ছোটবেলায় ভূগোলে পড়ে --- * ছিলে যে, পৃথিবী চার ভাগের . সমপূজার পর শুধু অষ্ট্রেলিয়া দ্বীপ, আর তিন ভাগ জল, আর এক ভাগ স্থল ৷ তারপর এখন এ কথা ও o. শিখলে যে, এই জলে স্থলে অনবরত অদলবদল আদান-প্রদ{ণ চলেছে । কত সমুদ ডাঙ্গা ইম্বে যাচ্ছে, কত ডাঙ্গ৷ সমুদ্র হয়ে যাচ্ছে । পৃথিবীপ &লজ শিলার স্তরগুলো সব গড়ে উঠেছিল সাগর গর্ভে। আবার তার ঝড় বৃষ্টিতে গয়ে ক্ষয়ে চলে याc५ cगई न[***tड I *:भी ५ल, डे१ि५ বল, সবেরই প্রথম স্ত্র ৭পাত হয়েছিল সমুদ্রের জলে । সেচ আদি কালের জল-মণ্ডলের অতি ক্ষুদ্র জীবাণু আর অতি নগণ্য হাওলাই ইয়ে দাড়িয়েছে আজকের দিনের কীট-পতঙ্গ, পশু-পক্ষী, নর নারী হত্যাদি প্রাণী, আর তাল-তমাল বটঅশ্বখাদি গাছ। কবি যে গেয়েছেন, “হে আদিজননী সিন্ধু! বস্থঙ্কর সন্তান তোমার, একমাত্র কঙ্কা তৰ কোলে,” এ অতি সত্য কথা। একটা জিনিষ তোমরা তোমাদের সুলেব গ্লোব-এ নজর কধেছ কি ? মোটামুটি বলতে গেলে ভূমণ্ডলের মহাদেশগুলো সাজান রয়েছে উত্তর মেরুর চারদিকে। আর মহাসমুদ্রগুলো ঘিরে রয়েছে দক্ষিণ মেরুকে । গ্লোবটাকে আবার একটু তেরচ করে কেটে এমন দুই ভাগ করা যায় যে, একটা ভাগ হবে প্রায় সম্পূর্ণ জলময়। তার ---,2'-x, "Sy--لی۔۔ f ভেতর স্থল ; বলতে থাকবে
معماری দক্ষিণ আমেরিকার লেজটুকু। জলস্থলের এরকম অদ্ভুত পরি
- . স্থিতির কোন কারণ ঠিক করা যায় না।
ধীরে ধীরে *繫 'ፏ মণ্ডল বলে যে একটা সত্যি আলাদা মণ্ডল তবে একটা কথা মনে বেথে। বারি আছে, তা ত নয়। সমুদ্র মানে ত জলে ঢাকা স্থল বই আর কিছু নয়! নদীতে বান এলে তোমাদের গ্রামের চাবদিকের মাঠ, ঘাট, পুকুরগুলোর যে দশ হয়, সেই রকমই ব্যাপার। আচ্ছা সমুদ্র কত গভীর তা আন্দাজ করতে পাব ? এক কথায় এ প্রশ্নের জবাব হয় না, কারণ জল সব জায়গায়ু সমান গভীর নয়। তবে তোমাদের মোটামুটি ধারণা একটা করে দিতে পারি। সারা পৃথিবীটা যদি রেদা মেরে সমান করে নাও, আর তার উপর বারিমণ্ডলের সব জলট চারিয়ে দাও, ত সে জল হৰে আট হাজার ফুট গভীব। কিন্তু মহাসাগরের তলাটা ত সমান नग्न, कि भशप्मप्** भऊई-उँहू नौ, अनषऊण। তাই সমুদ্রের কোথাও খুব অল্প জল, কোথাও বা অৰ্থই জল। ঠিক বেলাভূমির লাগা খানিক দূর অবধি একটা তাকের মতন আছে। লেটাকে তোমরা মহাদেশের ভীত বলতে পার। সেটা যেন সেই মহাদেশেরই জলে ডোবা অংশ। তার পরে এল উচুনীচু চেষ্ট-খেলান জনী, যেটা হল