পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/২০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দামোদর গুপ্তের পর তাহার পুত্র মহাসেনগুপ্ত সিংহাসন আরোহণ করিয়াছিলেন । তোমাদিগকে পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে সৰ্ব্বৰক্ষ্মী ও অৰক্তিৰাৱ সময়ে মৌখরি লামাজ্য শোণনদী পর্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছিল। সুতরাং গুপ্তরাজ মগধ দেশ হইতে रुषॆिन! ३ि८एठ १i१ा श्श्चाङ्क्षि८णम । भशङ्कावि ৰাণভট্ট রচিত হর্ষচরিতে মালব রাজেব মাধবগুপ্ত ও কুমারগুপ্ত নামক পুত্রদ্ধয়কে স্থানেশ্বরধিপতি হর্ষবৰ্দ্ধনের সহচররূপে বর্ণিত করা হইয়াছে । আবার অফদড়ের লিপিতে মহাগেন গুপ্তের পুত্র মাধব গুপ্ত হর্ষবর্ধনের সাহচৰ্য্য লাভ করিতে ইচ্ছুক ছিলেন বলিয়া জানা যায়। "হর্ষচরিত্তের” মাধবগুপ্ত ও আফসড়ের লিপিতে মাধবগুপ্ত যে অভিন্ন, এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই। অতএব মহাসেনগুপ্ত যে মালবের রাজা ছিলেন, তাহ নি:সংশয়ে সিদ্ধান্ত করা যায়। মোখরি সামাজ্যের বিস্তারের ফলে গুপ্তরাজ মহাসেন গুপ্তের রাজ্য মালব দেশে সীমাবদ্ধ হইয়াছিল। মহাগেন গুপ্তের রাজত্বকালের একটি প্রধান ঘটনা, আসামরাজ সুস্থিতবৰ্ম্মার সহিত র্তাহার যুদ্ধ। ইহার প্রমাণ অফসড়ের লিপিতে পাওয়া যায়। এই লিপিতে বর্ণিত হইয়াছে যে, "স্বস্থিতবৰ্ম্মার সহিত যুদ্ধে প্রাপ্ত বিজয়ের সম্মান দ্বারা চিহ্নিত মহাসেন গুপ্তের মহান যশ: অস্থাবধি লোহিত্য নদীর তটে অবিরাম গীত হইয়া থাকে।” মহাসেনগুপ্ত স্থানেশ্বরের পুষ্যভূতি বংশের সহিত সখ্য স্থাপন করিয়াছিলেন । এই বংশের রাজা প্রভাকরবদ্ধন শ্ৰী কণ্ঠে (স্থানেশ্বরে) একট শক্তিশালী রাজ্য স্থাপন করিয়াছিলেন, তাহারই পুত্র হর্ষবৰ্দ্ধন পরে উত্তর ভারতে বিশাল সাম্রাজ্য গড়িয়া তুলিয়াছিলেন। মহাসেন গুপ্তের পর দেবগুপ্ত নামক একজন দুষ্ট মালবরাজের পরিচয় পাওয়া যায়। কিন্তু ইহার বিষয় তোমরা পরবর্তী অধ্যায়ে, শ্ৰীছর্ষের ইতিহাসের সহিত জানিতে পারবে। ঐছর্ষের রাজ্যকালে স্বাধীন গুপ্ত রাজ্যের অস্তিত্ব ছিল না । তাহার মৃত্যুর পর হর্ষ-সহচর মাধবগুপ্তের বংশধরেরা মগধ দেশে পুনরায়ু দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছিলেন । এইবার তোমাদিগকে উত্তর ভারতের অস্কান্ত রাজ্যগুলির বিষয় সংক্ষেপে বলিতে চেষ্টা جمتمام۔ دt۹) د - صبم۔ =ि*यes-छांच्छडी - ---------- করিব। প্রথমে বলতীর মৈত্রকদের রাজ্য चांभां८मब्र बcमांtषां* चांकर्षण करद्र। दणणैঅtধুনিক গুজরাট প্রদেশের প্রাচীন নাম। এই রাজ্যের স্থাপন সেনাপতি ভট্টার্ক ৪৮ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি করিয়াছিলেন। খুব সম্ভব ভটার্ক গুপ্ত नृ”ठिब्र गाभस्त्रपिप्थरु झ्प्णिन । ‘ब्रदउँौं झुरेश्रम রাজা, ধরলেন ও দোণসিংহ স্বাধীন ছিলেন না। হয়ত তাহারা গুপ্ত রাজার সেনাপতিরূপে হুণদের আক্রমণ প্রতিরোধ করিতে সচেষ্ট ছিলেন। কিন্তু বলভীরাজ শীঘ্রই বুঝিতে পারিয়াছিলেন যে গুপ্তসম্রাট নিজ সাম্রাজ্যের এই দূরস্থ ভাগে প্রভুত্ব বেশীদিন স্থায়ী রাখিতে পারিবেন না । তিনি হ্রণ সাম্রাজ্য ধ্বংসের প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন ও অল্পকাল পরেই স্বীয় স্বাধীনতা ঘোষিত করিয়াছিলেন। মৈত্রক বংশের একটী শাখা পশ্চিম-মালবে রাজ্য স্থাপন করিয়াছিল। বলভী রাঙ্ক ধরসেন দ্বিতীয়ের ছই পুত্র ছিল। একজনের নাম শিলাদিত্য (প্রথম) ধৰ্ম্মাদিতা। অপরের নাম থরগ্রহ (প্রথম)। শিলাদিত্য (প্রথম) ধৰ্ম্মাদিত্য পশ্চিম-মালবের অধীশ্বর ছিলেন। তিনি ৫৯৫ খৃষ্টাব্দ হইতে ৬১৫ খৃষ্টাৰ পৰ্য্যন্ত রাজত্ব করিয়াছিলেন। শিলাদিত্য অতিশয় ধৰ্ম্ম-পরায়ণ ছিলেন। তাছার মত জ্ঞানী, পরোপকারী ও বিদ্বান রাজা সচারচর দেখা যাইত না। তিনি বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী ছিলেন ও অহিংস। কে পরম ধৰ্ম্ম মনে করিতেন। তিনি প্রাণী মাত্রের জীবন রক্ষার জন্ত এতদূর সতর্ক ছিলেন যে, অশ্ব ও হস্তীর জঙ্ক নির্দিষ্ট পানীয় জলকেও ছাকিয়া লইবার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন, যাহাতে জলের ভিতরকার কাঁটাদি ক্ষুদ্র জীবেরও দৈবাৎ কোনও প্রকার অনিষ্ট না হয় । নিজের প্রাসাদের নিকটেই তিনি একটি বৌদ্ধবিহার নিৰ্ম্মাণ করাইম্বা তাছার অভ্যস্তরে সপ্তবুদ্ধের মূৰ্ত্তির প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন। তিনি প্রত্যেক বৎসর “মোক্ষ-পরিষদ” নামক একটি বিরাট সভা আহত করিয়া বৌদ্ধ ভিক্ষুদিগকে শাস্ত্রাস্থ্যায়ী দান করিতেন। শিলাদিত্যের ৰিষয় এই সকল বৃত্তাস্ত চীন দেশীয় পৰ্য্যাটক ইউয়ান চাঙের ধাত্রা-ৰিবরণ হইতে পাওয়া शां★ ।। ७३ ७थगिक 5ौन-यlढौ वणिग्रांप्रश्न cष