সিন্ধু-তরঙ্গ গেল বারে তোমাদিগকে I বুঝিয়ে দিয়েছি যে, মহাসাগরের বারিরাশিতে বিশুদ্ধ জল ছাড়া - আরও কত কি পদার্থ আছে। রকম রকমের লবণ নানাজাতীয় বাষ্প, জলে মিশে রয়েছে ও আপন আপন কাজ করছে। তার উপর আবার জীবাণু সংক্রান্ত কত কি স্বল্প ব্যাপার নিতা ঘটছে। সে সব কথা তলিয়ে বোঝবার বয়স তোমাদের এখনও হয় নাই। যতটা বোঝা দরকাব, ক্রমশ: বলব। তবে এই কথাটা এখনই জেনে রাখ যে অণুৰীন ৰ অণুবীক্ষণের সাহায্য না পেলে সমুদ্রেব অধিকাংশ জীব জন্তু ও গাছগাছড়ার রহস্তভেদ করা সম্ভব হত না । তোমরা নিশ্চয়ই জান যে জীবের ও উদ্ভিদের প্রথম উদ্ভব হয়েছিল জলে। সেই আদিম যুগের প্রাণীজগতের সঙ্গে পণ্ডিতদের আজকের দিনে সাক্ষাৎ পরিচয় হচ্ছে প্রধানত: সমুদ্রের জলের মাঝে । ডাঙ্গায় আর সেকালের সেই এক-কোষ প্রাণী বা আদিম শৈবাল জাতীয় আগাছার বড় একটা দেখা পাওয়া যায় না ! তাই সমুদ্রবিষ্কার আজ এত কদর । তা ছাড়া পুরাকালে যে সমস্ত বৰ্ম্মচৰ্ম্ম পরা জন্তু ডাঙ্গায় সৰ্ব্বত্র ঘুরে বেড়াত, তারাও একরকম লুপ্ত হয়েছে। গণ্ডার বা armadillo, তেলাপোকা বা ঘুরঘুরে পোকা, এই রকম দু-পাচটা আছে মাত্র। কিন্তু লাগরের জলে বৰ্ম্মাবৃত জীব, অতিবৃহৎ থেকে অতি ক্ষুদ্র, কত যে আজও রয়েছে, ՀԱ F. ?-29 - so ಟ್ತಿ ミエーエる ssご、ZS*エを তার ইয়ত্তা নেই। তাদের জন্মমৃত্যু গতিবিধি পৰ্য্যালোচনা করলে আমরা আদিম কালের স্থলচর জীবের কথা অনেক কিছু অনুমান করতে পারি, বুঝতে পারি। তার পর গাছপালাল কথা ভাব। তোমরা নিশ্চয় জান যে আজকের কালে গাছ বলতে যা বোঝায়, আম, জাম, শাল, তমাল, তাল তা পুরাকালে ছিল না। তখন ছিল শুধু তৃণও শৈবাল জাতীয় আগাছা। অঙ্গার যুগে এই সমস্ত আগাছা বিশাল আকারের হয়েছিল। বিশাল হলেও কিন্তু তারা আগাছ জাতীয়ই ছিল, বৃক্ষজাতীয় নয়। তাদের ফল ফুল, অ্যাটি বীজ, কিছুই হত না। সাগর-গর্ভের উদ্ভিদের বর্তমান কালেও এই দশ। আঁটি বা বীজের সঙ্গে তাদের কোন সম্পর্ক নেই—তার জন্মায় পেয়াজের মত মূল বা Bulb হ’তে নয়ত Furn বা ঢেকি শাকের श्राप् cरु ब्ररूप सी पाएक डाइँ श्रख्। नमूञ्जগর্ভের এই সব গাছপালার কথা তোমাদিগকে পরে যথাস্থানে ভাল করে বলব। এমন সব অদ্ভুত অদ্ভুত বস্তু জলের তলায় দেখতে পাওয়া যায়, যাদের প্রথম দর্শনে চেনাই যায় না, প্রাণী কি, উদ্ভিদ, জীবন্ত পদার্থ কি জড়পিও, ঝিনুকশামুক কি পাথর মুড়ি ! একটা কথা তোমাদের বেশ করে বোঝা চাই cए, ८कान और वा उडिन-विtनtवद्र भूखि कि o
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।