পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هماهنامه R:


আলিবাবা মৰ্ম্মাহত হইল। হাজার হইলেও কাসিম তাঙ্গার ভাই ছিল ত ? আলিবাব। কাসিমের দেহের টুকরা গুলি একটি থলিতে ভরিয়া এবং দুইট থলে মোহর ভরতি করিয়া ফিরিয়া আসিল। মোহরের থলে দুটা নিজের স্ত্রীকে দিয়া কাসিমের দেছ যে ছালায় ছিল সেটা গাধার পিঠে চপাইয়া কাসিমের বাড়া গিয়া সে বাড়ার ক্রীতদাসী মজিয়ানাকে চুপি চুপি বলিল”—মরজিয়ান, এই ছালার ভিতরে তোমার প্রভুর মৃতদেহ । ইহাকে এমন ভাবে কবর দিতে চক্টবে যেন সকলেই মনে করে টঙ্কার স্বাভাবিক মৃত্যু ইয়াছে। এবাপ চল তোমার প্রভু পীর-কাছে যাই।” কাসিমের স্ত্রী তো শোকে অনুতাপে অপর કરું બકિન , યાનિનાના કિન-"નો,િ ૧શન ধৈর্য্য চরিাইলে চলিবে না। ব্যাপারটা জানাজানি হইয়া গেলে আর রক্ষা নাই। . যা চুইবার হইয গিয়াছে, আর তে দাদাকে ফিলাইবার উপায় নাই ! তুমি এখন হইতে আমাদের সঙ্গেই থাকিবে।" যেন স্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু চষ্টয়াছে এ ভাবে কাসিমকে কবর দিতে হইবে ; কেছ যেম তাঙ্গার অপমৃত্যুর কথা জানিতে না পারে। এ ভাল মরজিয়ানার উপর। মরজিযানী ক্রীতদাসী হইলে কি হয়, ভারী বুদ্ধিমতী। সে এক চাকিমের কাছ হইতে কাসিমের নাম করিয়া মিছামিছি কয়েকদিন ওষুধ আনিল। অবশেষে একদিন রাত্রে কাশিমের স্ত্রার কান্না শুনিয়া সবাই মনে করিল সেই রাত্রেই কাসিম মারা গেল। পরদিন খুব ভোরে অন্ধকার পাকিতে থাকিতেই মরজিয়ানা গেল বুড় মুচি মুস্তাফার দোকানে। মুস্তাফা খুব ভোরেট দোকান পুলিত। মুস্তাফাকে মরজিয়ান একটা আস্ত মোহব দিয়া কচিল—“তোমার যন্ত্রপাতি নিয়ে আমার সঙ্গে চলো। একটা জরুরি সেলাইয়ের কাজ করতে হবে।” প্রথমটা মুস্তাফ রাজী হইল না। কিন্তু আরেকট মোহর দিতেই তাছার মন নরম হইয়া আসিল । মরজিয়ান খানিক দূরে আসিয়া মুস্তাফার চোখ বাপিয়া লইয়া চলিল যেন সে পথ চিনিতে না পারে । বাড়ীতে আনিয়া মুস্তাফার চোখ খুলিয়া দিয়া মরজিয়ানা যুস্তাফাকে দিযা কাসিমের দেহের - শিশু-ভান্নভী গণ্ডগুলি একত্র সেলাই করাষ্টয়া লইল। তারপর ব্যাপারটা কাহাকেও না জানাইতে অনুরোধ করিয়া মরজিয়ানা মুস্তাফাকে আরেকট মোহর দিল এবং আবার তাছার চোখ বাধিয়া অনেক দূরে গিয়া ছাডিয়া দিয়া আসিল। পরে রীতিমত অনুষ্ঠানের সঙ্গে কাসিমের মৃতদেহট কবর দেওয়া চইল। আসল বাপারটা সচপের লোক জানিতেও পাবিল না । কালিমের বাড়ীতেই আলিবাবা তাছার সমg জিনিষ পত্র লক্টস উঠিয়া গেল, এবং কাসিমেন্টু জরুরি একটা স্লোইয়ের কাজ করতে হবে দোকানটা দেখাশুনা করিতে লাগিল আলিবালার ছেলে। ওদিকে ডাকাতরা আসিয়া দেখিল কাসিমের মৃতদেহ ও নাই, মোহরও অনেক কমিয়া গিয়াছে। দেখিয়া তাহারা ভয়ানক ক্ষেপিয়া গিয়া পণ করিল যাহার এ কাজ তাছাকে যেমন করিয়াই চোক বধ করিতেই ছক্টবে। দস্থ্যদের মধ্যে একজন বিদেশী পথিকের ছদ্মবেশে শেষ রাত্রিতে সহরে প্রবেশ করিল। যে লোকটাকে তাহারা হত্যা করিয়াছিল (অর্থাৎ কাসিম ) তাহার বাড়ীর গোজে। তখনও বাজারের দোকান-পাট ২৬৮৪