिग्ना बा5ि *ांठिग्न বলিল, “আমাকে আর একটু দিন না ।” ঐ ২১২৩