कू-बिछडाब्प তার অনেকটা সমুদ্রের ঢেউগুলো ৰেশ করে চারিয়ে বেলাভূমির উপর বিছিয়ে দেয়। আর ‘खिश्चन-८वनिघ्नं’ কাদ-মাটি শুদ্ধ খানিকটা জলের ভেতর বহুদূব পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। যেখানে সমুদ্র তীরে খাড়া পাহাড় আছে, সেখানে আর এক ব্যাপার হয় । পাহাড়ের গায়ে দিবা-রাত্র অবিশ্রান্ত ঢেউগুলো আছড়ে আছড়ে পড়ার দরুণ ধীরে ধীরে পাথর ক্ষয়ে ক্ষয়ে গুহা, থাম, খিলান ইত্যাদির মতন কত রকম বিচিত্র পদার্থ গড়ে ওঠে। এই রকম বিচিত্র কারুকাৰ্য্য যে কেবল সমুদ্রের ধাবে দেখা যায়, তা নয়। মহারাষ্ট্র দেশে মালভূমির উপর দেখেছি যে, কঠিন আগ্নেয় শিলার স্তুপের উপর যুগ-যুগান্তর ধরে ঝড়-বৃষ্টির ঝাপটা লেগে পাথরগুলো কত রকম অদ্ভুত মূৰ্ত্তি ধারণ করে। কোথাও বা মনে হয় দূরে পাহাড়ের মাথায় একটা প্রকাও হাতী বলে রয়েছে। কোথাও বা মনে হয় তিন-চার জন রাক্ষলের মত याश्व *ाशtफ़्द्र कुम्लाद्र डेभद्र माफ्रिज cठांभांद्र দিকে তাকাচ্ছে । জল-ঝড়ের তোড়ে বস্থদ্ধরার মূৰ্ত্তি আজিও কি রকম বদলে বদলে যাচ্ছে, তা ত শিখলে। কিন্তু ভূগভের আগুনের কথা ভুললে চলবে না। পরিচয় আমরা পাই জালামুখী পৰ্ব্বত, গরম জলের ঝরণা ও ভূমিকম্প হতে। জালামুখী পাহাড় আজও আমাদের এই শাস্তির যুগে মাঝে মাঝে পাগলা হয়ে ওঠে। ভূমিকম্প অীজও থেকে থেকে চারদিক বিধবস্ত করে। কিন্তু ক্রমশঃ পৃথিবীর গোলক যত জুড়িয়ে আসছে, ক্ষিতিমণ্ডলের শক্ত খোলাট যত পুরু হয়ে আসছে, ভুগভের আগুনের তাওবও তত কমে আসছে। তবে এ রকম ত আর চিরদিন झिन न ! ५प्रभडौद्र थथभ छौवtन, प५न ठाँग्न अत्रপ্রত্যঙ্গ আবও নরম ছিল, তখন এই আগুনের খেলা ভয়ানক ছিল। চতুদিকে জীৰস্ত জলস্ত আগ্নেয়গিরি, আকাশ ধোয়াতে ধোয়াতে অন্ধকার, ক্রমাগত গুড় গুড় গুড়,ম করে হাজার হাজার তোপের মত আওয়াজ, মাঝে মাঝে ভীষণ ভূমিকম্প । সেই ভূমিকম্পেৰ ফলে কোথাও হাজার হাজার মাইল জমি লাফিয়ে উঠে নূতন পৰ্ব্বত শ্রেণীব সৃষ্টি হচ্ছে, কোথাও বা বিস্তী ভূমিখণ্ড নেমে পড়ে সমুদ্র হয়ে যাচ্ছে। যেখানে পৰ্ব্বত শ্রেণী মাথা তুলে দাড়াচ্ছে, তার লাগ৷ জমাটা গভীর সমুদ্র হচ্ছে। কেন না, দাড়িপাল্লা ‘ব্রাইস কেনিয়ন' ঠিক থাকা চাই ত ! আমাদের হিমাচল যখন উঠলেন, তার দক্ষিণের ভূ-ভাগটা নীচু হয়ে জলে ভরে গেল। কালের গতিতে আবার ধীরে ধীরে t আগে তোমাদিগকে বলেছি যে, এই আগুনের えoや> ------------ همسایه هم F. 8–26
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।