-مجابهجد جمجمجمه به همl fores-estogo হইয়াছিল, ধৰ্ম্মের অনুগ্রহে তিনি সকল বিপদেই রক্ষা পান । - পাত্র দেখিল, ধৰ্ম্মের অনুগ্রহে সকল অবস্থায় জয়, আচ্ছা, ভাগিনা বধ করিতে ধৰ্ম্মপূজাই করি না কেন । গৌড়ে ধৰ্ম্মপূজার বিস্তর আয়োজন হইতে লাগিল। নানা উপকরণ আনা হইল। অনেক অর্থ ব্যয়, অনেক পণ্ডিত দিয়া আয়োজন, কিন্তু ধৰ্ম্ম অন্তর্যামী তিনি উদ্দেশ্য বুঝিলেন, পাত্রের মতলব কি তাহা বুঝিতে তাহার দেরী হইল না। তিনি এমন জল ঝড়ের স্বষ্টি করিলেন যে সমস্ত আয়োজন পগু। তখন আবার লাউসেনের ডাক পড়িল। ধৰ্ম্মের বরে লাউসেন অসম্ভব সম্ভব করিতে পারিলেন, কিন্তু এবাব তাহার চরম পরীক্ষা। গৌড়ের রাজা ধরিয়া বসি, লেন, স্বর্য তো পূব দিকে উঠেন, তাহাকে পশ্চিমে উঠাইতে হইবে। এমন কথা কেহ কখনও শোনে নাই,—অসম্ভব কিছু বুঝাইতে গেলেই আমরা বলি, পূবের সূৰ্য্য পশ্চিমে উঠিবে। কিন্তু যিনি ধৰ্ম্মের পূজা করেন র্তাহার পক্ষে ইহাও কি অসম্ভব,-ভগবানের আশীৰ্ব্বাদে কি না হয়। তবে তাহার জন্য সেইমত চেষ্টা ও সাধন করা দরকার। প্রাণ পণ করিয়া লাউসেন ব্ৰত করিলেন, জঙ্গল কাটিয়া জমি পরিষ্কার করিলেন, তারপর যখন কিছুতেই কিছু হয় না, তখন নিজের পা কাটিলেন, হাত কাটিলেন, এমনভাবে जभश्च * नौब्र नग्न ध७ दद्विप्र।। ८लि्लन, কাটামুণ্ড তখনও “ধৰ্ম্মের জয়” বলিতে ছাড়ে না। এই কঠোর সাধনা দেখিয়া ধৰ্ম্মের মনে দয়া হইল, অসম্ভবও সম্ভব হইল, পূর্বের সূর্য পশ্চিমে উদয় হইল। জীবনে বহুবার ধৰ্ম্মের করুণার পরিচয় দিয়া লাউসেন শেষে স্বগে গেলেন। ঘনরামের ধৰ্ম্মমঙ্গলে লাউসেনের কাহিনী দেওয়া আছে, তোমরা বড় হইলে পড়িও, তাহাতে দেখিতে পাইবে সেকালে বাঙ্গালীর গায়ে জোর ছিল, বাঙ্গালী যুদ্ধ করিতে পারিত, কালুডোমের স্ত্রী লখার দেহে স্বামীর চেয়ে বেশী শক্তি ছিল, কানড়ার দাসী দুয়ুখ একাই ভীষণ যুদ্ধ করিয়াছিল, আর দেখিও অনেক লোকে ধৰ্ম্মপথেই চলিতে চাহিত, অধৰ্ম্মের পথে পা দিয়া লাভ করিতে চাহিত না। ঘনরাম ছাড়া আরও কবি ধৰ্ম্মমঙ্গল রচনা করিয়াছেন, কিন্তু ঘনরামের বহি হয় তো সহজে পাওয়া যাইবে । KJaa ASASASS
•-st