শিশু-ভাল্পতী अtनक भन्नठनकोदा द!१णा डासोग्न ब्र७ि श्याक्केिल । हेछांtभद्र नांभ झेिल भश्रजकाता, কারণ লোকে মনে করিত ইহাদের কথা শুনিলে লোকের মঙ্গল হইবে—চণ্ডীর পূজা করিলে, মনসাদেবীর পুজা করিলে, ধৰ্ম্মরাজের মহিমার কথা প্রচার করিলে বা স্বীকার করিলে, কৃষ্ণকথা শুনিলে যাহার। বলে ও যাহাবা শোনে সকলেরই মঙ্গল হয় । কয়েকটি মঙ্গলকাব্য এখনও চলিয়া আসিতেছে । আমৰা প্রথমে চণ্ডীমঙ্গলের কথাই বলিব। কালকেতু ছিলেন পূৰ্ব্বজন্মে ইন্দ্রের পুত্র, তাহার নাম ছিল নীলাম্বর। শিবপূজা কবিতে গিয়া যে দল তিনি শিবেব মাগায় দেন তাহার মধ্যে কীট ছিল ; কীট শিবকে দংশন করে ; জ্বালায অস্থির হইয়া শিৰ নীলাম্বরকে শাপ দেন,—“যাও, মানুষ হইয়। জন্ম লও।” নীলাম্বরের সঙ্গে সঙ্গে তাহার স্ত্রী ছায়াদেবীও পৃথিবীতে আসিয়া জন্মগ্রহণ করেন। মনুষ্যজন্মে তাঙ্গার ব্যাধকুলে জন্ম লইলেন, নাম গুইল কালকেতু ও ফুল্লরা। কালকেতুৰ বয়স যখন এগার বৎসর, তখন ফুল্লরাব সঠিত তাঙ্গার বিবাহ হয়। কালকেতু শৈশবে ছিলেন ছৰ্দ্দান্ত, যৌবনেও বলেজঙ্গলে সকলে তাতার নামে ভয় পাইত, বাঘ দেখিলে তাহাৰ অাব আদরের সীমা থাকিত ন, গিয়া তাহাকে ধরিয়া এমন জোরে লেজ মোচড়াইয়া দিতেন যে, তাহার প্রাণ শেষ হইয়া যাইত, শুধু সিংঙ্গের গাযে হাত দিতেন না, কাৰণ দুর্গ যে সিংহবাহিনী। তবে শুধু ধনুক দিয়া তাহাকে এমন জোরে মারিতেন যে, সিংহের পিপাসা পাইত, মাকণ্ঠ জলপান করিয়া সে একটু ঠাণ্ড হইত। কালকেতু যেমন ছৰ্দান্ত ছিলেন, তেমনি খাইতেও পারিতেন বেশ! একদিন সাজजङ्ख्या कब्रिग्रा भिकtद्र ताति श्हेशाएझ्न, এমন সময়ে পথে এক স্বন্দর গোসাপ দেখিয়া उँांशाब्र ऊांद्रौ ब्रां* श्झेल । भिकttद्र ब्र खामृहे श्छेक श्राद्र ८ग कात८गई झछेक, गाड़ौ श्ई८ङ বাহির হইবার সময় লোকে ভাল করিয়া লক্ষণ, শুভচিহ্ন দেখিয়া যাত্রা করিত। দক্ষিণদিকে গো-ব্রাহ্মণ, ফুটন্ত পদ্ম, বা দিকে শিযালও পূৰ্ণঘট দেখিযা কালৰে তু বাহির চইয়াছিলেন, হরি হরি ৰোল তাeার কানে আসিয। পৌঁছিয়াছিল, সবৎস গাভী তাহার সামনে দিয়া গেল, মৃদঙ্গ-মন্দিরা বাজিতেছিল—এমন সময একটা গোসাপ কোথ৷ হইতে আসিল ? ও যে ভয়ানক অযাত্ৰ ! কালকেতুব ভারী রাগ হইল, তিনি ধনুকের ছিলাঘ উতাকে বধিয়া লষ্টলেন— বলি লেন যে, যদি অন্য শিকার পাওয়া যায় তো ভালই ; না হইলে আজ উeাকেই শিকপোড়া করিয়া খাইবেন । দুর্ভাগা, সেদিন চারদিকে কুয়াসায় ঢাকা, কিছুই দেখা যায় না, কালকেতু বহুচেষ্টায় বহু পরিশ্রমে কিছুই শিকার পাইলেন না, ঘোরাই তাতার সার হইল, দিনের শেষে খালি হাতে বাড়ী ফিরিলেন। ফুল্লরাসুন্দৰী মাথায হাত দিয়া বসিলেন! কিন্তু মাথায় হাত দিয়া বসিলে তো চলিবে না, খাওয়ার যোগাড় করিতে হইবে, পড শীদের কাছ হইতে ফুল্লব। ক্ষুদ ধার করিয়া ফিরিলেন। বাড়ী ফিরিয়া দেখেন, কি কাণ্ড ! কোথায় সে গোসাপ ! তাহার জায়গায় এক পরম সুন্দর যুবতী, কুড়ে ঘরখানি যেন আলোয় ঝলমল করিতেছে। ফুল্লরা তাহার আগমনের কথা জিজ্ঞাসা করিলে যুবতী উত্তর দিলেন,—র্তাহার সতীনের সঙ্গে ঝগড়া করিয়া আসিয়াছেন, ঐখানেই থাকিবেন। ফুল্লরার তো চক্ষুস্থির, কত বুঝাইতে চাহিলেন যে, স্বামীর উপর রাগ করিয়া ঘর ছাড়া অন্যায়, কিন্তু সে কথা বুঝিবে কে ? যুবতী চুপ করিয়াই রঙ্গিলেন। ফুল্লরার মুণে, কালকেতু-ফুল্লর স্বামী-স্ত্রী যে কত দরিদ্র ছিলেন, তাহা প্রকাশ ミス々8
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৭১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।