পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छिब्रचलब्न छिब्र ------ नूद्र कब्रिग्रा ठाप्लाहेशा निद्रांtइ । आमि श्रडाख् ক্লান্ত ও ক্ষুধাৰ্ত্ত। আপনি কি আমাকে একটু আশ্রয় দিতে পারেন ? আমি তাহার ৰদলে টাকা দিতে প্রস্তুত আছি।” কোনও রকম কুষ্ঠা বা লজ্জা বোধ না করিয়া সে তাহার সত্য পরিচয়টা প্রকাশ করিয়া বলিয়া দিল। কারণ गकज प्राग्नश्राग्न जिन्। उन्छिन ८य द्रकम दाक्शन्न পাইয়াছিল, তাহাতে সেখানেও সে সেইরকম ব্যবহার আশা করিয়াই গিয়াছিল। বিশপের পরিবারে তাহার একমাত্র ভগিনী ম্যাডাম ব্যাপটিস্টাইন এবং চাকরাণী মাগ্নায়ার ছাড়া আর কেহই ছিলেন না। বিশপের সেই দাসী তখন খাবার পরিবেশন করিয়া টেবিল সাজাইতেছিল। জিন ভলঙ্গিনের অবস্থা দেখিয়া বিশপের মন দয়ায় গলিয়া গেল। তিনি তাহাব দাসীকে ডাকিয়া বলিলেন, “ম্যাগ্নায়ার, আর এক থালা বেশী খাবার পরিবেশন করিয়ো । একজন অতিথি আসিয়াছেন।” এই কথা বলিয়াই তিনি জিন্‌ ভলজিন্‌কে বলিলেন, “আপনি বসুন। এখনই १rवाभ *दिtव°न रुझेभ्रn याश्tव । श्रांद्र श्राभद्रा খাইতে থাইতে আপনার বিছানা ও প্রস্তুত হইয়া যাইৰে i খাইয়া উঠিয়াই আপনি নিশ্চিন্ত হইয়। এখানে ঘুমাইতে পরিবেন।” যে জিন ভলজিন্‌ দিন চারেক ধরিয়া অতি কাতরভাবে সকলের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করিয়া বেড়াইয়াছে, কিন্তু সব স্থান হইতে সে বিতারিত হইয়াছে—সেই জিন্‌ ভলুজিন আজ আশ্রয় পাইল । দয়ার স্পর্শ পাইয়া তাহার মুখে চোখে আনন্দের ও বিস্ময়ের ভাব ফুটিয়া উঠিল। श्रीनप्क्रश्न थाठिषtया ८न Jभनद्दे श्रडिङ्कङ रुद्देग्ना পড়িয়াছিল যে, বিশপকে ধন্যবাদ দিতে গিয়া ठfशंद्र क४tब्राथ श्ब्रा श्रानिtङ गाशिण । কিছুক্ষণ পরেই জিন ভলজিনকে লইয়া বিশপ খাইতে গেলেন। জিন ভলজিন্‌ খাইতে বসিয়া দেখিল যে, অতিথিকে সন্মান দেখাইবার জঙ্ক তাহাকে রূপার বাসনপত্রে খাবার দেওয়া श्ऐशाtझ् । জিন ভলজিন এতই ক্ষুধার্ত হইয়াছিল যে, সে একটিও কথাবার্তা না বলিয়া গোগ্রাসে খাইয়। যাইতে লাগিল। খাওয়ার পরে বিশপ জিন ভজিকে তাহার বিছানা দেখাইয়া দিলেন। २२*० জিন্‌ ভলজিন সেখানে শুইয়া পড়িল । অরক্ষণ পরেই বাড়ীর সকলে ঘুমাইয়া পড়িল এবং সমস্ত বাড়ীখানি নিস্তব্ধ হইয়া গেল। কিছুক্ষণ ঘুমানোর পরেই জিন ভলজিনের ঘুম ভাঙ্গিয়া গেল। জাগিয়া উঠিয়া জিন ওলজিন্‌ অনেকবার এপাশ-ওপাশ করিয়া ঘুমাইবার চেষ্টা করিল। কিন্তু তাহার ঘুম কিছুতেই আসিল না। জীবনের সমপ্ত ঘটনা এক একটা করিয়া তাছার মনের মধ্যে এমন তোলপাড় করিতে লাগিল যে, সে জাগিয়া উঠিয়া কেবল সেই কথাই ভাবিতে লাগিল। বহু পূৰ্ব্বে একটা অনিশ্চিত আতঙ্কে কঁাপিতে কাপিতে জিন ভল্‌জিন একদিন জেলে গিয়াছিল। কিন্তু লে যখন জেল ইষ্টতে বাছির হইয়া আসিল তখন জেলখানার জীবন ও ব্যবস্থা সম্বন্ধে তাহার মন ঘৃণা ও বিতৃষ্ণায় ভরিয়া গিয়াছিল । যে উনিশ বৎসর সে জেলে ছিল, সেই কয় বৎসর স্নেহ-মমতা যে কাহাকে বলে, তাহ। সে জালিত না। কিন্তু সেদিন বিশপের বাড়ীতে পা দিয়াই জিন ভলজিন্‌ দয়, মমতা ও স্নেহের পরিচয় পাইল । নানা কথা ভাবিতে ভাবিতে জিন ভলজিন্‌ টপ করিয়া বিছানা ছাড়িয়া উঠিয়া পড়িল । বিছানা হইতে উঠিয়াই সেই রূপার বাসনগুলার কথা তাহার মনে পবিল। সে ভাৰিল, “সবাই তো ঘুমাইতেছে। এই সুযোগে অতগুলো রূপার বালন লইয়া পালাই না কেন। তাছা হইলে সেগুলো বেচিয়া আমার কিছু টাকা-কড়ি হইবে।” দুৰ্জ্জয় লোভ লামলাইতে না পারিয়া সে অন্ধকারে হাতড়াইতে হাতড়াইতে অতি সস্তপণে খাবার ঘরের দিকে গেল। তারপরে খুজিয়া খুজিয়া দেখিল যে, একটা ঝুড়ির মধ্যে বাসনগুল। রহিয়াছে। তখন তাড়াতাড়ি ৰাসনগুলাকে বাছির করিয়া একটা থলির মধ্যে ভরিয়া পা টিপিয়া টিপিয়া বিশপের বাড়ী ছাড়িয়া পথে বাহির श्प्रt *णांहे प्रl cशन । লকালবেলা উঠিয়া বিশপ তাহার বোনের মুখে শুনিলেন যে, তাহার অতিথিটি সব রূপার বাগনপত্র লইয়া পলায়ন করিয়াছে, তখন তিনি চাসিয়া উত্তর দিলেন, “যাক্ না, ভালই হইয়াছে। আমার আত বিলালিতায় কাজ কি ?” বিশপের কথা শুনিয়া তাহার ৰোন তে। একেবারে অবাক ।