পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোলে নাই; খোলা রহিয়াছে শুধু বুড়া মুচি মুস্তাফার দোকান। মুস্তাফা দোকান পুলিয়া কাজে লাগিবর উপক্রম করিতেছিল। দেখিয়৷ ডাকাতটা মুস্তাফাল কাছে গিয়া বলিল-“কি আশ্চৰ্যা ! তুমি বুড়ে হয়ে গেছ এত অল্প আলোতে কাজ করিতে পায় ?" মুস্তাফা বলিল—“বুড়ে হলে কি হবে? চোপ আমার কোনো জোধান লোকের চাইতে কম জোরালো নয়। এর চাইতে কম আলোতে একটা মল। মানুষকে এমন বেমালম গেলাই করে দিয়েছিলুম যে "| || |"

  • * \
\

o | \ હાત્ર!:ન 4:મ જtમf નામ সেলাই ধরতে পালে কার সাপ্যি।" কথাট শুনিয়াই দক্ষার মন আনন্দে লাফাইয়া উঠিল। এত সহজে যে কাৰ্য্যসিদ্ধি হইবে তাহা সে ভাবে নাই। সে মুস্তফাকে বেশ কয়েকটি মোহর দিয়া কহিল যে বাড়ীতে সে মৃতদেহ সেলাই করিয়াছে যে বাড়ীটি তাঙ্গকে দেখাইয়া দিতে চুইবে । মুস্তাফ মোহর পাইয়া ডাকাতটিকে লইয়া চলিল। যেখানে মরঞ্জিন তাঙ্কার চোপ বাধিয়া দিয়াছিল সেখানে আসিয়া সে তাহার চোখ বাধিয়া দিয়া অগ্রসর হইতে লাগিল। মুস্তাফার আন্দাজ ছিল ভয়ানক তীক্ষ। চোখ বাধা অবস্থায় সে যে ভাবে যতটা গিয়াছিল, ঠিক সেইভাবে এবং ঠিক ততটা পথ চলিয়া সে SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS

    • +++++++++ আলিবালা ও চল্লিশ জল দম্পত্যু

থামিয়া কছিল—“ঠিক এখানে এসেই থেমেছিলাম।” মুস্তাফা ঠিক আন্দাজ করিয়াছিল। যে বাড়ীর দরজায় সে আসিয়া গামিয়াছিল সেইটি ছিল কাসিমের বাড়ী, সেপানেই আলিবাবা তখন বাস করিতেছিল। ডাকাতটা সেই বাড়ীর দরজায় পড়ি দিন চিহ্ন দিয়া চলিস গেল, যেন পরে বাড়ীটি ঐ ৮ি৮ দেখিযাই চেনা যায়। ভোরে উঠিয়া মপজিয়ানার চোখ পড়িল ঐ চিঙ্গটিল দিকে, যে অমনি একটি পড়ি নিধা অন্যান্ত পার্টার দলঞ্জতেও ঠিক ঐ লকম চিঙ্গ আঁকিয়; দিল। কাজেই পরে %াক তল যখন বাড়ী পোজ করিতে আসিল গুপণ সে পাড়ার সবগুলি বাউল দরজাতেই একরকম প৬িল চিঙ্গ আঁক। স্পগুলি বাড়ীই দেপিতে প্রায় ૭તરે મનમ, તા:લ ન કાતાજી કે નિઃજ fઠઝ দিয়া গিয়াছিল সেও বাড়ী চিনিতে পারিল না। কাজেই জপ হইয়া তাহারা ফিরিয়া গেল এবং কাজে অসাফল্যেল জন্ত সেই ডাকাতটির প্রাণদও ৮৪ল। আরেকটা ডাকাত মুস্তাফাকে সেই ভাবেই লইয়ু আসিয়া আলিবাবার বাড়ীতে পৌছাইল । এবার সে দরজার এককোণে যেন সহজে চোখে না পড়ে-লাল খড়ি দিয়া চিহ্ন দিয়া গেল। কিন্তু এবারেও তাঙ্ক মরজিয়ানার চোপ এড়াইল না। মে পড়ার সবগুলি বাড়ীর দরজাতেই লাল প৬ি দিয়া ঠিক সেই রকম চিঙ্গ দিয়া দিল। দ্বিতীয়পারেও ডাকাতরা জব্দ ইয়া ফিরিয়া গেল এবং অসাফল্যের জন্ত আরেকটা সু্যর প্রাণদণ্ড হইল। সর্দার দেখিল দুটা ডাকাত তীখাদের দল ৮ইতে কমিল। এভাবে কমিতে কমিতে গেলেই তো মুস্থিল। তাই তৃতীয়বাব সে নিজেই মুস্তাফার সাহায্যে আলিবাবার বাড়ীতে গিযা এমনভাবে সেটা চিনিয়া রাখিল যেন আর ভুল ন হইতে পারে । সে দিন রাত্রিতে আলিবাব। গাওয়া দাওয়া সারিয়া বিশ্রাম করিতেছে এমন সময় তাহার অতিপি ছইল এপ তৈল ব্যবসায়ী। তাছার সঙ্গে উনিশটা গাধার পিঠে চাপানো আটত্রিশট তেলের ভাড়। আসলে কিন্তু তৈলব্যবসায়ী আর কেছ নয়, সেই দমু্যদলের সর্দার। আটত্রিশটা ভাঁড়ের মধ্যে একটর মধ্যে শুধু তৈল ছিল, বাকী