পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চণ্ডীমঙ্গলের কথা তোমাদের কাছে পুবেল বলিযাছি । তাহাব কাবণ এই যে মঙ্গলচণ্ডীর পূজা এক সময়ে এ দেশে খুবই প্রচলিত ছিল। কেহ বিদেশ যাত্রা করিতে হইলে কি অভীষ্ট-সিদ্ধির নিমিত্ত কোনও স্থানে যাইতে হইলে মঙ্গলচণ্ডীর আশীৰ্ব্বাদী নিৰ্ম্মাল্য মাথায় না ঠেকাইযা বাহির হইত ন। গুরুজনের। ঐ রূপ নিৰ্ম্মাল্য সঙ্গে দিয়া দিতেন। কালকেতুর উপাখ্যান, লহনা-খুল্লনার কাহিনী, তখন কত লোকে মন দিয়া শুনিত, কত সুন্দব ভালে ললিতে পারিত চণ্ডীমঙ্গল ভিন্ন আরও অনেক মঙ্গল +াব্য ছিল, তাহাদেব একটির নাম ধৰ্ম্মমঙ্গল। ধৰ্ম্মের পূজা এক সময়ে এদেশে অনেক লোকে করিত, এখনও পশ্চিমবঙ্গে রাঢ়দেশে অনেকেই করে। এই ধৰ্ম্মকে নিরাকার বলিয়াও কবি নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন, আবার সাকার ভাবেও দেখিয়াছেন। তাঙ্গকে বলিয়াছেন কৰ্ত্ত, "করতার” । ধৰ্ম্ম হতে বন্ধু ভবে কেবা আছে আর। অন্তিম কালের সাথী হন করতার ॥ ধৰ্ম্মকে কখনও লোকে নিরাকার বলিত, কখনও শিবরূপে দেখিত, শিবের বর্ণনা