This is the ship of pearl, which poets feign, Sails the unshadowed main The venturous bark that flings, On the sweet summer wind its purpled wings, In gulfs enchanted, where the siren sings, And coral reefs lie bare, Where the cold sea-maids rise to sun their streaming hair. -Holmes কাপ্তান নেমো, যখন ইচ্ছা হয়, ডুবুরীর পোষাক পরে বেড়াতে বেরোন সমুদ্র-তলের পাহাড়ে, ময়দানে। মরজী হলে শিকার খেলতে যান সাগর-গর্ভের বন-জঙ্গলে। তোমদেরও যেতে ইচ্ছে করে না ? অন্তত: একবার বইখানা সংহগ্র করে পড়ে নিও বাঙ্গলা তরজমার নাম "সাগরিক। তাহলে সাগরতত্ত্বের কথা আমি যা বলছি তা বুঝতেও পারবে, ভালও লাগবে । সমুদ্রবাসী জীব-জন্তু ও জলজ গাছপাল সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিক গবেষণার সূত্রপাত করেছিলেন পণ্ডিতবর ডারউইন। তিনি ১৮৩১ হতে ১৮৩৬ খৃষ্টাষ্ট পৰ্য্যন্ত পাচ বছর Beagle নামে এক জাহাজে সমুদ্রে সমুদ্রে ঘুরেছিলেন এই বিষয়ে ও অন্য নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করবার জন্য। এর প্রায় চল্লিশ বছর পরে (১৮৭৩) চ্যালেঞ্জার (Challenger) নামে এক জাহাজে স্মার এক দল পণ্ডিত, নানা বিদ্যায় পারদর্শী, তাদের সব যন্ত্রপাতি নিয়ে সমুদ্র বিজয়ে বেরোলেন। তার তিন বছর ধরে দেশ-বিদেশে ঘুরে নানা দ্রব্য সংগ্রহ করে, সাগর সম্বন্ধে প্রভূত জ্ঞান সঞ্চয় ক'রে, যখন দেশে ফিরলেন, তখন তারা ‘চ্যালেঞ্জার সোসায়টি বলে এক স্থায়ী সমিতি স্থাপন করিলেন। এই সমিতির বিষেশ কাজ হল সাগর-তত্ত্বের গভীর চর্চা। আরও কয়েক বছর গেল। বৰ্ত্তমান শতকের আরম্ভে মোনাকে । সংস্থানের রাজা অগাধ খরচপত্র *L*, Princesse Alice atom of otzto যন্ত্র-তন্ত্রে সাজিয়া বার করলেন ওই একই উদ্দেশ্য সাধনের জন্ম । তার জাহাজ যে সমস্ত আশ্চর্য্য আশ্চর্য্য দ্রব্য সংগ্রহ কবে নিযে এল সমুদ্রগর্ভ থেকে, তা তিনি আপন রাজধানীতে এক সুন্দর নুতন যাদুঘর তৈরী করে তাইতে সযতেন সাজিয়ে রাখলেন। ডার**tar Beagle-ea sno, Challengerএর সমুদ্র-প্রবাস, তার পর Blake নামক এক জাহাজের তিনবার সাগর পবিক্রমণ, সব শেষ মোনাকে রাজের প্রচেষ্টা, এর ফলে আমাদের সাগর বিষয়ে জ্ঞান অনেক এগিয়ে গেছে । সে সম্বন্ধে তোমাদের কতকটা ধারণা থাকা উচিত। তোমরা আজ একটা নিতান্ত অকেজো ঘুমন্ত জাতের ছেলে মেয়ে । নইলে বলতাম যে, তোমরাও বড় হয়ে মহাসাগরে পাড়ি জমাবে, কত নূতন তথ্য সংগ্রহ করে আনবে। তবে কে জানে আজি যে ঘুমোচ্ছে, কাল হয়ত সে জাগবে । হয়ত একদিন তোমাদেরও চ্যালেঞ্জার বেরোবে সমুদ্রের গুপ্ত নিধির সন্ধানে। এখনকার দিনে সমুদ্রের জীবজন্তু ও গাছ-পালার সঙ্গে পরিচয় করা আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে। প্রথমত: এ সম্বন্ধে নানা রকম বই বেরিয়েছে—সুন্দর স্বন্দর চরিতে ভরা। তোমরা ইংরেজী, ফরাসী, শিখলেই সে সব বই পড়তে পারবে। তার পর পৃথিবীর সকল সভ্য দেশেই আজকাল লোকশিক্ষার জন্য Aquarium তৈরী করা হয়েছে। অামাদের ভারতবর্ষেও একটা ETTE–RTYtt= a* Aquarium a* প্রকাণ্ড চৌবাচ্চা, সমুদ্রের জলে ভর। তার চরিদিকে স্বচ্ছ কাচ । ভেতরে আলো দেওয়ারও ব্যবস্থা আছে । জলে ভেসে نثابتلا به بیمامه
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/১৯৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।