পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনেক সময়ে রাজাবা অল্পায়স্কপে লাভ করিবার জন্ত নিয়মাতিরিক্ত খাদ ৰাবধার করিতেন। ইহাতে জনসাধারণ ক্ষতিগ্রস্ত হইত। তাহাবা উচিত মূল্য দিয়া যথোচিত পরিমিত ওজনের ধাতু পাছত না। অষ্টান্ত কারণেও খাদেব ভাগ কম বেশি হইত ; তাহার বিস্তুত আলোচন। এখানে সম্ভব নয়। বৰ্ত্তমান সময়ে অসৎ লোকের টাকা, পয়সা প্রভৃতি মুদ্রা জাল কবিয়। অল্পায়ুরূপে লাভবান হইতে চেষ্টা কবে। প্রাচীনকালেও যে এইরূপ লোকের অভাব ছিল না, তাছার প্রমাণ স্বরূপ বহু জাল মুদ্র আবিষ্কৃত হইয়াছে। খাদ বেশি দিয়া সরকারি মুদ্রার অনুকরণে মুদ্রা জাল কব তখনকার निtन भूतझे नश्छ झिण । छैt5 gtणे गरुtछझे निम्॥१ করা যাহত এবং আজকাল কার মত নানারূপ সুগ্ধ কলক স্থারও দরকার হহত না। এইজন্য সে সময়ে যুদ্র। জলি করা বিশেষ দণ্ডাই বলিয়া গণ্য হইত। আর এক উপায়ে মুদ্রাগুলি হইতে অল্প অল্প ধাতু চুরি হইত। টাকার চারিদিকে খাজ কাটা পাকে ; মদ্রাক্স ওজল, গ্ৰাতু ও নিৰ্ম্মাণ-প্রণালী চাচিয়া কিছু রূপা লইয়া গেলে দেখিবামাত্রই বুঝিতে পারা যায়। কিন্তু প্রাচীনকালে মুদ্রার এরূপ কোনও বেষ্টন না থাকায় চুরি কণার বেশ সুবিধা হইত এবং অসংলোকের মুদ্রা হইতে অল্প অল্প ধাতু চাচিয় লইয়। যাইত। ওজন না কবিলে কিছুতেই ইহা ধরা পড়িত না। আর একটা বেশ কৌশল ক্রমে চুরি করার প্রথাও বাহির হইয়া পড়িয়াছে। রৌপ্যমুদ্রার অনুকরণে একটা তাম মুদ্রা তৈয়ার করিয়া দ্রবীভূত তরল রৌপ্যের মধো ডুবাইয়া লইলেক্ট, তাছা অতি পাতলা এক পরত বেীপ দ্বারা আবুত হইয়। যাইত এবং ঐ তাম মুদ্র রৌপ্য মুদ্রা বলিয়া চালাইয়া দেওয়া যাচত। এই জুয়াচবি ধরিবার একমাত্র উপয কোন তীক্ষ অঙ্গদাবা মুদাগুলিকে আঘাত কবিয়া ভিতরে কি ধাতু আছে তাই পরীক্ষা করা। কোন কোন মুদ্রার উপর আঘাতেব চিন্স পাওয়া যায় , এই চিহ্নগুলিকে c<fäwt* wts (Shroff-mark) *twi ! 논있* 슈


• ID)