-o-o-o: - --- "ছাপাখানার কথা’ শীর্ষক প্রবন্ধে ছাপাব অক্ষরের আবিষ্কার ও মুদ্রাসন্ত্রেব কথা পূর্বোচ্চ বলা হইয়াছে। গুটেনবাগেৰ সময় যে কাঠের ছাপাকল ও সীসার অক্ষর ব্যবহৃত ৯ইত, আধুনিক ছাপাকল ও অক্ষরের সঙ্গে তাহার অনেক প্রভেদ । তখনকাব দিনের ছাপাও অনেক কষ্টসাধ্য ও সময় সাপেক্ষ ছিল। ছাপার কাগজ, কালী প্রভৃতি সরঞ্জামেরও উন্নতি সে সময়ে বিশেষ কিছুই হয় নাই। কিন্তু এতপ্রকাৰ অম্বাবধা সত্ত্বেও গুটেনবাগের ছাপ বাইবেল ও অন্যান্য পুস্তক ছাপার পরিপাট্য হিসাবে বেশ ভালই হইয়াছিল। আজও গুটেনবাগের ছাপা দু’চারটি বই দেখিতে পাওয়া যায়। ইহার পর প্রায় ৬৬ ০ বৎসর অতীত হইযাছে এবং এই সময়েব মধ্যে ছাপারও যথেষ্ট উন্নতি হইঘাছে। অক্ষর ঢালাই এর জন্য প্রথমে কোনও কল আবিষ্কৃত হয় নাই । ছাচের মধ্যে গলিত ধাতু হাতার সাহায্যে ঢালিয়া এক একটি অক্ষর ঢালাই করিতে হইত এবং প্রত্যেকটি অক্ষরকে ঘধিয়া পরিষ্কার করিতে হইত। ধাতুগালাইবার উপযুক্ত পাত্রের ー STSTSTSTSTSTSTSTS TTT অভাবে সকল সময় অক্ষরের 'পান'(temper) ঠিক থাকিত না-কখনওঁ नद्रभ कठेश भाझे ठ, क९नe এই ভাবে অক্ষব-ঢালাই করা ভঙ্গুর হঠত। কত সময়, পরিশ্রম ও ব্যয়সাপেক্ষ ছিল, তাহা সহজেই অনুমান কবা যায়। ক্রমে অক্ষর ঢালাইএর কল আবিষ্কৃত হইল ; ধাতু গলাইবাৰ উপযুক্ত ব্যবস্থা হইল ; সাসার সহিত তাম, এন্টিমনি (antimony) fonio (bismuth)?! #fs ধাতু মিশাইয়া অক্ষরকে বহুকাল স্থায়ী করার ব্যবস্থা হইল। প্রথমে ইস্পাতের উপর তাতে মূল অক্ষরটি কাটিয়া তাহা হইতে তামার চাচ প্রস্তুত কবা হইত। বিভিন্ন প্রকারেব এবং বিভিন্ন আকারের প্রত্যেকটি অক্ষর এক একটি করিয়া হাতে কাটিতে হইত। আধুনিক প্রণালীতে প্রত্যেক প্রকারের অক্ষরের বড় আকারের এক একটি অক্ষর কাটিয়া, কলের সাহায্যে তাঙ্গ হইতে ইচ্ছামত ছোট মূল অক্ষর অল্প সময়ে এবং অল্প আয়াসে খোদাই করা হয়। কাঠের ছাপা-কলের আবিষ্কারের অল্প কযেক বৎসর পরেই লোহার কল প্রস্তুত *** | * **** ** (Hand-press বা হাত-কল) আজও আমাদের দেশে
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।