--4-4 বাতাস ভরিবার সময় পিচকারীর তলদেশ গরম হইয়া ওঠে। এই তাপ প্রচণ্ড মাত্রায় উৎপাদন করিতে পারিলে ও তাছাকে ছড়াইয়া যাইতে না দিয়া রক্ষা করিতে পারিলে আমরা অগ্নি পাইলাম বলিতে পারি। তাছা রাসায়নিক প্রক্রিয়া ছাড়া অক্ষান্ত উপায়েও আমরা তাপ ও অগ্নি পাইতে পারি। বৈদ্যুতিক আলোক দেখিয়াছ তো ! বিদ্যুৎ সঞ্চালনে বাতির ভিতবকার ৩ার আগুন হইয় ওঠে ও তাহা হইতে শ্বেতরশ্মি নির্গত হইতে থাকে । রাসায়নিক উপায়ে তাপ ও আগুনের উৎপত্তির একটি প্রধান উপকরণ উপবেই দেওয়া হইয়াছিল। বস্ব বিশেষের সহিত অক্সিজেনেব রাসায়নিক সংযোগকে আমরা সাধারণতঃ দাহ বলি। শুধু যে এইরূপ রাসায়নিক প্রক্রুিয়াতেই তাপ স্বষ্টি হইতে পারে তাই নহে, তাপ ও অগ্নি নানাবিধ রাসায়নিক প্রতিক্রিয়াতেই পাওয়া যায়। রাসায়নিক সংযোগ একটি মজার ব্যাপার। কাঠখানা বাতাসে ফেলিয়া রাখিলে তাহাতে আগুন ধরিয়া উঠে না, অথচ একবার আগুন ধরাইয়। দিলে তাহা জলিতে থাকে, তাহার কারণ কি ? নিয়ে এ বিষয়ে মোটামুটি ভাবে উত্তর निजाम । প্রত্যেক বস্তুরই আপন আপম তাপাঙ্ক আছে। সে উত্তাপ তাকার না থাকিলে তাহ অক্সিজেনের সহিত যুক্ত হইবে না। ঘষিয়াই হউক বা অগ্নিসংস্পশে ফেলিয়া দিয়াই হউক, সেই বস্তুর একআধটি কণাকে তাহার জলনাঙ্কে পৌছাইয়া দিতে হইবে। নির্দিষ্ট তাপাঙ্কে উপনীত হইলে তবে তাহা অক্সিজেনের সহিত সংযুক্ত হইতে সমর্থ হয়। সেই সংযোগে যে তাপ সেই তাপাঙ্ককে জলনাঙ্ক কহে । যদি তাহ পাশ্ববৰ্ত্তী কণাগুলিকে জলনাঙ্কে পৌছাইয়া দিতে পারে, তাক হইলে তাহারাও অক্সিজেনের সহিত সংযুক্ত হইতে সমর্থ হয়। এইরূপে, উদ্ভূত তাপ প্রচুর হইলে কণার পর কণা জলনাঙ্কে উপনীত হয় ও অগ্নির প্রশার হইতে থাকে। উদ্ভুত তাপ অপ্রচুর হইলে বা ●iहा इफाझेब्रlदा ठेt७1 *ाईग्रा विगम्र aiथि श्८ण अणन श्शिष्ठ श्ग्रा याघ्र । डाहे का? मांणाहेबांद्र পূৰ্ব্বে তাহাকে ধরাইয়া দিতে হয় ও একবার पब्रिम्ना उीिप्ण ज्राश्iग्न नाप्झ्द्र वनाद्र श्श्रज्र थाप्रु । களின்சு அவுவ கஉ! এইরূপে এই ক্ষেত্রে তাপ হইতে রাসায়নিক সংযোগের প্রতিষ্ঠা ও রাসায়নিক সংযোগ হইতে তাপের স্বষ্টি হয় । কাঠ বাতাসে আপন হইতে জলিয়া উঠে না, কিন্তু এমন বস্তুও আছে, যাহা বাতাসে আপন হইতেই জলিয়া উঠে। উদাহরণ স্বরূপ ভাস্ফবসের (PHosphorus) নাম করা যাইতে পারে। ইহাদের জলনাঙ্ক বাতাসের সাধারণ তাপাঙ্কের সমান, সেই জন্ত ইহাদের কণাগুলিকে গরম করিয়া कणशे बि ७d८झtचन हनि न1 ।। তৈলাক্ত স্যাকড়ার স্তুপে আপনা হইতে কেন আগুন লাগে, তাহা বায়ুতে পড়িয়াছে। তৈলের প্রসারিত পাতল। স্তরের উপর আমজানের (Oxygen) ক্রিয়া ঘটিতে থাকে, কারণ আর কিছুই নহে ও সেই ক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয়। ন্যাকড়ার ভিতর দিয়া সেই তাপ বাহির হইয়া অসিতে না পারায়, ক্রমে তাহ জমা হইয়া তৈলাক্ত ন্যাকড়াকে জলনাঙ্কে পোছাইয়া দেয়। এবং তাপের স্বষ্টি হয় । এখানে প্রসঙ্গ ক্রমে তাপের কয়েকটি ধন্মের কথাও তোমাদের বলিতেছি। তাপের একটা প্রধান ধৰ্ম্ম এই যে, উহা যে পদার্থে প্রবেশ করে, তাহার আয়তন বাড়াইয়া দেয় । কি কঠিন পদার্থ হউক, কি তবল পদার্থ হউক, কি বায়বীয় পদার্থই হউক, তাপের প্রভাৰে তাছা বিস্তৃতি লাভ করে। ক্রমাগত তাপ প্রয়োগে পদার্থের অবস্থা পরিবর্তিত হয়। কঠিন পদার্থ তরল হয়, তরল পদার্থ বাষ্পাকার ধারণ করে। তারপর তাপ এক প্রদেশ হইতে অন্য প্রদেশে সঞ্চালিত হইয়া থাকে । (ক) কোন কঠিন পদার্থের এক প্রাস্তে তাপ প্রয়োগ করিলে অপর প্রাস্ত পর্য্যস্ত সমস্ত অংশটা ক্রমে গরম হইয় উঠে । ইহার নাম তাপের পরিচালন। (খ) তরল পদার্থের এক অংশে তাপ প্রয়োগ করিলে ঐ অংশট। গরম হইয়া উপরে উঠে, অপর অংশ নামিয়া অালিয়া গরম হয়। ইহার নাম পরিৰtছন। (গ) স্বৰ্য্য হইতে পৃথিবীতে তাপ আলিতেছে । তাপ বহন করিবার পক্ষে স্বৰ্য্য ও श्रृथिवैौव्र भएक्षा ८कानe अफ मारे, ठदू ठा• আসিতেছে। এই প্রক্রিয়ার নাম বিকীরণ। ८डांगब्रा cधाप्लेाभृछि उitद ५हे कथा कब्रüि भटन রাখিও । ૨૨૭ જ
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।