পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৭৪

SS S BMTT BBDSTDHDDS K AAAAS হইয় তাহাকে দাম দিবেন স্বীকার করিতে হইল। তাহার কতকটুকু এখানে উদ্ধৃত করিলাম— সোনা রূপ। নছে বাপা এ বেঙ্গ। পিতল। ঘলিয়। মাঞ্জিয়া বাপ করেছ উজ্জল৷ ब्रठि थठि श्ध्न पनि प* १७ मद्र । দুই ধানের কড়ি তায় পাচ গও ধর । অষ্ট পণ পাচ গও অঙ্গুরীর কড়ি। মাংসের পিছিল। ধার ধারি দেড় বুড়ি ॥ একুনে হইল অষ্ট পণ আড়াই-বুড়ি । চাল লছ +1ಕ್ಕ! কালকেতু বলে খুড়া মূল্য নাহি চাহ । যেজন দিয়াছে বস্তু দিব তার ঠাই ॥ বেণে বলে দলে নাহি বাড়ে এক বট । অtম। সনে সওদা কর না পাৰে কপট । ধৰ্ম্মকেতু দাদা সনে কৈলু লেন-দেন । তাই থৈতে ভাই পো ২য়্যাছ পিয়াণ ॥ কোন কথা লাগি ৰাপু কর ছড়াহুড়ি। যদি না লও চালু খুদ দিব সব কড়ি ॥ কালকেতু বলে পুড়া না কর ঝগড়া। श्रत्र ब्रो गश्ध्री श्राभि या ५ श्रछ नाज़ ॥ চণ্ডীর ধরে কালকেতু গুজরাতে বন কাটাইয়। নগর বসাইলেন, কলিঙ্গের রাজার সঙ্গে যুদ্ধ হয়, কালকেতু হরিয়া যান, কিন্তু চণ্ডীর আদেশে রাজা কালকে ঠুকে গুজরাতের সিংহাসনে বসাইলেন, তারপর একদিন কালকেতু-ফুল্লর শাপের অস্তে স্বগে চলিয়া গেলেন। সংসারে চণ্ডীর পুঞ্জ বা |1|| 251 1 | ধনপতি সওদাগরের উপাখ্যান চণ্ডীমঙ্গলে আর একটি উপাখ্যান আছে, তাহ ধনপতি সওদাগরের উপাখান— শ্ৰীমস্তের উপাখ্যান বলাও চলে। রত্নমাল। ছিলেন স্বগের অপসর, দেবসভায় স্বন্দর নৃত্য করিতে পারিতেন বলিয়া ঠাই।ার নাম ছিল। একবার নাচিতে নাচিতে র্তাহার তাল ভঙ্গ হয়, তখন র্তাহাকে শান্তি দেওয়া शग्र ८य, शृथियोtङ भाषूबङाद छद्माहेष्ठ হইবে । সেই অনুসারে ইছানী নগরে তাঙ্কার জন্ম হয়, সাধু লক্ষপতি র্তাহার পিতার নাম, রত্নমালার নূতন নাম হইল খুল্পনা । কিছুকাল পরে উজানীপুরের ধনপতি সাধু একবার পাধরা উড়াইতে যান,—সঙ্গে বন্ধু-বান্ধব ভবানী, শঙ্কর, যাদব, মাধব, হরি, অজিত, হলধর অনেকে ছিল । তখন পায়রাদের নামই বা ছিল কত । রণভঙ্গ, সিংহ, বাঘ, মেঘ, পবনবেগ, কারা, তারা, জুঝারিয়া, আরও কত কি হীদের খাচায বন্ধ করিয়া লইয়া যাইত, শুভক্ষণে পাটের দোলায চাপিয নবীন ধর্মী যুবক যাত্র করিতেন, সঙ্গে ভূত্যাদি পরিজন থাকিত, এবং কযেকটি পযরাকে উড়াইয়া দেখিত—কে কত শীঘ্ৰ ফিরিয়া আসে। এইরূপ খেলিতে গিয়া একদিন পাযরা উজানী হইতে একেবারে ইছাণীনগরে চলিয়া যায় । খুল্লন তখন সঙ্গীদের সঙ্গে নালারঙ্গে খেলিতেছিলেন। পায় বা গিয়া তাহার নিকট বসিল । তিনি পায়রাকে লইয়া রাজবাড়ীতে চলিয়া গেলেন, ধনপতি চাঙ্গিলেও তাহাকে দিলেন না, বরং পরিচয়ে জানিলেন, তাকার জেঠতুত বোন লহনার স্বামী ধনপতি ! ধনপতির ভাগকে পছন্দ হইল এবং বিবাহ প্রস্তাব করিয়া ও লক্ষপতিকে সম্মত করাইয়া তিনি বাড়ীতে ফিরিলেন। লহনাকে কৌশলে সন্তুষ্ট করিয। ধনপতি উহাকেও এই বিবাহ-প্রস্তাবে সম্মত করিলেন । ধনপতি বাড়ীতে আসিয়14ক খাইলেন, কাব্যে তাহার একটি তালিকা পাওয়া যায়— “প্রথমে মুকতা আনি দিলা ঘণ্ট শাক । প্রশংসা করয়ে সাধু ব্যঞ্জনের পাক ৷ স্বতভাজ খণ্ডে মিশ দিলা ফুলবড়ি। *ाiथtथद्रि दांडtन कब्रtध्न ध्रुघ्नt cऽफ़ौ ॥ ভাজা মীন ঝোল ঘণ্ট মাংসের ব্যঞ্জন । গন্ধে আমোদিত কৈল ভোজন-ভৰল ॥" २२२१