বলতে পারি যে মানুষের জীবনের তুলনায় পৃথিবীর नग्नtनद्रश्निांद श्प्र ना । किङ् *७िtठब्रl ठ ठfहे বলে চুপ করে থাকতে পারেন না! তারা এ বিষয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা করেছেন। তার একটু-আধটু অভিাল তোমাদিগকে দিচ্ছি। প্রাচীন ইহুদীরা বিশ্বাস করত যে, মানবজাতি যত দিনের পৃথিবীও তত দিনের। বাইবেলের প্রথম পরিচ্ছেদ Genesis পড়ে ত এই মনে হয়। খৃষ্টান ও মুসলমানদেরও বিশ্বাস এইরূপই। কিন্তু আমাদের প্রাচীন হিন্দু পণ্ডিতদের মতামত অঙ্ক রকম ছিল। তারা বলে গেছেন, কষ্টির বহু বহু যুগ পরে পৃথিবীতে মানুষের জন্ম হয়। আধুনিক বিজ্ঞানের বক্তব। তাই। কাজেই ভূগর্ভের পুরানো পাথরেব স্তরে যে সব কঙ্কাল পাওয়া গেছে, তার বয়স থেকে পৃথিবীর বয়স ঠিক হয় না। পূৰ্ব্বে এক ছক একে দিয়েছিলাম, সেটা দেখলেই বুঝতে পারবে যে, বিজ্ঞানের চোখে মানুষ কতটা একেলে জীব। নানা পণ্ডিত নানা শাস্ত্রের দিক থেকে পুথিবীর বয়স স্থির কবার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু দুঃখের ৰিষয় এই যে, এক পণ্ডিতের হিসালের সঙ্গে অন্য পণ্ডিতের হিসাব মেলে না। আজ অবধি যা জানা গেছে, তাতে মনে হয়, জলজ শিলাব স্তরগুলো প্রায়ু সাত লক্ষ ফুট গভীর। নাইল নদীর মোছানায় দেখা গেছে যে, এক ফুট বালি পড়তে প্রায় পাচশো বছর সময় লাগে। এক ফুট পলি জমাট বেধে যে শিলা হয়, তার মাপ এক ফুটেৰ চেয়ে ঢের কম। তাহলে ত্রৈরাশিক কষে হিসাব কর, সাত লক্ষ ফুট শিলা গড়ে উঠতে কত বছর লেগেছে ? হিসাবেব ফল হয় সাড়ে সতের কোটি বছর। আর এক রকম হিসাধের কথা শোন। সমু দ্রের জলে যে মুন আছে, সে মুন ত নদীগুলো ডাঙ্গা থেকে নিয়ে জোগাচ্ছে। পণ্ডিতেরা বলেন যে, সব নদ-নদী মিলে বছরে মোট সাড়ে পনের কোটি টন মুন সমুদ্রে ঢালছে, আর সবগুদ্ধ সমুদ্রে সাড়ে বারশো টন স্থন আছে। তাহলে আবার ত্রৈরাশিক কৰ। ফল পাবে আট কোটি বছর। থেকে আর এক হিসাব করা स्म । सेरब्रमिब्रघ बtण ५रु षाडू श्रांtइ, cन षाडू झमाअफ ८७एल ििजम्नम भाग s नौtन श्प्ध्र पाएझ् । কতখানা উরেনিয়ম থেকে কতখানা সীলে কত दइtद्र ठग्नि स्प्र, ७1 जाना श्रांtझ् । कftछहे फूগর্ভের স্তরে সীলে পাওয়া গেলে সেটা কত বছরের পুৱানে তাও অঙ্ক কষে পাওয়া যায়। এই হিলাবের ফলে সব চেয়ে পুরানো শিলার বয়স দুশো কোটি বছর স্থির হয়েছে। জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিতের হিসাবের ফল আরও চমৎকার। তারা মোটামুটি স্থির করেছেন যে, স্থ্যমগুলের বয়স আটশো কোটি হতে পনেরশো কোটি বছর। Jeans সাহেব ত বলেন, স্বৰ্য্যমণ্ডলের সত্যি বয়স আরও অনেক বেশী—প্রায় আট লক্ষ কোটি বছর। কাজেই বলতে হচ্ছে যে, আমাদের জননী বমুন্ধরার বয়স আজও স্থির চয় নি, স্থির হওয়ার সম্ভাবনাও খুব কম। তবে তিনি অতি প্রাচীন, এত প্রাচীন যে, সে সম্বন্ধে কোন স্পষ্ট ধারণাও दग्न न1 ।। এখন যদি তোমরা গোড়া হতে শেষ পর্য্যন্ত মিলিয়ে আর একবার বেশ মন দিয়ে ভূ-বিজ্ঞান পড়, তাহলে বুঝতে পারবে যে, আমি তোমাদের কাছে জননী বসুন্ধবার স্বষ্টি হতে আরম্ভ করে যা কিছু জানবার প্রয়োজন, তার প্রায় সব কথাই বলেছি। অনেক দিন আগে আমাদের দেশের একজন কবি গেয়ে ছিলেন এই ভূমণ্ডল, দেখ কি মুখের স্থান, সকল প্রকারে মুখ করিতেছে দান। এ কথা কি সত্য নয় ?—আমাদের খাওয়া-পরা, চলা-ফেরা, দেখা-শুনা, ঘৰ-বাড়ী, জিনিষ-পত্র, या क्कूि थप्ञाछम–८५ नबहे भारे छनर्ने दश्कद्राद्र কাছ হতে। কাজেই, যে মাটিকে আমরা পদতলে দলিত করে যাই, সে যে সত্য সত্যই মা—টি, তাতে ৰিন্দু মাত্রও সন্দেহ নাই। এই বম্বন্ধরার बूtद हे श्राभाप्मद्र छन, श्राद्र ७झे भाएग्रद्र बु८कई আমাদের শেষ নি:শ্বাস ফেলে অজানা দেশে চলে যেতে হয় । וwყ9
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।