-শিশু-ভাল্লভ। হয়, তখন কয়েক ইঞ্চিতে গিয়ে দাড়ায় । তাই সব দিক দেখে শুনে ভূবিজ্ঞান বিদূৰ্ণ বলেন-হাজার বছরে তিন ইঞ্চি থেকে এক ফুট পুক পাপর তৈরি হবার মাল মশলা যোগাড় হয় । হাজার বছরে যদি এক ইঞ্চি পাথর হয়, তবে ৫২৯,• • • ইঞ্চি পাথর তৈরি হতে প্রাম পঞ্চাশ কোট বছর লেগেছে । আর যদি ধবা যায় যে, গঙ্গার বছরে তিন ইঞ্চি পুল পাথর জমবার উপযুক্ত মাটি জমা হয়,তবে ৫২৯,০ •• ফুট পাপর জমতে আগুতঃপক্ষে ২ • • কোটি বছর লেগেছে । এ থেকে মন্ত ৩: এঠ বলা যেতে পারে যে, পৃথিবীপ জন্ম অন্ততঃপক্ষে • • • কোটা বছর আগে হয়েছিল । এই ভাবে পুথিবীর বয়স বাব করতে গেলে একটা দোষ এসে প৬ে । কোটা কোট বছর ধরে যে একই রকম ভাবে মাটির স্তব জমা হয়ে আসছে, এ কথা কে বলতে পাবে ? কখনও হয়ত খুব তাড়াতাড়ি মাটির স্তর জমা হয়েছে, তারপর অনেকদিন পর্যন্ত চয়ুত কিছুক্ত হয়নি। এই জন্তে ওপরকার হিসেবে গুল হবার সম্ভাবনা ৷ অতএব আমাদের এমন কোণ একটা ব্যাপার লক্ষ্য করতে হবে, যা ঠিক সেই গোড়ার কাল থেকে এখনও পয্যন্ত সমান ভাবে চলে আসছে। এই পৃথিবীতে যা কিছু ঘটেছে, তা প্রতি যুগে সমান থাকে না । পুথিবীর অবস্থার সঙ্গে সঙ্গে তারাও পরিবর্তিত হয়। কিন্তু মামুষেব জানা এমন একটি ব্যাপাব আছে, পুথিবীর অবস্থাব উপর যার ক্রিয়া নিভর কবে না, পৃথিবী যখন সবে জন্ম নিয়েছিল, তখন ত৷ যেমন ভাবে কাজ কবত, এখনও তা ঠিক তেমনি ভাবেই চলে আসছে। এই ব্যাপাবটার কথাই তোমাদের এইবার বলছি। তোমরা জান যে, যা কিছু জিনিয তোমরা দেখতে পাও, তা সবই কতকগুলো অণু (atom) দিয়ে তৈরি । এই অণুদের মধ্যে সব থেকে হালকা যেটি, তার নাম আদ্রজান (hydrogen), তার পরেরটিব নাম হল হিলিয়াম (heliumb Fëaba atx coffeato (beriliun) হত্যাদি। সকলের চেযে যেটি ভারী, সেটিকে বলে ইউরেনিয়াম (uranium) i stq sta Rift folyf("*** ছালক। অণুর সঙ্গে ইউরেনিয়ামের মত বেজায় ভারী অপুর একটা প্রভেদ আছে । আদ্রজান বা হিলিয়ামের খানিকট যদি তুমি একটা শিনিতে পূর্বে রেখে দাও, আর অনেক দিন পবে তাকে যদি পরীক্ষা কর, তবে তুমি আদ্র জানের শিশিতে আদ্র জানই পাবে, আর হিলিয়ামের শিশিতে fছলিয়ামই পাবে। অর্থাৎ এদের যেমন অবস্থায় শিশিতে পূলেছিলে, এলা ঠিক তেমনই পাকবে। কিন্তু ইউৰেনিয়ামকে যদি শিশিতে পুধে বাখ, আব অনেকদিন পরে তাকে ধদি পল্লীক্ষা করতে যাও, তাহ’লে সেই শিশিতে একটা আশ্চৰ্য্য ব্যাপাল দেখতে পালে । সে শিশিতে ইউৰেনিযাম ছা6; আলোও অনেকগুলো জিনিস দেখতে পাব । তুমি তো শুধু ইউরেনিয়ামেই পুলেছিলে, আর শিশটাও বেশ ভাল ভাবে মুখ বন্ধ ছিল, অপচ তার মধ্যে অঙ্গ নানারকম জিনিস এলো কোথা থেকে ? এল ওই ইউ:লনিয়মটা থকেই । ইউপেলিযামট। আদ্রজন বা হিলিয়ামের মত শক্ত নয। তাল BBSKSBBS CBBBJSJJJJs BDS KK KB সঙ্গে অনেক নতুন অণু তৈরি কলে । এই যে নতুন অণু তৈপি হয়, তাবাও কিন্তু অস্তি থা:ক ন, তারাও ইউরেশিযাম্বেই মত ভাঙতে ভাঙতে যায় এবং অবশেষে সীসায় ( load ) পরিণত হয়। তবে যখন এইভাবে সীসা হয়, তখন তাদেপ ভেঙে যাওয়া পামে । এইভাবে ইউরেনিযাম, ক্রমাগত ভেঙ্গে গিয়ে সীসায পরিণত হয়। ইউপেণিযামের এইভাবে ভেঙ্গে গিয়ে সীসক (load) হয়ে যাওয়া ব্যপাবটা পুথিবীর উত্তপ্ত ব: শীতল কোনও অবস্থাল উপর নিভব কবে না। খুব গবম অবস্থাতেও সে যেমন ভাঙ্গে, খুব ঠাণ্ড অবস্থাতেও তার ভেঙ্গে যাওয়া ঠিক তেমনই থাকে। চুম্বক বা বৈদ্যুতিক শক্তি কিছুই এই ভেঙ্গে যাওয়াকে থামান দূবে থাকুক, একটুও কমাতে কি বাড়তে পাবে নি। সেই প্রথম দিন থেকে একটু একটু কবে ইউৰেনিয়াম যে ভাবে ভেঙে আসছে, আজও সে ঠিক সেই ভাবেই ভেঙে চলেছে । পৃথিবীর জন্মাবাব সময়ে কেনও যায়গায় যদি এক আউন্স ইউরেনিয়াম জমা হয়ে থাকে, তবে তা দশ কোট বছর পরে “৯৮৫ আউন্স ইউবেনিয়ামে গিয়ে দাড়াবে, আর সঙ্গে সঙ্গে • ১৩ আউন্স সীসা পাওয়া যাবে। ১০০ কোটা বছর পরে ইউরেনিয়াম জমে গিয়ে হয়ে যাবে ৮৬৫ আউন্স, আর সীসা বেড়ে গি য়ে হবে ১১৬ আউন্স। ২ • • কোট বছর পরে - --- Հ օ Պե
পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৯৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।