পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--------- --- •- °ियs-खान्छाप्छौ ग*८मब्र नाशाया झtद बरल । cनरकtण कथा श्रftछ, ‘या cनत्रे छाद्रtङ (মহাভারতে), তা cनझे • डांद्रtड ।।' তোমরা সমুদ্র সম্বন্ধেও বলতে পার, যা নেই সাগরে, তা নেই জগতে। সাগরের জলে পণ্ডিতেরা মেগনিসিয়া, লোহা, চুন, গন্ধক, পটাশ, এমোনিয়া, তামা, চাদি এমন কি সোনা পর্য্যন্ত পেয়েছেন। সোনা খুব অল্প পরিমাণে আছে বটে, কিন্তু তবুও যদি মহাসাগরের সল সোনা বার করে একত্র করা যেত ত তার ওজন হত প্রায় একশো কোটা টন। একবার মার্কিন দেশের এক দল জুয়াচোরের মাথায় এক ফিকির এল লোক ঠকিয়ে টাকা রোজগার করার। তারা এক জাল কারবার ফেদে বসল। সৰ্ববত্র প্রচার করলে যে, সাগররে জল থেকে অজস্র সোনা সংগ্রহ করবার এক সহজ উপায় তার আবিষ্কার করেছে। বোকা হাবার ত জগতে অভাব নেই! সমুদ্রে সোনা আছে এ কথা তো বৈজ্ঞানিকেরাই বলেন। এখন যদি সেই সোনা সহজে বের করা যায়, তাহলে ত রাতারাতি বড় মানুষ ! বহুলোক কোম্পানীর শেয়ায় কিনতে ছুটল। একটা হৈ হৈ পড়ে গেল । কোম্পানীর আপিসে খানিকটা কাচা সোনা রাখা ছিল । সবাইকে সেইটে দেখিয়ে বলা হত, এই সোনা আমাদের মেইন উপকূলের গুপ্ত কারখানাতে জল থেকে বের করা হয়েছে। জুয়াচোরের দল কিছুদিন বেশ টাকা লুটলে, কিন্তু শেষ পর্য্যস্ত ধরা পড়ে গেল। লোকে তখন বুঝতে পারলে যে, সাগরে সোনা আছে বটে, কিন্তু সে সোনা এত কম যে বের করার মজুরী ८*iयांप्र नl । এই যে সমুদ্রের লবণ, এ এল কোথা থেকে, বলতে পার r আসবে আর কোথ। থেকে, ক্ষিতি মণ্ডলেরই দান। আদিম যুগে আমাদের এক R \\\• पथन ८थभ इोहेल्लएजम ७ अक्किएछन। भिएन জলের উৎপত্তি ছল, আর সেই জল পৃথিবীর সমস্ত নীচু জায়গায় ভরে গেল, তখন সেই সেই জায়গার মাটিতে যে লবণ ছিল, তা জলে গলে মিশে গেল। প্রথম নোন। জলের সূত্রপাত হল। তখন থেকে আজ পর্যন্ত যত জল নদী বেয়ে পড়ছে, সব জলই ডাঙ্গা থেকে একটু একটু লবণ গলিয়ে সঙ্গে নিয়ে আসছে, সে লবণ এত অল্প যে, নদীর छन भूरथ नि:ल ५द्रा °zज्ज मा । किख কম হলে কি হয়, সমুদ্রের লবণরস যে এট ভাবে তিলে তিলে বেড়ে উঠছে, তাঙ্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। যখন খুব বেড়ে উঠবে, তখন নানা অনর্থ ঘটবে। কিন্তু সেদিন এখনও বহুদূরে। উপরে তোমাদের বলেছি যে, সাগর জলে লবণের পরিমাণ হাজার-করা পয়ত্ৰিশ । এটা সরাসরি হিসাব। কোথাও এর চেয়ে বেশী, কোথাও বা কম। দুই মেরুর লাগা সমুদ্র, ' যেখানে ঠাণ্ডার দরুন জল বেশী শুকোয় না, সেখানে লবণ কম। আবার কৃষ্ণসাগর ও বণ্টিকের মত ডাঙ্গায় ঘেরা সমুদ্র, যেখানে শীতের জন্য জলও তেমন শুকোচ্ছে না, উপরন্তু চারিদিক থেকে নানা নদ-নদী নূতন জল ঢালছে, সেখানে লবণের ভাগ আরও কম। সব চেয়ে লবণ বেশী উত্তরায়ণ ও দক্ষিণাযনের কাছাকাছি অনেক জায়গায়, যেখানে সমুদ্র কিনারা অবধি মরুভূমি এসে *८छ्tछ, इ४ि७ ८महे, मन-मौe cनई, अथक গরমি দরুন হু হু করে জল শুকিয়ে যাচ্ছে । লোহিত সাগরে লবণের পরিমাণ হাজারে চল্লিশ পৰ্য্যন্ত উঠেছে, কেন না ওই সাগরে ७कप्रैौ७ दफ़ नगै ७८न नtफु माझे । किञ्च তোমরা শুনে আশ্চর্য হবে যে, বিষুবরেখার কাছের সমুদ্রে লবণের ভাগ অনেক কম। এর কারণ এই যে, সেখানে জল খুব তাড়তাড়ি শুকালেও প্রচুর বৃষ্টি পড়ছে, আর ج-می--------جمجموعه