পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

------------------------- প্রত্যেকটার মধ্যে একটা করিয়া সশস্ত্র ডাকাত লুকানো। আলিবাবা সসম্মানে অতিথিকে অভ্যর্থন করিল, এবং তাছার ক্রীতদাসীকে দিয়া সবগুলি ভীড় উঠানে যাজাইয়া রাখাষ্টল। পাত্রে সদ্ধার উঠিয়া ভীডের মুখের কাছে গিয়া প্রত্যেকটা ঢাকাতকে অস্তে আস্তে বলিল--"আমি উঠোনে નિ કિ :ન કંી:કત ત્ર ઃાનાઃ નેિ જિમ কেটে ফেলে তোমরা সন!ং লেলিসে পডশে " ૭ (tત મારું :- મારું નાન શ્વાદન થાનિનાના માનવિમાન|૮ન નઃિગાદિન -"નાદિમાનાં. નાન શ્રામિ જૂન ૮૩.૮૪ નાકે: માના । સાન : ન નિષ્કૃત નામ •िथ्3-ख्छन्ञ्जप्डो - --- ভাড়ের কাছে মুরজিয়ানা গেল সেখানেই ঐ এক প্রশ্ন মরজিয়ানা ও সেই একই উত্তর দিল। অবশেষে একটা ভীড়ের কাছে গিয়া মরজিয়ানা কোনও প্রশ্নই শুনিল না। সেই ভাড়টাই ছিল তেলে ভরা। সমস্ত পাপারট। মরজিসানার কাছে পরিস্কার হইয়া গেল। সে বুঝিল যে আলিবাবাকে ও পরিলাবের সকলকে হত্য করিলার জন্যই ডাকাতদের এই চালাপী। নৃশংস হত্যাকাণ্ড ইষ্টতে পাড়ীর সকলকে ৭iচাইঝল একটা চমৎকার ফন্দী তাছার মাপায় cનિન I માંગ કંીક કકૅ:ઠ :૪:નન કlts rકન નકેશ লেট উচুনে পেশ কপিধ গরম পরিল। তারপর ખત હતી જૈદિક મઠ બનમ ‘શ્રી •બિ ટર્ફેન હાન και "τ 1ί 12.12! ત્રાનાન ૬૪ જાન્માતાપ્ટિક ત્રિ , ૬ મા : જર્મની દ્રત BBBS KS BBBS BBBBS ggS ggS নিবিস গেল। বাড়ীতে মোমবাতিও নাই, তেল ও আর নাই। কি করিয়া বাতি জালানো যায় ? নরজিয়ানা দেপিল উঠানে একটা ভাড চাইতে তেল ન૭ના કાકા થા કે નામ માર્કે I c. c. 4ના 45 sাও লইয়। একটা ভাড়ের কাছে গেল। যাইতেই eি গুরের ডাকতটা বলিল—“এখনই সময় হয়েছে নাকি " অন্ত কেই হইলে ভয়ানক ভয় পাইয়। যাইত। মরজিয়ান ও যে ভয় পাইল ম' তাহা নছে, কিন্তু সে খাপড়াইয়া গিয়া দিশা হারাইল না। কহিল—“ন, এখনো নয়। আরেকটু পরে।" যে যে ۔۔م۔م۔م۔ ہا۔ ماہ م۔م۔م۔م۔مم Qーマ||-|「*出 w"i ウ|*|4 ভিতলের ৬ ৭। • টা কে મIતિમા મનિન્ન | 4 |:ન માન હન્નિ ! ના • નહિ !!!ન 15 || 11 小ーl< 4位・44 *び* 1-я у 5ь и з и я и "?!*|ウび"4 (.*|・l P||じ| •ા બારમા મજૂતિ રુનિ ન প্যপল কি ? প্যাপল সে તિ નાક કેંઝ|tા જિાગ, ઇત્રિમા *ાક 14 ||૪|| ঘূ রে যা গেল। ত৷ ই প্ৰ મ જનન કિન બાકીન ના: ! 시 II નતિમા મનાકે મિનિમા મનન નદિમા બાન કે:ન : દમ শ৩লপ আর সফল হইল না । সুন্দর তপন ভযে দেযাল টপকাইয়। লর্ডীব বাঠির |1||r" | બર્મિન ,કાજનના મન નાના નિત્રિમાં ૭ মরজিয়ানার কাছে সব কথা শুনিয়া আলিবাবার মন মরজিয়ানার প্রতি কৃতজ্ঞতায় ভরিয়া উঠিল। আলিবাবা বলিল—“মরজিয়ান, তুমি আমাদের প্রাণ রক্ষা করেছ এতদিন তুমি ছিলে ক্রীতদাসী,-কিন্তু আজ থেকে তুমি আর ক্রীতদাসী নও। তোক্ষর এ ঋণ কিছুতেই শুধবার নয়। তবুও আমি তোমায় পুরস্কৃত করব। তুমি আমাদের প্রাণদাস্ত্রী।" シび3| - * || حمام مه-------------------